- প্রথম পাতা
- অপরাধ
- অর্থনীতি
- আইন আদালত
- আন্তর্জাতিক
- আবহাওয়া
- এক্সক্লুসিভ
- কৃষি
- খেলাধুলা
- জাতীয়
- জেলা সংবাদ
- ঈশ্বরদী
- কক্সবাজার
- কিশোরগঞ্জ
- কুড়িগ্রাম
- কুমিল্লা
- কুষ্টিয়া
- খাগড়াছড়ি
- খুলনা
- গাইবান্ধা
- গাজীপুর
- গোপালগঞ্জ
- চট্টগ্রাম
- চাঁদপুর
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ
- চুয়াডাঙ্গা
- জয়পুরহাট
- জামালপুর
- ঝালকাঠি
- ঝিনাইদহ
- টাঙ্গাইল
- ঠাকুরগাঁও
- ঢাকা
- দিনাজপুর
- নওগাঁ
- নড়াইল
- নরসিংদী
- নাটোর
- নারায়ণগঞ্জ
- নীলফামারী
- নেত্রকোনা
- নোয়াখালী
- পঞ্চগড়
- পটুয়াখালী
- পাবনা
- পিরোজপুর
- ফরিদপুর
- ফেনী
- বগুড়া
- বরগুনা
- বরিশাল
- বাগেরহাট
- বান্দরবান
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- ভোলা
- ময়মনসিংহ
- মাগুরা
- মাদারীপুর
- মানিকগঞ্জ
- মুন্সীগঞ্জ
- মেহেরপুর
- মৌলভীবাজার
- যশোর
- রংপুর
- রাঙ্গামাটি
- রাজবাড়ী
- রাজশাহী
- লক্ষ্মীপুর
- লালমনিরহাট
- শরীয়তপুর
- শেরপুর
- সাতক্ষীরা
- সাতক্ষীরা
- সিরাজগঞ্জ
- সিলেট
- সুনামগঞ্জ
- হবিগঞ্জ
- তথ্যপ্রযুক্তি
- ধর্ম
- নির্বাচন
- প্রবাস
- বাংলাদেশ
- বিনোদন
- ব্যবসা-বানিজ্য
- রাজনীতি
- শিক্ষা
- স্বাস্থ্য
সুইস ব্যাংকে নজিরবিহীন গতিতে কমেছে বাংলাদেশিদের আমানত
- আপডেটেড: শুক্রবার ২৩ জুন ২০২৩
- / পঠিত : ১১৪ বার
সুইজারল্যান্ডের বিভিন্ন ব্যাংকে গত এক বছরে বাংলাদেশিদের টাকা আমানতের পরিমাণ নজিরবিহীন গতিতে হ্রাস পেয়েছে। ২০২২ সালে দেশটির ব্যাংকগুলোতে বাংলাদেশিদের আমানত কমে সাড়ে পাঁচ কোটি ফ্রাঁ হয়েছে। যা এক বছর আগের ৮৭ কোটি ১১ লাখ সুইস ফ্রাঁর তুলনায় অনেক কম। সুইস ব্যাংকে বাংলাদেশিদের আমানতের হার এক বছরের ব্যবধানে ৯৩ দশমিক ৭ শতাংশ কমেছে।
বৃহস্পতিবার (২২ জুন) সুইজারল্যান্ডের কেন্দ্রীয় ব্যাংক সুইস ন্যাশনাল ব্যাংকের (এসএনবি) প্রকাশিত বার্ষিক প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানানো হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, ২০২২ সালের ডিসেম্বরে সুইস ব্যাংকে বাংলাদেশিদের আমানত দাঁড়িয়েছে ৫ কোটি ৫২ লাখ ফ্রাঁ। প্রতি ফ্রাঁ ১২১ টাকা ধরলে এর পরিমাণ দাঁড়ায় প্রায় ৬৬৮ কোটি টাকা।
