- প্রথম পাতা
- অপরাধ
- অর্থনীতি
- আইন আদালত
- আন্তর্জাতিক
- আবহাওয়া
- এক্সক্লুসিভ
- কৃষি
- খেলাধুলা
- জাতীয়
- জেলা সংবাদ
- ঈশ্বরদী
- কক্সবাজার
- কিশোরগঞ্জ
- কুড়িগ্রাম
- কুমিল্লা
- কুষ্টিয়া
- খাগড়াছড়ি
- খুলনা
- গাইবান্ধা
- গাজীপুর
- গোপালগঞ্জ
- চট্টগ্রাম
- চাঁদপুর
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ
- চুয়াডাঙ্গা
- জয়পুরহাট
- জামালপুর
- ঝালকাঠি
- ঝিনাইদহ
- টাঙ্গাইল
- ঠাকুরগাঁও
- ঢাকা
- দিনাজপুর
- নওগাঁ
- নড়াইল
- নরসিংদী
- নাটোর
- নারায়ণগঞ্জ
- নীলফামারী
- নেত্রকোনা
- নোয়াখালী
- পঞ্চগড়
- পটুয়াখালী
- পাবনা
- পিরোজপুর
- ফরিদপুর
- ফেনী
- বগুড়া
- বরগুনা
- বরিশাল
- বাগেরহাট
- বান্দরবান
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- ভোলা
- ময়মনসিংহ
- মাগুরা
- মাদারীপুর
- মানিকগঞ্জ
- মুন্সীগঞ্জ
- মেহেরপুর
- মৌলভীবাজার
- যশোর
- রংপুর
- রাঙ্গামাটি
- রাজবাড়ী
- রাজশাহী
- লক্ষ্মীপুর
- লালমনিরহাট
- শরীয়তপুর
- শেরপুর
- সাতক্ষীরা
- সাতক্ষীরা
- সিরাজগঞ্জ
- সিলেট
- সুনামগঞ্জ
- হবিগঞ্জ
- তথ্যপ্রযুক্তি
- ধর্ম
- নির্বাচন
- প্রবাস
- বাংলাদেশ
- বিনোদন
- ব্যবসা-বানিজ্য
- রাজনীতি
- শিক্ষা
- স্বাস্থ্য
ঝিনাইদহে কাঁচা মরিচের কেজি ৮০০ টাকা
- আপডেটেড: রবিবার ০২ জুলাই ২০২৩
- / পঠিত : ২৪২ বার
ঝিনাইদহের শৈলকুপায় প্রতি কেজি কাঁচা মরিচ ৭৫০-৮০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। শনিবার (১ জুলাই) সকাল থেকে শৈলকুপার পৌর বাজারে এ অবস্থা দেখা গেছে।
ব্যবসায়ী ও ক্রেতারা জানান, চাহিদার তুলনায় মরিচের উৎপাদন কম হওয়ায় দাম বৃদ্ধি পেয়েছে। বাংলাদেশে এবারই প্রথম কাঁচা মরিচের দাম অস্বাভাবিকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে।
মরিচ চাষি জিয়া জানান, ঈদের আগে ৩০০-৩৫০ টাকা করে পাইকারি বিক্রি করেছেন। আজ শনিবার দুপুরে ৫৫০ টাকা করে কাঁচামরিচ বিক্রি করেছেন তিনি।
তিনি আরও বলেন, এ বছর প্রচণ্ড তাপদাহে মরিচের গাছ বাড়েনি। গাছের মাথা মুচড়ে গেছে। আবার এর মধ্যে বৃষ্টিতে কিছু গাছ মারাও যাচ্ছে। কাঁচা মরিচ ধরছে কম। যার কারণে বাজারে চাহিদা বেশি। তাই দামও বেশি।
মরিচ ব্যবসায়ী বিল্লাল হোসেন জানান, তিনি প্রতিদিন ২ থেকে ৩ মণ কাঁচা মরিচ বিক্রি করেন। শনিবার ১০ কেজিও মরিচ কিনতে পারেননি। অল্প কিছু ৫৫০ ও ৬০০ টাকা করে কিনেছেন। সেগুলো দাম হাঁকিয়ে বেশি দামে (এক হাজার) টাকা বিক্রি করার চেষ্টা করছিলেন। পরে ৮০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি করছেন তিনি।
তিনি আরও জানান, যাদের কাছে বেশি মরিচ আছে তারা সবাই সিন্ডিকেটের মাধ্যমে বেশি দামে বিক্রি করছে। প্রশাসন একটু তৎপর হলে সিন্ডিকেট ব্যবসায়ীরা কোনো কিছুই বেশি দামে বিক্রি করতে পারবে না।
শৈলকুপা উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. আনিসুজ্জামান খাঁন বলেন, বাজারে হঠাৎ করে কাঁচা মরিচ বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে। যার প্রধান কারণ, বৃষ্টিতে কৃষকরা মরিচ উঠাতে পারেননি। আবার ঈদে মরিচের চাহিদা বেড়েছে। যার কারণে কাঁচা মরিচের দাম বৃদ্ধি পেয়েছে। তবে দুই-তিন দিনের মধ্যে মরিচের দাম কমে যাবে।
তিনি আরও বলেন, শৈলকুপা উপজেলায় এ বছর ১০ হেক্টর জমিতে মরিচ চাষ হয়েছে। উপজেলার চাহিদার তুলনায় উৎপাদন কম। আবার কৃষকের ক্ষেতে পুরোপুরিভাবে মরিচ আসেনি।
শেয়ার নিউজ
নিউজ কমেন্ট করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগইন করতে হবে লগইন করুন
-
সর্বশেষ
-
পপুলার