- প্রথম পাতা
- অপরাধ
- অর্থনীতি
- আইন আদালত
- আন্তর্জাতিক
- আবহাওয়া
- এক্সক্লুসিভ
- কৃষি
- খেলাধুলা
- জাতীয়
- জেলা সংবাদ
- ঈশ্বরদী
- কক্সবাজার
- কিশোরগঞ্জ
- কুড়িগ্রাম
- কুমিল্লা
- কুষ্টিয়া
- খাগড়াছড়ি
- খুলনা
- গাইবান্ধা
- গাজীপুর
- গোপালগঞ্জ
- চট্টগ্রাম
- চাঁদপুর
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ
- চুয়াডাঙ্গা
- জয়পুরহাট
- জামালপুর
- ঝালকাঠি
- ঝিনাইদহ
- টাঙ্গাইল
- ঠাকুরগাঁও
- ঢাকা
- দিনাজপুর
- নওগাঁ
- নড়াইল
- নরসিংদী
- নাটোর
- নারায়ণগঞ্জ
- নীলফামারী
- নেত্রকোনা
- নোয়াখালী
- পঞ্চগড়
- পটুয়াখালী
- পাবনা
- পিরোজপুর
- ফরিদপুর
- ফেনী
- বগুড়া
- বরগুনা
- বরিশাল
- বাগেরহাট
- বান্দরবান
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- ভোলা
- ময়মনসিংহ
- মাগুরা
- মাদারীপুর
- মানিকগঞ্জ
- মুন্সীগঞ্জ
- মেহেরপুর
- মৌলভীবাজার
- যশোর
- রংপুর
- রাঙ্গামাটি
- রাজবাড়ী
- রাজশাহী
- লক্ষ্মীপুর
- লালমনিরহাট
- শরীয়তপুর
- শেরপুর
- সাতক্ষীরা
- সাতক্ষীরা
- সিরাজগঞ্জ
- সিলেট
- সুনামগঞ্জ
- হবিগঞ্জ
- তথ্যপ্রযুক্তি
- ধর্ম
- নির্বাচন
- প্রবাস
- বাংলাদেশ
- বিনোদন
- ব্যবসা-বানিজ্য
- রাজনীতি
- শিক্ষা
- স্বাস্থ্য
আগুনে পুড়ে মায়ের মৃত্যুর পর মারা গেলেন ছোট ছেলে
- আপডেটেড: রবিবার ০২ জুলাই ২০২৩
- / পঠিত : ১৮৯ বার
ডেস্ক: রাজশাহীর বাগমারায় অগ্নিদগ্ধ হয়ে স্কুলশিক্ষিকা মা ফরিদা ইয়াসমিনের (৪২) মৃত্যুর পর এবার দগ্ধ ছোট ছেলে রাফিউল বাসার (২০) মারা গেছেন।
শুক্রবার (৩০ জুন) সন্ধ্যা ৭টায় শেখ হাসিনা বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন তিনি মারা যান। আর রাফিউলের বড় ভাই রাশিদুল ইসলামের (২৬) অবস্থা এখনো আশঙ্কাজনক।
বাগমারা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আমিনুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, আগুনে পুড়ে ফরিদা ইয়াসমিনের মৃত্যুর হয়। তার দুই ছেলেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়। শুক্রবার সন্ধ্যায় শেখ হাসিনা বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন রাফিউল মারা যান। তার ভাই এখনো সেখানে ভর্তি আছেন। তার অবস্থা এখনো আশঙ্কাজনক।
এর আগে বৃহস্পতিবার (২৯ জুন) মধ্যরাতে বাগমারা উপজেলার মাদারিগঞ্জ বাজারের নিজ বাড়িতে অগ্নিদগ্ধ হন মা ও দুই ছেলে। তিনি দুর্গাপুর উপজেলার শিবপুর বালিকা বিদ্যালয়ের শিক্ষিকা। তার স্বামী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের এক্স-রে বিশেষজ্ঞ এজাজুল বাশার স্বপন।
স্থানীয়রা জানান, বৃহস্পতিবার পরিবারের সবাই মিলে পশু কোরবানি করেন। সেই মাংস কিছু রান্নাবান্না করে পরিবারের সবাই মিলে রাতে খাওয়া-দাওয়া করেন। খাওয়া শেষে এজাজুল বাশার স্বপন রাজশাহী নগরীর বাসায় চলে আসেন। দুই ছেলেকে নিয়ে মা ফরিদা ইয়াসমিন ছিলেন গ্রামের বাড়িতে। গভীর রাতে অগ্নিকাণ্ডের শিকার হন তারা। শোওয়ার ঘরেই দগ্ধ হয়ে মারা যান ফরিদা।
এ ঘটনায় দগ্ধ অবস্থায় মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ছিলেন ফরিদার দুই ছেলে রাশিদুল ইসলাম ও রাফিউল বাসার। রাশিদুল রাজশাহীর একটি বেসরকারি মেডিকেল কলেজ থেকে এবছর এমবিবিএস সম্পন্ন করেছেন।
রাফিউল একাদশ শ্রেণির ছাত্র। উন্নত চিকিৎসার জন্য শুক্রবার সকালে তাদের ঢাকায় পাঠানো হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন সন্ধ্যায় ছোট ছেলের মৃত্যু হয়।
শেয়ার নিউজ
নিউজ কমেন্ট করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগইন করতে হবে লগইন করুন
-
সর্বশেষ
-
পপুলার