- প্রথম পাতা
- অপরাধ
- অর্থনীতি
- আইন আদালত
- আন্তর্জাতিক
- আবহাওয়া
- এক্সক্লুসিভ
- কৃষি
- খেলাধুলা
- জাতীয়
- জেলা সংবাদ
- ঈশ্বরদী
- কক্সবাজার
- কিশোরগঞ্জ
- কুড়িগ্রাম
- কুমিল্লা
- কুষ্টিয়া
- খাগড়াছড়ি
- খুলনা
- গাইবান্ধা
- গাজীপুর
- গোপালগঞ্জ
- চট্টগ্রাম
- চাঁদপুর
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ
- চুয়াডাঙ্গা
- জয়পুরহাট
- জামালপুর
- ঝালকাঠি
- ঝিনাইদহ
- টাঙ্গাইল
- ঠাকুরগাঁও
- ঢাকা
- দিনাজপুর
- নওগাঁ
- নড়াইল
- নরসিংদী
- নাটোর
- নারায়ণগঞ্জ
- নীলফামারী
- নেত্রকোনা
- নোয়াখালী
- পঞ্চগড়
- পটুয়াখালী
- পাবনা
- পিরোজপুর
- ফরিদপুর
- ফেনী
- বগুড়া
- বরগুনা
- বরিশাল
- বাগেরহাট
- বান্দরবান
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- ভোলা
- ময়মনসিংহ
- মাগুরা
- মাদারীপুর
- মানিকগঞ্জ
- মুন্সীগঞ্জ
- মেহেরপুর
- মৌলভীবাজার
- যশোর
- রংপুর
- রাঙ্গামাটি
- রাজবাড়ী
- রাজশাহী
- লক্ষ্মীপুর
- লালমনিরহাট
- শরীয়তপুর
- শেরপুর
- সাতক্ষীরা
- সাতক্ষীরা
- সিরাজগঞ্জ
- সিলেট
- সুনামগঞ্জ
- হবিগঞ্জ
- তথ্যপ্রযুক্তি
- ধর্ম
- নির্বাচন
- প্রবাস
- বাংলাদেশ
- বিনোদন
- ব্যবসা-বানিজ্য
- রাজনীতি
- শিক্ষা
- স্বাস্থ্য
আমদানি-রপ্তানি নিয়ন্ত্রক ও কাস্টম কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে মামলা
- আপডেটেড: মঙ্গলবার ২০ জুন ২০২৩
- / পঠিত : ১০৮ বার
আমদানি-নিষিদ্ধ পণ্য আমদানি করা এবং আত্মসাত করার অভিযোগে আমদানি ও রপ্তানি প্রধান নিয়ন্ত্রকের দপ্তরের চার কর্মকর্তা এবং কাস্টম হাউসের দুই কর্মকর্তাসহ সাতজনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
সোমবার (১৯ জুন) দুদকের ঢাকা সমন্বিত জেলা কার্যালয়-১ এ সংস্থাটির উপ-পরিচালক সুভাষ চন্দ্র দত্ত বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেন।
দুদকের সহকারী পরিচালক (জনসংযোগ) মোহাম্মদ শফিউল্লাহ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
মামলার আসামিরা হলেন– ঢাকা কাস্টম হাউসের সাবেক রাজস্ব কর্মকর্তা আ. রউফ সরকার ও মো. হারুন-অর-রশীদ, আমদানি ও রপ্তানি প্রধান নিয়ন্ত্রক দপ্তরের নিয়ন্ত্রক মো. আওলাদ হোসেন, সহকারী নিয়ন্ত্রক মো. মামুন ইফতেখার রহমান ও মোছা. ফাতেমা খাতুন, উপ-নিয়ন্ত্রক মনিরুজ্জামান খান এবং আমদানিকারক মামুন হাওলাদার।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে অন্যায়ভাবে লাভবান হতে অসৎ উদ্দেশ্যে যাত্রী মামুন হাওলাদার কর্তৃক আমদানি-নিষিদ্ধ পণ্য আমদানি করে। তারা অবৈধভাবে আনীত মেমোরি কার্ডের ইনভয়েস গোপন করে অতি অল্প সময়ে ২ লাখ ১০ হাজার পিস মেমোরি কার্ড গণনা ছাড়াই গণনা দেখিয়ে খালাসযোগ্য হিসেবে প্রত্যয়ন করেন।
এজাহারে আরও উল্লেখ করা হয়, যাত্রী মামুন হাওলাদার আমদানি ও রপ্তানি নিয়ন্ত্রকের দপ্তর থেকে ক্লিয়ারেন্স পারমিট প্রাপ্তির আবেদন করে পণ্য ছাড় করেন। সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা ক্লিয়ারেন্স পারমিট প্রদান করে এবং আটক ব্যাগেজের মেমোরি কার্ড অবৈধভাবে আত্মসাৎ করে দণ্ডবিধি ৪০৯/১০৯ ধারা এবং ১৯৪৭ সনের ২নং দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের ৫(২) ধারায় শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছেন বলে দুদকের অনুসন্ধানে প্রমাণ পাওয়া গেছে। যে কারণে কমিশনের অনুমোদনক্রমে তাদের আসামি করে মামলা করা হয়েছে।
শেয়ার নিউজ
নিউজ কমেন্ট করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগইন করতে হবে লগইন করুন
-
সর্বশেষ
-
পপুলার