- প্রথম পাতা
- অপরাধ
- অর্থনীতি
- আইন আদালত
- আন্তর্জাতিক
- আবহাওয়া
- এক্সক্লুসিভ
- কৃষি
- খেলাধুলা
- জাতীয়
- জেলা সংবাদ
- ঈশ্বরদী
- কক্সবাজার
- কিশোরগঞ্জ
- কুড়িগ্রাম
- কুমিল্লা
- কুষ্টিয়া
- খাগড়াছড়ি
- খুলনা
- গাইবান্ধা
- গাজীপুর
- গোপালগঞ্জ
- চট্টগ্রাম
- চাঁদপুর
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ
- চুয়াডাঙ্গা
- জয়পুরহাট
- জামালপুর
- ঝালকাঠি
- ঝিনাইদহ
- টাঙ্গাইল
- ঠাকুরগাঁও
- ঢাকা
- দিনাজপুর
- নওগাঁ
- নড়াইল
- নরসিংদী
- নাটোর
- নারায়ণগঞ্জ
- নীলফামারী
- নেত্রকোনা
- নোয়াখালী
- পঞ্চগড়
- পটুয়াখালী
- পাবনা
- পিরোজপুর
- ফরিদপুর
- ফেনী
- বগুড়া
- বরগুনা
- বরিশাল
- বাগেরহাট
- বান্দরবান
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- ভোলা
- ময়মনসিংহ
- মাগুরা
- মাদারীপুর
- মানিকগঞ্জ
- মুন্সীগঞ্জ
- মেহেরপুর
- মৌলভীবাজার
- যশোর
- রংপুর
- রাঙ্গামাটি
- রাজবাড়ী
- রাজশাহী
- লক্ষ্মীপুর
- লালমনিরহাট
- শরীয়তপুর
- শেরপুর
- সাতক্ষীরা
- সাতক্ষীরা
- সিরাজগঞ্জ
- সিলেট
- সুনামগঞ্জ
- হবিগঞ্জ
- তথ্যপ্রযুক্তি
- ধর্ম
- নির্বাচন
- প্রবাস
- বাংলাদেশ
- বিনোদন
- ব্যবসা-বানিজ্য
- রাজনীতি
- শিক্ষা
- স্বাস্থ্য
সরকারি হাসপাতালের ডাক্তাররাই লিখছেন অননুমোদিত ওষুধ
- আপডেটেড: মঙ্গলবার ২০ জুন ২০২৩
- / পঠিত : ২০৬ বার
চট্টগ্রাম নগরের আগ্রাবাদ কেন্দ্রীয় চর্ম ও সামাজিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে (আমেরিকান হাসপাতাল) অভিযান পরিচালনা করেছেন জেলা প্রশাসনের ভ্রাম্যমাণ আদালত।
সোমবার (১৯ জুন) অভিযান পরিচালনা করে ছয় লাখ টাকার ওষুধ জব্দ করার পাশাপাশি তিনটি ফার্মেসিকে ৬০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
জেলা প্রশাসন জানায়, সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পেয়ে ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তর চট্টগ্রাম কার্যালয়ের কর্মকর্তাদের নিয়ে আমেরিকান হাসপাতালে অভিযান পরিচালনা করা হয়। অভিযানে হাসপাতালটির সামনে থাকা মা মেডিকেয়ার ও স্বাগতা ফার্মেসিতে বিপুল পরিমাণে অননুমোদিত ওষুধ পাওয়া যায়। প্রশাসনের কর্মকর্তাদের জিজ্ঞাসাবাদে এসব ফার্মেসি মালিকরা জানান, সরকারি হাসপাতালের ডাক্তাররাই এসব অননুমোদিত ওষুধ লিখছেন। যে কারণে তারা এগুলো বিক্রি করছেন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ফার্মেসি মালিক জানান, দোকানে এমন বিদেশি ক্রিম রয়েছে যেগুলোর দাম এক থেকে তিন হাজার টাকা পর্যন্ত। প্রতি ক্রিমে ডাক্তাররা ২০০ থেকে ৫০০ টাকা পর্যন্ত কমিশন পান। এছাড়া এ হাসপাতালের রোগীদের মেডিলিভ নামক একটি ল্যাবে যাবতীয় টেস্ট করানোর জন্য বলে দেওয়া হয়।
একই সময়ে ভ্রাম্যমাণ আদালতের কাছে হাসপাতালটির রোগীরা অভিযোগ করেন, ডাক্তাররা এমন ওষুধ লেখেন যা এখানে অবস্থিত কয়েকটি ফার্মেসি ছাড়া অন্য কোথাও পাওয়া যায় না।
সরকারি হাসপাতালের ডাক্তারদের বিরুদ্ধে এ ধরনের অনিয়মের সরাসরি প্রমাণ পেয়ে বিব্রতকর পরিস্থিতিতে পড়েন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট প্রতীক দত্ত। এসময় তিনি হাসপাতালের পরিচালকের সঙ্গে কথা বলে অসাধু ডাক্তারদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দেন।
এ বিষয়ে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট প্রতীক দত্ত বলেন, অভিযানে কয়েকজন রোগীর প্রেসক্রিপশন যাচাই করা হয়েছে। এসময় অননুমোদিত ওষুধ লেখার বিষয়ে সত্যতা পাওয়া গেছে। এ বিষয়ে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
অভিযানের সময় থাকা ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তর চট্টগ্রামের সহকারী পরিচালক এস এম সুলতানুল আরেফীন বলেন, অভিযানে বেশ কিছু ওষুধ পাওয়া গেছে যেগুলো ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের নিবন্ধিত নয়। এগুলো কোনো ফার্মেসিতে বিক্রি করা যাবে না এবং কোনো ডাক্তার এগুলো প্রেসক্রিপশন করতে পারবেন না
শেয়ার নিউজ
নিউজ কমেন্ট করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগইন করতে হবে লগইন করুন
-
সর্বশেষ
-
পপুলার