- প্রথম পাতা
- অপরাধ
- অর্থনীতি
- আইন আদালত
- আন্তর্জাতিক
- আবহাওয়া
- এক্সক্লুসিভ
- কৃষি
- খেলাধুলা
- জাতীয়
- জেলা সংবাদ
- ঈশ্বরদী
- কক্সবাজার
- কিশোরগঞ্জ
- কুড়িগ্রাম
- কুমিল্লা
- কুষ্টিয়া
- খাগড়াছড়ি
- খুলনা
- গাইবান্ধা
- গাজীপুর
- গোপালগঞ্জ
- চট্টগ্রাম
- চাঁদপুর
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ
- চুয়াডাঙ্গা
- জয়পুরহাট
- জামালপুর
- ঝালকাঠি
- ঝিনাইদহ
- টাঙ্গাইল
- ঠাকুরগাঁও
- ঢাকা
- দিনাজপুর
- নওগাঁ
- নড়াইল
- নরসিংদী
- নাটোর
- নারায়ণগঞ্জ
- নীলফামারী
- নেত্রকোনা
- নোয়াখালী
- পঞ্চগড়
- পটুয়াখালী
- পাবনা
- পিরোজপুর
- ফরিদপুর
- ফেনী
- বগুড়া
- বরগুনা
- বরিশাল
- বাগেরহাট
- বান্দরবান
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- ভোলা
- ময়মনসিংহ
- মাগুরা
- মাদারীপুর
- মানিকগঞ্জ
- মুন্সীগঞ্জ
- মেহেরপুর
- মৌলভীবাজার
- যশোর
- রংপুর
- রাঙ্গামাটি
- রাজবাড়ী
- রাজশাহী
- লক্ষ্মীপুর
- লালমনিরহাট
- শরীয়তপুর
- শেরপুর
- সাতক্ষীরা
- সাতক্ষীরা
- সিরাজগঞ্জ
- সিলেট
- সুনামগঞ্জ
- হবিগঞ্জ
- তথ্যপ্রযুক্তি
- ধর্ম
- নির্বাচন
- প্রবাস
- বাংলাদেশ
- বিনোদন
- ব্যবসা-বানিজ্য
- রাজনীতি
- শিক্ষা
- স্বাস্থ্য
টাইটানিক দেখতে গিয়ে নিহত পাকিস্তানি ধনকুবের শাহজাদার অজানা পাঁচটি তথ্য
- আপডেটেড: রবিবার ২৫ জুন ২০২৩
- / পঠিত : ১২৯ বার
আন্তর্জাতিক ডেস্ক : আটলান্টিকের তলদেশে টাইটানিক জাহাজের ধ্বংসাবশেষ দেখার জন্য যেমন অর্থনৈতিক সক্ষমতার দরকার, তেমনি থাকতে হয় ঝুঁকি নেয়ার মানসিকতা। দুটিই ছিল পাকিস্তানের ধনকুবের শাহজাদা দাউদের। তবে সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ১৩ হাজার ফুট নিচে টাইটানিকের ধ্বংসাবশেষের দেখা হয়নি তার। তাই পর্যটন ও গবেষণাপ্রতিষ্ঠান ওশানগেট এক্সপেডিশনসের টাইটান ডুবোজাহাজ (সাবমেরিন) শাহজাদা দাউদ ও তার ছেলেসহ পাঁচ আরোহী নিয়ে গত রোববার যাত্রা শুরু করেছিল।
যাত্রা শুরুর এক ঘণ্টার ৪৫ মিনিটের মাথায় নিয়ন্ত্রণকক্ষের সঙ্গে সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় সাবমেরিনটির। চারদিন গত বৃহস্পতিববার (২২ জুন) মহাসাগরের তলদেশে ব্যাপক তল্লাশির পর সাবমেরিনটির ধ্বংসাবশেষ পাওয়ার কথা জানান উদ্ধারকারীরা। একই সঙ্গে পাঁচ আরোহীর মৃত্যুর কথা জানানো হয়।
যুক্তরাষ্ট্রের কোস্টগার্ড জানায়, আটলান্টিক মহাসাগরের তলদেশে টাইটানিক জাহাজের ধ্বংসাবশেষের আশপাশে টাইটানের ধ্বংসাবশেষ পাওয়া গেছে।
পাকিস্তানি ধনকুবের শাহজাদা দাউদ সম্পর্কে অজানা পাঁচ তথ্য—
১. পাকিস্তানের ‘দাউদ’ বংশের অত্যন্ত প্রভাবশালী ব্যক্তি ছিলেন শাহজাদা দাউদ। টাইটানিকের ধ্বংসস্তূপ দেখার বিরল অভিজ্ঞতা সঞ্চয়ে শাহজাদার সঙ্গে তার ১৯ বছর বয়সী ছেলে সুলেমান দাউদও টাইটানের যাত্রী হয়েছিলেন।
পাকিস্তানে রয়েছে এই দাউদ পরিবারের বিশাল শিল্পগোষ্ঠী। পাকিস্তানের স্থানীয় সংবাদমাধ্যমের করা তালিকায় শাহজাদা দাউদের বাবা হোসাইন দাউদ ছিলেন পাকিস্তানের শীর্ষ ধনী।
২. পাকিস্তানের ইংরো করপোরেশনের ভাইস প্রেসিডেন্ট ছিলেন শাহজাদা দাউদ। করপোরেশনটির গাড়ি উৎপাদন, জ্বালানি, সার ও ডিজিটাল প্রযুক্তির ব্যবসায় ব্যাপক বিনিয়োগ রয়েছে।
৩. যুক্তরাজ্যের ইউনিভার্সিটি অব বাকিংহাম থেকে স্নাতক সম্পন্ন করেছিলেন শাহজাদা দাউদ। সেটা ১৯৯৮ সালের কথা। এরপর তিনি যুক্তরাষ্ট্রের ফিলাডেলফিয়ায় লেখাপড়া করেন।
৪. শাহজাদা দাউদ পরিবার নিয়ে ব্রিটেনে থাকতেন। স্ত্রী ও দুই সন্তান নিয়ে ছিল তার সুখের সংসার। দাউদ গ্রুপের দেওয়া বিবৃতি বলছে, শাহজাদা দাউদ ফটোগ্রাফি, বাগান করা ও নতুন নতুন জায়গায় যেতে পছন্দ করতেন।
৫. দাউদ পরিবার ১৯৬০ সালে একটি দাতব্য প্রতিষ্ঠান স্থাপন করেছে। মূলত শিক্ষা নিয়ে কাজ করে দাউদ ফাউন্ডেশন নামের দাতব্য প্রতিষ্ঠানটি। শাহজাদা দাউদ প্রতিষ্ঠানটির ট্রাস্টি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
সূত্র : এনডিটিভি
শেয়ার নিউজ
নিউজ কমেন্ট করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগইন করতে হবে লগইন করুন
-
সর্বশেষ
-
পপুলার