- প্রথম পাতা
- অপরাধ
- অর্থনীতি
- আইন আদালত
- আন্তর্জাতিক
- আবহাওয়া
- এক্সক্লুসিভ
- কৃষি
- খেলাধুলা
- জাতীয়
- জেলা সংবাদ
- ঈশ্বরদী
- কক্সবাজার
- কিশোরগঞ্জ
- কুড়িগ্রাম
- কুমিল্লা
- কুষ্টিয়া
- খাগড়াছড়ি
- খুলনা
- গাইবান্ধা
- গাজীপুর
- গোপালগঞ্জ
- চট্টগ্রাম
- চাঁদপুর
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ
- চুয়াডাঙ্গা
- জয়পুরহাট
- জামালপুর
- ঝালকাঠি
- ঝিনাইদহ
- টাঙ্গাইল
- ঠাকুরগাঁও
- ঢাকা
- দিনাজপুর
- নওগাঁ
- নড়াইল
- নরসিংদী
- নাটোর
- নারায়ণগঞ্জ
- নীলফামারী
- নেত্রকোনা
- নোয়াখালী
- পঞ্চগড়
- পটুয়াখালী
- পাবনা
- পিরোজপুর
- ফরিদপুর
- ফেনী
- বগুড়া
- বরগুনা
- বরিশাল
- বাগেরহাট
- বান্দরবান
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- ভোলা
- ময়মনসিংহ
- মাগুরা
- মাদারীপুর
- মানিকগঞ্জ
- মুন্সীগঞ্জ
- মেহেরপুর
- মৌলভীবাজার
- যশোর
- রংপুর
- রাঙ্গামাটি
- রাজবাড়ী
- রাজশাহী
- লক্ষ্মীপুর
- লালমনিরহাট
- শরীয়তপুর
- শেরপুর
- সাতক্ষীরা
- সাতক্ষীরা
- সিরাজগঞ্জ
- সিলেট
- সুনামগঞ্জ
- হবিগঞ্জ
- তথ্যপ্রযুক্তি
- ধর্ম
- নির্বাচন
- প্রবাস
- বাংলাদেশ
- বিনোদন
- ব্যবসা-বানিজ্য
- রাজনীতি
- শিক্ষা
- স্বাস্থ্য
সংখ্যালঘুদের নির্যাতনে মার্কিন কংগ্রেসম্যানদের বক্তব্য যথার্থ
- আপডেটেড: শনিবার ২৪ জুন ২০২৩
- / পঠিত : ১১১ বার
বাংলাদেশের ধর্মীয় সংখ্যালঘু নির্যাতন নিয়ে মার্কিন কংগ্রেসম্যানদের বক্তব্য শুধু যথার্থই না, বাস্তবে নির্যাতনের মাত্রা আরও ভয়াবহ বলে মন্তব্য করেছে বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান কল্যাণ ফ্রন্ট।
শুক্রবার (২৩ জুন) প্রেসক্লাবে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনে নেতারা এসব কথা বলেন।
সংগঠনের চেয়ারম্যান বিজন কান্তি দে লিখিত বক্তব্যে বলেন, সম্প্রতি বাংলাদেশের মানবাধিকার, গণতন্ত্র, নির্বাচন ও সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ওপর নির্যাতন প্রসঙ্গে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন বরাবর ছয় কংগ্রেসম্যান একটি চিঠি পাঠিয়েছেন। চিঠিতে তারা বাংলাদেশের বর্তমান সরকারের অস্বচ্ছ নির্বাচন প্রক্রিয়া, গণতান্ত্রিক পরিবেশ ক্ষুণ্ণ করা এবং ব্যাপকহারে মানবাধিকার লঙ্ঘনের কথা উঠে এসেছে। পাশাপাশি সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তাহীনতা ও তাদের ওপরে ক্রমবর্ধমান নির্যাতনের প্রসঙ্গটিকে আংশিক আকারে উপস্থাপন করেছেন। সরকারের ১৫ বছরে সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তাহীনতার বিষয়টি যদিও প্রকৃত বিচারে এর চেয়েও অনেক বেশি, তবুও কংগ্রেসম্যানদের চিঠিতে এটি আংশিক আকারে ফুটে উঠেছে।
তিনি বলেন, কতিপয় সংখ্যালঘু নামধারী ব্যক্তিরা উক্ত চিঠিতে উল্লিখিত সংখ্যালঘু নির্যাতন ও নিপীড়নের বিষয়টিকে অস্বীকার ও মিথ্যা প্রতিপন্ন করে বিবৃতি প্রদান করছেন এবং বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায় লেখালেখি করছেন। বিষয়টি আওয়ামী লীগ সরকারের পৃষ্ঠপোষকতায় করা হচ্ছে বলে আমরা মনে করছি। বিভিন্ন সময়ে সংখ্যালঘুদের ওপর আক্রমণ করা হলেও সুষ্ঠু তদন্ত ও বিচার হয়নি।উপরন্তু এসব সাম্প্রদায়িক হামলার ঘটনাগুলোকে বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকার রাজনৈতিকভাবে ফায়দা লুটার কাজে ব্যবহার করতে সচেষ্ট হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, ২০২১ সালে মানবাধিকার সংগঠন আইন ও সালিশ কেন্দ্রের (আসক) এক প্রতিবেদন মতে, ২০১৩ থেকে ২০২১ সালের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ৯ বছরে হিন্দুদের ওপর ৩ হাজার ৬৭৯টি হামলার ঘটনা ঘটেছে। এর মধ্যে ১ হাজার ৫৫১টি বাড়িঘর ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে। এই সময়ে হিন্দুদের ৪৪২টি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলা, ভাঙচুর ও আগুন দেওয়া হয়েছে। প্রতিমা, পূজামণ্ডপ, মন্দিরে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে ১ হাজার ৬৭৮টি।
বিজন কান্তি দে বলেন, এসব ঘটনার কোনোটিরই বিচার হয়নি। এর মাধ্যমে প্রতীয়মান হয়, বাংলাদেশে সংখ্যালঘু কিংবা সংখ্যাগুরু যাদের ওপরেই হামলা কিংবা মামলা হোক, প্রতিটি সহিংস ঘটনার সাথেই প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষভাবে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ জড়িত। মূলত তারা সবসময়ই ধর্মকে নিজেদের দলীয় স্বার্থে ব্যবহার করতে গিয়ে সমাজে হিংসা, বিদ্বেষ ও অস্থিরতা জিইয়ে রেখেছে এবং এর রাজনৈতিক সুবিধা অর্জন করে যাচ্ছে।
মূলত সংখ্যালঘু নির্যাতনের বিষয়ে মার্কিন কংগ্রেসম্যানদের বক্তব্য যথার্থ এবং যারা তা মিথ্যা প্রচার করতে চাইছে, তাদের প্রতি আমরা তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।
শেয়ার নিউজ
নিউজ কমেন্ট করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগইন করতে হবে লগইন করুন
-
সর্বশেষ
-
পপুলার