তবে সুইস ব্যাংকগুলোতে বাংলাদেশিদের ব্যক্তিগত আমানতের পরিমাণ ২০২১ সালের ২৬ দশমিক ৩ মিলিয়ন ফ্রাঁ থেকে বেড়ে ৩৫ দশমিক ৬ মিলিয়ন ফ্রাঁ হয়েছে। অর্থাৎ ব্যক্তিগত আমানতের হার ৩৫ দশমিক ৩ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে ৩৪৮ কোটি টাকার বেশি হয়েছে।
২০২২ সালে বাংলাদেশি ব্যাংক থেকে সুইস ব্যাংকে জমার পরিমাণ ছিল ১৯ দশমিক ৩৪ মিলিয়ন সুইস ফ্রাঁ। যা এক বছর আগেও ছিল ৮৪৪ দশমিক ৫ মিলিয়ন ফ্রাঁ।
এদিকে, সুইজারল্যান্ডের ব্যাংকগুলোতে অর্থ আমানতের হারে দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে সবার ওপরে রয়েছে ভারত। গত বছরের তুলনায় ১১ দশমিক ২ শতাংশ হ্রাস পাওয়ার পরও ভারতীয়দের আমানত দাঁড়িয়েছে ৩ হাজার ৪০০ মিলিয়ন ফ্রাঁতে।
সুইস ব্যাংকে মোট আমানতের হিসেবে দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশ পঞ্চম স্থানে রয়েছে। যদিও গত বছর বাংলাদেশ থেকে সুইস ব্যাংকে বার্ষিক আমানত হ্রাসের হার সবচেয়ে বেশি (৯৩.৭ শতাংশ)। আমানত হ্রাসের হারে বাংলাদেশের পরই আছে আফগানিস্তান (৭৭.৫ শতাংশ) এবং পাকিস্তান (৪৫ শতাংশ)।
অন্যদিকে, দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে সুইস ব্যাংকে আমানত সবচেয়ে বেশি বৃদ্ধি পেয়েছে নেপালের। প্রায় ৬২ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়ে ৪৮২ মিলিয়ন ফ্রাঁ হয়েছে। আর মালদ্বীপের নাগরিকদের আমানত ৪ দশমিক ৯ মিলিয়ন এবং শ্রীলঙ্কার ৬৬ দশমিক ৫ মিলিয়ন ফ্রাঁতে দাঁড়িয়েছে।
সুইজারল্যান্ডের কেন্দ্রীয় ব্যাংক সুইস ন্যাশনাল ব্যাংকের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, সুইস ব্যাংকে বাংলাদেশিদের ‘মোট দায়ের’ মধ্যে ব্যক্তিগত, ব্যাংক এবং অন্যান্য উদ্যোগের আমানতসহ সব ধরনের তহবিল অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
বিশ্বের বিভিন্ন দেশের হাজার হাজার মানুষ সুইজারল্যান্ডের ব্যাংকগুলোতে বৈধ-অবৈধ পথে উপার্জিত অর্থ গচ্ছিত রাখেন। দেশটির কঠোর গোপনীয় ব্যাংকিং নীতির কারণে সারা দুনিয়ার মানুষ সেখানে অর্থ জমা রাখেন।
সুইজারল্যান্ডের আইনে গ্রাহকদের গোপনীয়তা দৃঢ়ভাবে রক্ষার নিয়ম রয়েছে। এ আইনের ফলে দেশটির ব্যাংকগুলো কোনো পরিস্থিতিতেই গ্রাহকদের তথ্য কারও কাছে প্রকাশে বাধ্য নয়। ফলে কারা, কেন অথবা কীভাবে অর্থ ব্যাংকে রাখছেন, সে সম্পর্কে ব্যাংকগুলো কাউকে কোনো তথ্য দেয় না।
শেয়ার নিউজ
নিউজ কমেন্ট করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগইন করতে হবে লগইন করুন
-
সর্বশেষ
-
পপুলার