- প্রথম পাতা
- অপরাধ
- অর্থনীতি
- আইন আদালত
- আন্তর্জাতিক
- আবহাওয়া
- এক্সক্লুসিভ
- কৃষি
- খেলাধুলা
- জাতীয়
- জেলা সংবাদ
- ঈশ্বরদী
- কক্সবাজার
- কিশোরগঞ্জ
- কুড়িগ্রাম
- কুমিল্লা
- কুষ্টিয়া
- খাগড়াছড়ি
- খুলনা
- গাইবান্ধা
- গাজীপুর
- গোপালগঞ্জ
- চট্টগ্রাম
- চাঁদপুর
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ
- চুয়াডাঙ্গা
- জয়পুরহাট
- জামালপুর
- ঝালকাঠি
- ঝিনাইদহ
- টাঙ্গাইল
- ঠাকুরগাঁও
- ঢাকা
- দিনাজপুর
- নওগাঁ
- নড়াইল
- নরসিংদী
- নাটোর
- নারায়ণগঞ্জ
- নীলফামারী
- নেত্রকোনা
- নোয়াখালী
- পঞ্চগড়
- পটুয়াখালী
- পাবনা
- পিরোজপুর
- ফরিদপুর
- ফেনী
- বগুড়া
- বরগুনা
- বরিশাল
- বাগেরহাট
- বান্দরবান
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- ভোলা
- ময়মনসিংহ
- মাগুরা
- মাদারীপুর
- মানিকগঞ্জ
- মুন্সীগঞ্জ
- মেহেরপুর
- মৌলভীবাজার
- যশোর
- রংপুর
- রাঙ্গামাটি
- রাজবাড়ী
- রাজশাহী
- লক্ষ্মীপুর
- লালমনিরহাট
- শরীয়তপুর
- শেরপুর
- সাতক্ষীরা
- সাতক্ষীরা
- সিরাজগঞ্জ
- সিলেট
- সুনামগঞ্জ
- হবিগঞ্জ
- তথ্যপ্রযুক্তি
- ধর্ম
- নির্বাচন
- প্রবাস
- বাংলাদেশ
- বিনোদন
- ব্যবসা-বানিজ্য
- রাজনীতি
- শিক্ষা
- স্বাস্থ্য
যশোরে এসআইসহ তিনজনের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা
- আপডেটেড: সোমবার ১৯ জুন ২০২৩
- / পঠিত : ১৯৮ বার
যশোরের মণিরামপুর উপজেলার রাজগঞ্জ পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের এসআই মো. আশিকুজ্জামান ও এএসআই মো. ইমরান হোসেনসহ তিনজনের বিরুদ্ধে রোববার আদালতে মামলা হয়েছে। বাদী শফিকুল ইসলামের অভিযোগ তার ছেলে ছুরিকাঘাতে জখম হলে অভিযুক্তকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করেছিলেন স্থানীয়রা। সেই অভিযুক্তকে পুলিশ ছেড়ে দিয়েছে। বর্তমানে শফিকুল ইসলামকে খুন ও গুমের হুমকি দেয়া হচ্ছে অভিযোগে আদালতে মামলা করেছেন। অতিরিক্ত চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মারুফ আহমেদ অভিযোগের তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য পিবিআইকে আদেশ দিয়েছেন।
মামলার অপর আসামি হলেন, মণিরামপুর উপজেলার রতনদিয়া গ্রামের আব্দুল কুদ্দুসের ছেলে মুরাদ হোসেন। এছাড়া মামলায় অজ্ঞাতনামা আরও ৩/৪ জনকে আসামি করা হয়েছে।
মামলার বিবরণে জানা গেছে, মণিরামপুর উপজেলার গৌরীপুর গ্রামের শফিকুল ইসলামের ছেলে হাসিবুর রহমান গত ১২ জন সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে গ্রামের একটি চায়ের দোকান থেকে বাড়ি ফিরছিলেন। পথে গৌরীপুর কাদেরের দোকানের মোড়ে পৌঁছালে আসামি মুরাদের সাথে তার ধাক্কা লাগে। এ সময় মুরাদ ও তার অজ্ঞাতনামা সঙ্গীরা ক্ষিপ্ত হয়ে হাসিবুরকে মারধর করেন। এক পর্যায়ে হাসিবুরের পেটে ছুরিকাঘাত করেন মুরাদ। হাসিবুর রক্তাক্ত জখম হলে এবং তার চিৎকার শুনে আশেপাশের লোকজন ছুটে এসে অভিযুক্ত মুরাদকে ছুরিসহ হাতেনাতে আটক করেন। পরে খবর দেওয়া হলে রাজগঞ্জ পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের এসআই মো. আশিকুজ্জামান ও এএসআই মো. ইমরান হোসেন ঘটনাস্থলে আসেন। স্থানীয় জনগন এ সময় আটক মুরাদকে পুলিশের কাছে সোপর্দ করে। কিন্তু পরবর্তীতে ওই দুই পুলিশ কর্মকর্তা মুরাদকে রক্ষার জন্য তাকে ছেড়ে দেন। একই সাথে অভিযুক্ত পুলিশ কর্মকর্তারা মামলা করলে অথবা এ নিয়ে বাড়াবাড়ি করলে শফিকুল ইসলামকে খুন করে লাশ গুমের হুমকি দেন। বাধ্য হয়ে শফিকুল আদালতে মামলা করেন।
শেয়ার নিউজ
নিউজ কমেন্ট করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগইন করতে হবে লগইন করুন
-
সর্বশেষ
-
পপুলার