- প্রথম পাতা
- অপরাধ
- অর্থনীতি
- আইন আদালত
- আন্তর্জাতিক
- আবহাওয়া
- এক্সক্লুসিভ
- কৃষি
- খেলাধুলা
- জাতীয়
- জেলা সংবাদ
- ঈশ্বরদী
- কক্সবাজার
- কিশোরগঞ্জ
- কুড়িগ্রাম
- কুমিল্লা
- কুষ্টিয়া
- খাগড়াছড়ি
- খুলনা
- গাইবান্ধা
- গাজীপুর
- গোপালগঞ্জ
- চট্টগ্রাম
- চাঁদপুর
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ
- চুয়াডাঙ্গা
- জয়পুরহাট
- জামালপুর
- ঝালকাঠি
- ঝিনাইদহ
- টাঙ্গাইল
- ঠাকুরগাঁও
- ঢাকা
- দিনাজপুর
- নওগাঁ
- নড়াইল
- নরসিংদী
- নাটোর
- নারায়ণগঞ্জ
- নীলফামারী
- নেত্রকোনা
- নোয়াখালী
- পঞ্চগড়
- পটুয়াখালী
- পাবনা
- পিরোজপুর
- ফরিদপুর
- ফেনী
- বগুড়া
- বরগুনা
- বরিশাল
- বাগেরহাট
- বান্দরবান
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- ভোলা
- ময়মনসিংহ
- মাগুরা
- মাদারীপুর
- মানিকগঞ্জ
- মুন্সীগঞ্জ
- মেহেরপুর
- মৌলভীবাজার
- যশোর
- রংপুর
- রাঙ্গামাটি
- রাজবাড়ী
- রাজশাহী
- লক্ষ্মীপুর
- লালমনিরহাট
- শরীয়তপুর
- শেরপুর
- সাতক্ষীরা
- সাতক্ষীরা
- সিরাজগঞ্জ
- সিলেট
- সুনামগঞ্জ
- হবিগঞ্জ
- তথ্যপ্রযুক্তি
- ধর্ম
- নির্বাচন
- প্রবাস
- বাংলাদেশ
- বিনোদন
- ব্যবসা-বানিজ্য
- রাজনীতি
- শিক্ষা
- স্বাস্থ্য
কৃত্রিম মিষ্টিকে ক্যান্সারজনক ঘোষণা করলেও সমস্যা হবে না কোকাকোলার
- আপডেটেড: রবিবার ০২ জুলাই ২০২৩
- / পঠিত : ৯০ বার
ডায়েট কোট, চুইংগামসহ অন্যান্য কোমলপানীয় পণ্যে ব্যবহৃত ‘কৃত্রিম মিষ্টি অ্যাসপার্টামকে’ ক্যান্সারজনক হিসেবে ঘোষণা করতে যাচ্ছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা।
তবে এমন ঘোষণার বড় কোনো প্রভাব পড়বে না বৃহৎ কোমলপানীয় উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান কোকাকোলার উপর। এমনটাই জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।
জুলাইয়ের মাঝামাঝি সময়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সহযোগী ক্যান্সার গবেষণা প্রতিষ্ঠান এমন ঘোষণা দেবে। এ ঘোষণা— ভোক্তা, খাদ্য প্রতিষ্ঠান, খুচরা বিক্রেতা এবং রেস্তোরাঁগুলোকে সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য করতে পারে— তারা কি এর বিরুদ্ধে যাবেন নাকি বিকল্প কোনো কিছু খুঁজে বের করবেন।
তবে এ ধরণের ঘোষণা আসলেও— যেসব প্রতিষ্ঠান অ্যাসপার্টাম ব্যবহার করে— সেগুলোর চেয়ে কোকাকোলার জন্য প্রাকৃতিক কোনো মিষ্টি পদার্থে পরিবর্তন করা সহজ হবে বলে জানিয়েছেন এক বিশেষজ্ঞ।
ভোক্তা গবেষণা প্রতিষ্ঠান রেডবার্ন লিমিটেডের সহযোগী ও বিশেষজ্ঞ চার্লি হিগস বলেছেন, ‘বিশ্বব্যাপী কোকাকোলার ভালো উৎপাদন ও বিপণণ ব্যবস্থা রয়েছে। যেটি সফলভাবে অতীতে অনেক বাধাবিপত্তি পার করেছে। যার মধ্যে ছিল সুগার ট্যাক্স এবং এরসঙ্গে সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন সংস্কার।’
বিশ্বব্যাপী ২০২২ সালের কোকাকোলা যত পণ্য বিক্রি করেছে সেগুলোর এক তৃতীয়াংশই ছিল কম ক্যালরির পণ্য।
অতীতে কোমলপানীয় ও পেপসিকোর মতো বড় কোমলপানীয় উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান— বিভিন্ন সময় আরোপ করা বা পরিবর্তন করা নিয়ম-নীতির সঙ্গে নিজেদের মানিয়ে নিতে উপাদানে পরিবর্তন এনেছে।
বিনিয়োগ প্রতিষ্ঠান কোন্টোক্সিয়া লিমিটেডের বাজার বিশ্লেষক জর্জ দ্রোজ বলেছেন, কৃত্রিম মিষ্টি অ্যাসপার্টাম থেকে প্রাকৃতিক কোনো মিষ্টিতে পরিবর্তন করার বিষয়টি কোকাকোলার লাভের ক্ষেত্রে অস্থায়ী প্রভাব ফেলতে পারে। কিন্তু যেহেতু প্রতিষ্ঠানটির উৎপাদনের দীর্ঘ ইতিহাস রয়েছে সে কারণে দীর্ঘ কোনো সমস্যায় তারা পড়বে না।
কোকাকোলার সবচেয়ে বড় প্রতিদ্বন্দ্বি পেপসিকো আগেই অ্যাসপার্টাম বাদ দিয়ে তাদের পণ্যে সুকরালোস এবং অ্যাসেসুলফেম পটাশিয়াম ব্যবহার করা শুরু করেছে। এ ক্ষেত্রে তারা এখন কোকাকোলার চেয়ে সুবিধাজনক অবস্থানে থাকবে।
পেপসিকো ২০১৫ সালে প্রথমবার যুক্তরাষ্ট্রে ডায়েট সোডা থেকে অ্যাসপার্টাম বাদ দেয়। কিন্তু এক বছর বাদে কিছু পণ্যে আবারও এটির ব্যবহার শুরু করে। তবে ২০২০ সালে আবারও অ্যাসপার্টামকে বাদ দেয় পেপসিকো।
শেয়ার নিউজ
নিউজ কমেন্ট করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগইন করতে হবে লগইন করুন
-
সর্বশেষ
-
পপুলার