- প্রথম পাতা
- অপরাধ
- অর্থনীতি
- আইন আদালত
- আন্তর্জাতিক
- আবহাওয়া
- এক্সক্লুসিভ
- কৃষি
- খেলাধুলা
- জাতীয়
- জেলা সংবাদ
- ঈশ্বরদী
- কক্সবাজার
- কিশোরগঞ্জ
- কুড়িগ্রাম
- কুমিল্লা
- কুষ্টিয়া
- খাগড়াছড়ি
- খুলনা
- গাইবান্ধা
- গাজীপুর
- গোপালগঞ্জ
- চট্টগ্রাম
- চাঁদপুর
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ
- চুয়াডাঙ্গা
- জয়পুরহাট
- জামালপুর
- ঝালকাঠি
- ঝিনাইদহ
- টাঙ্গাইল
- ঠাকুরগাঁও
- ঢাকা
- দিনাজপুর
- নওগাঁ
- নড়াইল
- নরসিংদী
- নাটোর
- নারায়ণগঞ্জ
- নীলফামারী
- নেত্রকোনা
- নোয়াখালী
- পঞ্চগড়
- পটুয়াখালী
- পাবনা
- পিরোজপুর
- ফরিদপুর
- ফেনী
- বগুড়া
- বরগুনা
- বরিশাল
- বাগেরহাট
- বান্দরবান
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- ভোলা
- ময়মনসিংহ
- মাগুরা
- মাদারীপুর
- মানিকগঞ্জ
- মুন্সীগঞ্জ
- মেহেরপুর
- মৌলভীবাজার
- যশোর
- রংপুর
- রাঙ্গামাটি
- রাজবাড়ী
- রাজশাহী
- লক্ষ্মীপুর
- লালমনিরহাট
- শরীয়তপুর
- শেরপুর
- সাতক্ষীরা
- সাতক্ষীরা
- সিরাজগঞ্জ
- সিলেট
- সুনামগঞ্জ
- হবিগঞ্জ
- তথ্যপ্রযুক্তি
- ধর্ম
- নির্বাচন
- প্রবাস
- বাংলাদেশ
- বিনোদন
- ব্যবসা-বানিজ্য
- রাজনীতি
- শিক্ষা
- স্বাস্থ্য
সৌদিতে দুর্ঘটনায় নিহতদের শনাক্তে ডিএনএ টেস্ট করতে হবে
- আপডেটেড: রবিবার ০২ এপ্রিল ২০২৩
- / পঠিত : ২৪৫ বার
সৌদি আরবে বাস দুর্ঘটনায় নিহত ১৮ বাংলাদেশির মরদেহ শনাক্তে ডিএনএ টেস্ট করতে হবে। ডিএনএ টেস্ট ছাড়া মরদেহগুলো শনাক্ত করা সম্ভব হচ্ছে না।
সৌদি আরবে বাস দুর্ঘটনার বিষয়ে জেদ্দার বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেল অফিস থেকে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিবের কাছে একটি প্রতিবেদন পাঠানো হয়েছে। প্রতিবেদনে ডিএনএ টেস্টের বিষয়টি উল্লেখ করা হয়েছে।
প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, মরদেহগুলো মাহায়েল জেনারেল হাসপাতালে সংরক্ষিত রয়েছে। কনস্যুলেট প্রতিনিধি দল এরই মধ্যেই হাসপাতাল পরিদর্শন করেছেন। হাসপাতালে রাখা ২২টি মরদেহের মধ্যে মাত্র ৩টি লাশ শনাক্ত করা হয়েছে। বাকি ১৯টি মরদেহ মারাত্মকভাবে পুড়ে যাওয়ার কারণে জাতীয়তা নির্ণয় করা কঠিন হচ্ছে। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ডিএনএ টেস্ট ছাড়া মরদেহগুলো শনাক্ত করা সম্ভব নয়।
জেদ্দা মিশনের একজন কর্মকর্তা জানান, বাস দুর্ঘটনায় নিহত ও আহতদের পরিচয় এরই মধ্যেই পাওয়া গেছে। তবে মরদেহ মারাত্মকভাবে পুড়ে যাওয়ায় কোন ব্যক্তির মরদেহ কোনটি, সেটি জানা সম্ভব হচ্ছে না। মরদেহ শনাক্ত করতে হলে ডিএনএ টেস্ট করতে হবে।
সূত্র জানায়, সৌদি আরবে দুর্ঘটনায় কবলিত বাসে ৪৭ জন যাত্রী ছিলেন। এর মধ্যে বাংলাদেশি নাগরিক ছিলেন ৩৪ জন। বাস দুর্ঘটনায় ১৮ বাংলাদেশি নিহত হন। আর আহত হন ১৬ বাংলাদেশি। আহতদের সৌদির ৪টি হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
এদিকে মরদেহগুলো দেশে আনা হবে, না কি সেখানেই দাফন করা হবে, সে বিষয়ে এখনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি। তবে স্বজনরা মরদেহগুলো দেশে আনার জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।
মরদেহ সরকারি ব্যবস্থায় ফেরানোর বিষয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন জানান, বিদেশে কেউ মারা গেলে সরকার সাধারণত সবার মরদেহ নিয়ে আসে। যারা অসচ্ছল তাদের মরদেহ সরকারি ব্যবস্থাপনায় দেশে নিয়ে আসা হয়। তবে সৌদি থেকে মরদেহ ফেরত আনার বিষয়ে চূড়ান্তভাবে তিনি কোনো কিছু জানাতে পারেননি।
গত ২৭ মার্চ সৌদি আরবের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় আসির প্রদেশে যাত্রীবাহী বাস দুর্ঘটনায় বিভিন্ন দেশের ২২ জন ওমরাহ যাত্রী নিহত হন। ওমরাহ যাত্রী বহনকারী বাসটি একটি সেতুতে দুর্ঘটনার কবলে পড়ে। একপর্যায়ে বাসটি উল্টে আগুন ধরে যায়। আসির প্রদেশ ও আভা শহরের সঙ্গে সংযোগকারী একটি সড়কে নিয়ন্ত্রণ হারানোর এ দুর্ঘটনা ঘটে। বাসের যাত্রীরা ওমরাহ পালন করতে মক্কা যাচ্ছিলেন।
শেয়ার নিউজ
নিউজ কমেন্ট করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগইন করতে হবে লগইন করুন
-
সর্বশেষ
-
পপুলার