- প্রথম পাতা
- অপরাধ
- অর্থনীতি
- আইন আদালত
- আন্তর্জাতিক
- আবহাওয়া
- এক্সক্লুসিভ
- কৃষি
- খেলাধুলা
- জাতীয়
- জেলা সংবাদ
- ঈশ্বরদী
- কক্সবাজার
- কিশোরগঞ্জ
- কুড়িগ্রাম
- কুমিল্লা
- কুষ্টিয়া
- খাগড়াছড়ি
- খুলনা
- গাইবান্ধা
- গাজীপুর
- গোপালগঞ্জ
- চট্টগ্রাম
- চাঁদপুর
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ
- চুয়াডাঙ্গা
- জয়পুরহাট
- জামালপুর
- ঝালকাঠি
- ঝিনাইদহ
- টাঙ্গাইল
- ঠাকুরগাঁও
- ঢাকা
- দিনাজপুর
- নওগাঁ
- নড়াইল
- নরসিংদী
- নাটোর
- নারায়ণগঞ্জ
- নীলফামারী
- নেত্রকোনা
- নোয়াখালী
- পঞ্চগড়
- পটুয়াখালী
- পাবনা
- পিরোজপুর
- ফরিদপুর
- ফেনী
- বগুড়া
- বরগুনা
- বরিশাল
- বাগেরহাট
- বান্দরবান
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- ভোলা
- ময়মনসিংহ
- মাগুরা
- মাদারীপুর
- মানিকগঞ্জ
- মুন্সীগঞ্জ
- মেহেরপুর
- মৌলভীবাজার
- যশোর
- রংপুর
- রাঙ্গামাটি
- রাজবাড়ী
- রাজশাহী
- লক্ষ্মীপুর
- লালমনিরহাট
- শরীয়তপুর
- শেরপুর
- সাতক্ষীরা
- সাতক্ষীরা
- সিরাজগঞ্জ
- সিলেট
- সুনামগঞ্জ
- হবিগঞ্জ
- তথ্যপ্রযুক্তি
- ধর্ম
- নির্বাচন
- প্রবাস
- বাংলাদেশ
- বিনোদন
- ব্যবসা-বানিজ্য
- রাজনীতি
- শিক্ষা
- স্বাস্থ্য
টানা বৃষ্টিতে সিলেটে জলাবদ্ধতা, বাড়িতে ঢুকে পড়েছে পানি
- আপডেটেড: মঙ্গলবার ০৪ জুলাই ২০২৩
- / পঠিত : ১৯৫ বার
আষাঢ় মাসের টানা বৃষ্টিতে সিলেট নগরীতে সৃষ্টি হয়েছে তীব্র জলাবদ্ধতা। রাস্তায় হাঁটু সমান পানি জমে আটকা পড়েছে যানবাহন, সৃষ্টি হয়েছে দীর্ঘ যানজট। বিপণি বিতানগুলোতে ঢুকে পড়েছে পানি। নগরীর বিভিন্ন বাসা-বাড়ি ইতোমধ্যে পানির নিচে তলিয়ে গেছে। এতে প্রচণ্ড দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে সাধারণ মানুষকে।
সরেজমিনে সোমবার (৩ জুন) নগরীর বিভিন্ন এলাকা ঘুরে জলাবদ্ধতার বাস্তব চিত্র দেখা গেছে। অতিবৃষ্টির কারণে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়েছে নগরীর বন্দরবাজার, লালাদিঘির পার, জিন্দাবাজার, বারুতখানা, হাওয়াপাড়া, পাঠানটুলা, নোয়াপাড়া, নাইওরপুল, উপশহর, ঘাশিটুলা, ভাতালিয়া, বিলপার, মির্জাজাঙ্গাল, লালাদিঘির পার, মাছিমপুর, বাগবাড়ি, মনিপুরী রাজবাড়ি, জালালাবাদ আবাসিক এলাকা, দরগাহ গেইটসহ অধিকাংশ এলাকায়।
হাঁটু সমান পানি জমে থাকায় রাস্তায় চলাচলে বাধাগ্রস্ত হচ্ছে যানবাহন। ধীর গতির কারণে অনেক সড়কে দেখা দিয়েছে যানজট। বিশেষ করে ভোগান্তিতে পড়তে হয়েছে অফিসগামী মানুষকে।
টানা বৃষ্টিতে নগরীর বেশ কয়েকটি এলাকা পানির নিচে তলিয়ে যাওয়ায় সাধারণ মানুষ ও এলাকাবাসী দোষারোপ করছেন নগর কর্তৃপক্ষকে। তারা এই জলাবদ্ধতার জন্য সিটি কর্পোরেশনের উদাসীনতাকে দায়ী করছেন। অনেকেই বলেন, ড্রেনেজ সিস্টেমগুলো যদি সঠিক সময় সংস্কার করে রাখা হতো তাহলে এই ভোগান্তি জনগণকে পোহাতে হতো না। বারবার এই ভোগান্তির পর সিসিকের টনক না নড়ায় অনেকেই ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন।
সিলেট আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ শাহ মো. সজিব হোসেন জানান, মৌসুমি বায়ু বেশ সক্রিয় থাকার কারণে বৃষ্টি বেড়ে গেছে। আগামী এক সপ্তাহ একইভাবে বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় সিলেটে গড় বৃষ্টিপাতের পরিমাণ ছিল ৩০৭.৪ মিলিমিটার। এর মধ্যে সকাল ৬টা-৯টা পর্যন্ত ছিল ৪.০ মিলিমিটার, ৯টা-১২টা পর্যন্ত ১৮.০ মিলিমিটার, দুপুর ১২টা-৩টা পর্যন্ত ছিল ১৩০.০ মিলিমিটার, বিকেল ৩টা-৬টা পর্যন্ত ছিল ০.৪ মিলিমিটার সন্ধ্যা ৬টা-৯টা পর্যন্ত কোনো বৃষ্টিপাত ছিল না। রাত ৯টা থেকে ভোর ৬টা পর্যন্ত ছিল ১৫৫ মিলিমিটার। এছাড়া আজ সকাল থেকে এখন পর্যন্ত বৃষ্টিপাত অব্যাহত আছে। আজকে সকাল ৬টা থেকে ৯টা পর্যন্ত বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে ৬১ মিলিমিটার।
শেয়ার নিউজ
নিউজ কমেন্ট করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগইন করতে হবে লগইন করুন
-
সর্বশেষ
-
পপুলার