- প্রথম পাতা
- অপরাধ
- অর্থনীতি
- আইন আদালত
- আন্তর্জাতিক
- আবহাওয়া
- এক্সক্লুসিভ
- কৃষি
- খেলাধুলা
- জাতীয়
- জেলা সংবাদ
- ঈশ্বরদী
- কক্সবাজার
- কিশোরগঞ্জ
- কুড়িগ্রাম
- কুমিল্লা
- কুষ্টিয়া
- খাগড়াছড়ি
- খুলনা
- গাইবান্ধা
- গাজীপুর
- গোপালগঞ্জ
- চট্টগ্রাম
- চাঁদপুর
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ
- চুয়াডাঙ্গা
- জয়পুরহাট
- জামালপুর
- ঝালকাঠি
- ঝিনাইদহ
- টাঙ্গাইল
- ঠাকুরগাঁও
- ঢাকা
- দিনাজপুর
- নওগাঁ
- নড়াইল
- নরসিংদী
- নাটোর
- নারায়ণগঞ্জ
- নীলফামারী
- নেত্রকোনা
- নোয়াখালী
- পঞ্চগড়
- পটুয়াখালী
- পাবনা
- পিরোজপুর
- ফরিদপুর
- ফেনী
- বগুড়া
- বরগুনা
- বরিশাল
- বাগেরহাট
- বান্দরবান
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- ভোলা
- ময়মনসিংহ
- মাগুরা
- মাদারীপুর
- মানিকগঞ্জ
- মুন্সীগঞ্জ
- মেহেরপুর
- মৌলভীবাজার
- যশোর
- রংপুর
- রাঙ্গামাটি
- রাজবাড়ী
- রাজশাহী
- লক্ষ্মীপুর
- লালমনিরহাট
- শরীয়তপুর
- শেরপুর
- সাতক্ষীরা
- সাতক্ষীরা
- সিরাজগঞ্জ
- সিলেট
- সুনামগঞ্জ
- হবিগঞ্জ
- তথ্যপ্রযুক্তি
- ধর্ম
- নির্বাচন
- প্রবাস
- বাংলাদেশ
- বিনোদন
- ব্যবসা-বানিজ্য
- রাজনীতি
- শিক্ষা
- স্বাস্থ্য
ঈদযাত্রায় নৌপথে ঢাকা ছাড়বেন ৩০ লাখ মানুষ
- আপডেটেড: সোমবার ১৯ জুন ২০২৩
- / পঠিত : ২১৫ বার
ডেস্ক : নৌপথে বৃহত্তর বরিশালমুখী যাত্রী সংখ্যা কমলেও ঈদুল আজহা উপলক্ষে ঢাকাসহ আশপাশের জেলাগুলোর প্রায় ৩০ লাখ মানুষ নৌপথে গন্তব্যে যাবেন। ঈদযাত্রীদের মধ্যে তিন লাখ নারায়ণগঞ্জ নদীবন্দর হয়ে যাবেন। বাকি ২৭ লাখ যাবেন সদরঘাট টার্মিনালসহ ঢাকা নদীবন্দরের বিভিন্ন ঘাট হয়ে। তাই এবারও সদরঘাটের ওপর অস্বাভাবিক চাপ পড়বে।
বেসরকারি সংগঠন নৌ, সড়ক ও রেলপথ রক্ষা জাতীয় কমিটির ঈদপূর্ব পর্যবেক্ষণ ও জরিপ প্রতিবেদনে এ তথ্য প্রকাশ করা হয়। রোববার সংগঠনের সভাপতি হাজী মোহাম্মদ শহীদ মিয়া ও সাধারণ সম্পাদক আশীষ কুমার দে গণমাধ্যমে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে প্রতিবেদনের সারসংক্ষেপ তুলে ধরেন।
প্রতিবেদনে বলা হয়, ঈদে প্রায় ১ কোটি ৫০ লাখ মানুষ ঢাকা, গাজীপুর ও নারায়ণগঞ্জসহ বৃহত্তর ঢাকা অঞ্চল ছেড়ে যায়। তাদের মধ্যে ২০ শতাংশ (৩০ লাখ) যায় নৌপথে। এর প্রায় শতভাগই উপকূলীয় জেলা বরিশাল, পিরোজপুর, ঝালকাঠি, বরগুনা, ভোলা, পটুয়াখালী, চাঁদপুর, শরীয়তপুর ও মাদারীপুরের যাত্রী।
