- প্রথম পাতা
- অপরাধ
- অর্থনীতি
- আইন আদালত
- আন্তর্জাতিক
- আবহাওয়া
- এক্সক্লুসিভ
- কৃষি
- খেলাধুলা
- জাতীয়
- জেলা সংবাদ
- ঈশ্বরদী
- কক্সবাজার
- কিশোরগঞ্জ
- কুড়িগ্রাম
- কুমিল্লা
- কুষ্টিয়া
- খাগড়াছড়ি
- খুলনা
- গাইবান্ধা
- গাজীপুর
- গোপালগঞ্জ
- চট্টগ্রাম
- চাঁদপুর
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ
- চুয়াডাঙ্গা
- জয়পুরহাট
- জামালপুর
- ঝালকাঠি
- ঝিনাইদহ
- টাঙ্গাইল
- ঠাকুরগাঁও
- ঢাকা
- দিনাজপুর
- নওগাঁ
- নড়াইল
- নরসিংদী
- নাটোর
- নারায়ণগঞ্জ
- নীলফামারী
- নেত্রকোনা
- নোয়াখালী
- পঞ্চগড়
- পটুয়াখালী
- পাবনা
- পিরোজপুর
- ফরিদপুর
- ফেনী
- বগুড়া
- বরগুনা
- বরিশাল
- বাগেরহাট
- বান্দরবান
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- ভোলা
- ময়মনসিংহ
- মাগুরা
- মাদারীপুর
- মানিকগঞ্জ
- মুন্সীগঞ্জ
- মেহেরপুর
- মৌলভীবাজার
- যশোর
- রংপুর
- রাঙ্গামাটি
- রাজবাড়ী
- রাজশাহী
- লক্ষ্মীপুর
- লালমনিরহাট
- শরীয়তপুর
- শেরপুর
- সাতক্ষীরা
- সাতক্ষীরা
- সিরাজগঞ্জ
- সিলেট
- সুনামগঞ্জ
- হবিগঞ্জ
- তথ্যপ্রযুক্তি
- ধর্ম
- নির্বাচন
- প্রবাস
- বাংলাদেশ
- বিনোদন
- ব্যবসা-বানিজ্য
- রাজনীতি
- শিক্ষা
- স্বাস্থ্য
টাইটানিকের ধ্বংসাবশেষ দেখতে গিয়ে ডুবোযান নিখোঁজ
- আপডেটেড: মঙ্গলবার ২০ জুন ২০২৩
- / পঠিত : ১১১ বার
টাইটানিকের ধ্বংসাবশেষ দেখতে পর্যটকদের সমুদ্রের তলদেশে নিয়ে যাওয়ার কাজে ব্যবহৃত একটি ডুবোযান আটলান্টিক মহাসাগরে নিখোঁজ হয়েছে। সোমবারের এই ঘটনার পর ওই ডুবোযানের সন্ধানে তল্লাশি ও উদ্ধার অভিযান শুরু হয়েছে।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসিকে বোস্টন কোস্টগার্ড বলেছে, ডুবোযানটির খোঁজে অভিযান চলছে। তবে নিখোঁজ হওয়ার সময় ডুবোযানটিতে কতজন পর্যটক ছিলেন, তা পরিষ্কার নয়। টাইটানিকের ধ্বংসাবশেষ দেখার জন্য প্রায়ই অর্থের বিনিময়ে কিছু ছোট ছোট ডুবোযান পর্যটক ও বিশেষজ্ঞদের আটলান্টিকের তলদেশে নিয়ে যায়।
ধ্বংসস্তূপের কাছে যাওয়ার জন্য কয়েক দিনের ভ্রমণে হাজার হাজার ডলার ব্যয় হয়। টাইটানিক দর্শনের এক অভিযান— সমুদ্র তলে অবতরণ এবং আরোহণে প্রায় আট ঘণ্টা সময়ের প্রয়োজন হয়।
বিশ্বের বিখ্যাত এই জাহাজের ধ্বংসাবশেষ আটলান্টিকের তলদেশে ৩ হাজার ৮০০ মিটার (সাড়ে ১২ হাজার ফুট) নিচে আটকে আছে। কানাডার নিউফাউন্ডল্যান্ড উপকূল থেকে প্রায় ৬০০ কিলোমিটার দূরে জাহাজের ধ্বংসাবশেষের অবস্থান রয়েছে।
১৯১২ সালে তৎকালীন বিশ্বের বৃহত্তম যাত্রীবাহী এই জাহাজ সাউদাম্পটন থেকে নিউইয়র্কের উদ্দেশ্যে প্রথম সমুদ্রযাত্রায় বিশাল বরফখণ্ডের সঙ্গে ধাক্কা খেয়ে ডুবে যায়। জাহাজটিতে ২ হাজার ২০০ জন যাত্রী ও ক্রু ছিলেন। ভয়াবহ দুর্ঘটনায় তাদের মধ্যে এক হাজার ৫০০ জনেরও বেশি মারা যান।
১৯৮৫ সালে ধ্বংসাবশেষের সন্ধান পাওয়ার পর থেকে টাইটানিক নিয়ে ব্যাপক গবেষণা চলছে। প্রায় বিশ্বের বিভিন্ন দেশের পর্যটক বিখ্যাত এই জাহাজের ধ্বংসাবশেষ দেখতে আটলান্টিকের তলদেশে ভ্রমণে যান।
শেয়ার নিউজ
নিউজ কমেন্ট করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগইন করতে হবে লগইন করুন
-
সর্বশেষ
-
পপুলার