- প্রথম পাতা
- অপরাধ
- অর্থনীতি
- আইন আদালত
- আন্তর্জাতিক
- আবহাওয়া
- এক্সক্লুসিভ
- কৃষি
- খেলাধুলা
- জাতীয়
- জেলা সংবাদ
- ঈশ্বরদী
- কক্সবাজার
- কিশোরগঞ্জ
- কুড়িগ্রাম
- কুমিল্লা
- কুষ্টিয়া
- খাগড়াছড়ি
- খুলনা
- গাইবান্ধা
- গাজীপুর
- গোপালগঞ্জ
- চট্টগ্রাম
- চাঁদপুর
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ
- চুয়াডাঙ্গা
- জয়পুরহাট
- জামালপুর
- ঝালকাঠি
- ঝিনাইদহ
- টাঙ্গাইল
- ঠাকুরগাঁও
- ঢাকা
- দিনাজপুর
- নওগাঁ
- নড়াইল
- নরসিংদী
- নাটোর
- নারায়ণগঞ্জ
- নীলফামারী
- নেত্রকোনা
- নোয়াখালী
- পঞ্চগড়
- পটুয়াখালী
- পাবনা
- পিরোজপুর
- ফরিদপুর
- ফেনী
- বগুড়া
- বরগুনা
- বরিশাল
- বাগেরহাট
- বান্দরবান
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- ভোলা
- ময়মনসিংহ
- মাগুরা
- মাদারীপুর
- মানিকগঞ্জ
- মুন্সীগঞ্জ
- মেহেরপুর
- মৌলভীবাজার
- যশোর
- রংপুর
- রাঙ্গামাটি
- রাজবাড়ী
- রাজশাহী
- লক্ষ্মীপুর
- লালমনিরহাট
- শরীয়তপুর
- শেরপুর
- সাতক্ষীরা
- সাতক্ষীরা
- সিরাজগঞ্জ
- সিলেট
- সুনামগঞ্জ
- হবিগঞ্জ
- তথ্যপ্রযুক্তি
- ধর্ম
- নির্বাচন
- প্রবাস
- বাংলাদেশ
- বিনোদন
- ব্যবসা-বানিজ্য
- রাজনীতি
- শিক্ষা
- স্বাস্থ্য
অবৈধ সম্পদে স্ত্রীসহ সিভিল সার্জন স্টোর কিপারের বিরুদ্ধে মামলা
- আপডেটেড: বুধবার ১২ জুলাই ২০২৩
- / পঠিত : ৮২ বার
দুই কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জন ও সম্পদের তথ্য গোপনের অভিযোগে সাতক্ষীরা সিভিল সার্জন অফিসের বহিষ্কৃত স্টোর কিপার এ কে এম ফজলুল হক ও তার স্ত্রী খায়রুন নেছার বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
মামলায় তাদের বিরুদ্ধে ৫১ লাখ ৮ হাজার ৩৮৪ টাকার সম্পদ অর্জনের তথ্য গোপনসহ ১ কোটি ৬৭ লাখ ৯৮ হাজার ৫৫৭ টাকার জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগ আনা হয়েছে।
মঙ্গলবার (১১ জুলাই) খুলনা সমন্বিত জেলা কার্যালয়ে সংস্থাটির সহকারী পরিচালক মো. আল-আমীন বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেন। দুদকের উপ-পরিচালক (জনসংযোগ) মুহাম্মদ আরিফ সাদেক বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
আসামিদের বিরুদ্ধে দুদক আইন ২০০৪-এর ২৬(২) এবং ২৭(১) ধারা, ১৯৪৭ সালের দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের ৫(২) ধারাসহ দণ্ডবিধির ১০৯ ধারায় অভিযোগ আনা হয়েছে।
মামলার এজাহারসূত্রে জানা যায়, আসামি এ কে এম ফজলুল হক কমিশনে দাখিলকৃত সম্পদ বিবরণীতে ৫১ লাখ ৮ হাজার ৩৮৪ টাকার সম্পদ অর্জনের তথ্য গোপন করেছেন। সিভিল সার্জন অফিসে চাকরিকালে নিজের পদ-পদবি ব্যবহার করে দুর্নীতির মাধ্যমে জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে অসঙ্গতিপূর্ণ ১ কোটি ৬৭ লাখ ৯৮ হাজার ৫৫৭ টাকার সম্পদ অসাধু উপায়ে অর্জন করেছেন। এছাড়া গোপন করা সম্পদ তিনি স্ত্রী ও মেয়ের নামে কিনেছেন।
এদিকে, দ্বিতীয় আসামি খায়রুন নেছা নিজেকে একজন মাছের চাষি ও পশু খাদ্যের ব্যবসায়ী হিসেবে দাবি করলেও যাচাইকালে তার সমর্থনে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সরবরাহ করতে পারেননি। এতে প্রতীয়মান হয় যে, তিনি কোনো ব্যবসার সঙ্গে জড়িত নন। তার নামীয় সম্পদ তার স্বামীর দুর্নীতির অর্থ দ্বারাই অর্জিত। সম্পদ বিবরণীতে মিথ্যা তথ্য ও অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে তাকেও এ মামলার আসামি করা হয়।
শেয়ার নিউজ
নিউজ কমেন্ট করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগইন করতে হবে লগইন করুন
-
সর্বশেষ
-
পপুলার