ঈদের সরকারি ছুটি শুরু হবে ২৭ জুন থেকে। তবে ঈদের আগের সপ্তাহের শেষ কর্মদিবস ২২ জুন থেকে কার্যত ঘরমুখী জনস্রোত শুরু হবে। তবে শিক্ষার্থী ও গৃহবধূসহ প্রায় ১৫ শতাংশ (৪ লাখ ৫০ হাজার) মানুষ ঈদযাত্রা শুরুর আগেই ঢাকা ছেড়ে যায়। ফলে ২২ জুন থেকে ঈদের আগের দিন ২৮ জুন পর্যন্ত সাত দিনে ২৫ লাখ ৫০ হাজার যাত্রী নৌপথে গন্তব্যে যাবেন। এরমধ্যে সদরঘাট টার্মিনাল থেকে লঞ্চে যাবে ২২ লাখ ৮৫ হাজার। এই হিসাবে সদরঘাট থেকে প্রতি দিন ৩ লাখ ২৭ হাজার ৮৫৭ যাত্রী গন্তব্যের উদ্দেশে লঞ্চে চড়বেন।
নৌযান স্বল্পতার কথা উল্লেখ করে প্রতিবেদনে বলা হয়, কাগজে-কলমে ঢাকা থেকে বিভিন্ন গন্তব্যের নৌপথ ৪১টি। তবে তীব্র নাব্য সংকট ও যাত্রী স্বল্পতার কারণে বড় আয়তনের ও বিলাসবহুল লঞ্চ চলাচল না করায় অন্তত ১৫টি নৌপথ দৃশ্যত ইতোমধ্যে পরিত্যক্ত হয়ে পড়েছে। বাকি ২৬টি নৌপথে প্রায় ৭০টি লঞ্চ নিয়মিত আসা-যাওয়া করে। ঈদের আগে লঞ্চের সংখ্যা বেড়ে প্রায় ১৮০টি হবে। এরমধ্যে ৯০টি লঞ্চ প্রতিদিন সদরঘাট থেকে বিভিন্ন গন্তব্যের উদ্দেশে ছেড়ে যাবে এবং বিভিন্ন স্থান থেকে সদরঘাটে আসবে ৯০টি।
নাগরিক সংগঠনটির প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, প্রতিদিন ৯০টি লঞ্চে ৩ লাখ ২৭ হাজার ৮৫৭ যাত্রী বহন করা হলে একটি লঞ্চে গড়ে প্রায় সাড়ে ৩ হাজার ৬৪২ জন যাত্রী উঠবে। কিন্তু কোনও লঞ্চেই দুই হাজারের বেশি যাত্রী ধারণক্ষমতা নেই। অনেক লঞ্চের ধারণক্ষমতা এক হাজারেরও নিচে। এছাড়া ঈদের আগের তিন দিন ঘরমুখী জনস্রোত দেড়গুণ বেড়ে যায়।
যাত্রীচাপ সামাল দিতে অনেক লঞ্চে ধারণক্ষমতার দ্বিগুণ থেকে তিনগুণ যাত্রী বহন করা হয়ে থাকে। ফলে ডেকে অতিরিক্ত যাত্রীর পাশাপাশি ছাদেও যাত্রী তোলা হবে। এছাড়া এবার ঈদুল আজহা উদযাপিত হচ্ছে ভরা দুর্যোগ মৌসুমে। আবহাওয়ার পূর্বাভাসে সাগরে লঘুচাপের সম্ভাবনার কথাও বলা হয়েছে। সব মিলিয়ে নৌযাত্রায় বিশৃঙ্খলা ও জনদুর্ভোগের পাশাপাশি অনাকাঙ্ক্ষিত দুর্ঘটনার আশঙ্কাও রয়েছে।
জাতীয় কমিটির প্রতিবেদনে বিড়ম্বনামুক্ত নিরাপদ ঈদযাত্রার স্বার্থে সরকারি উদ্যোগে বিকল্প ব্যবস্থায় নৌযানের সংখ্যা বৃদ্ধির সুপারিশ করা হয়েছে। এছাড়া টার্মিনালসহ নৌপথে সর্বোচ্চ নজরদারি ও কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীসহ সংশ্লিষ্ট সব কর্তৃপক্ষের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে সংগঠনটি।
শেয়ার নিউজ
নিউজ কমেন্ট করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগইন করতে হবে লগইন করুন
-
সর্বশেষ
-
পপুলার