- প্রথম পাতা
- অপরাধ
- অর্থনীতি
- আইন আদালত
- আন্তর্জাতিক
- আবহাওয়া
- এক্সক্লুসিভ
- কৃষি
- খেলাধুলা
- জাতীয়
- জেলা সংবাদ
- ঈশ্বরদী
- কক্সবাজার
- কিশোরগঞ্জ
- কুড়িগ্রাম
- কুমিল্লা
- কুষ্টিয়া
- খাগড়াছড়ি
- খুলনা
- গাইবান্ধা
- গাজীপুর
- গোপালগঞ্জ
- চট্টগ্রাম
- চাঁদপুর
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ
- চুয়াডাঙ্গা
- জয়পুরহাট
- জামালপুর
- ঝালকাঠি
- ঝিনাইদহ
- টাঙ্গাইল
- ঠাকুরগাঁও
- ঢাকা
- দিনাজপুর
- নওগাঁ
- নড়াইল
- নরসিংদী
- নাটোর
- নারায়ণগঞ্জ
- নীলফামারী
- নেত্রকোনা
- নোয়াখালী
- পঞ্চগড়
- পটুয়াখালী
- পাবনা
- পিরোজপুর
- ফরিদপুর
- ফেনী
- বগুড়া
- বরগুনা
- বরিশাল
- বাগেরহাট
- বান্দরবান
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- ভোলা
- ময়মনসিংহ
- মাগুরা
- মাদারীপুর
- মানিকগঞ্জ
- মুন্সীগঞ্জ
- মেহেরপুর
- মৌলভীবাজার
- যশোর
- রংপুর
- রাঙ্গামাটি
- রাজবাড়ী
- রাজশাহী
- লক্ষ্মীপুর
- লালমনিরহাট
- শরীয়তপুর
- শেরপুর
- সাতক্ষীরা
- সাতক্ষীরা
- সিরাজগঞ্জ
- সিলেট
- সুনামগঞ্জ
- হবিগঞ্জ
- তথ্যপ্রযুক্তি
- ধর্ম
- নির্বাচন
- প্রবাস
- বাংলাদেশ
- বিনোদন
- ব্যবসা-বানিজ্য
- রাজনীতি
- শিক্ষা
- স্বাস্থ্য
আন্দোলন করায় ১৭ হাজার শিক্ষকের বেতন বন্ধ , ৩৫০ স্কুলের অধ্যক্ষ বরখাস্ত !
- আপডেটেড: বুধবার ১২ জুলাই ২০২৩
- / পঠিত : ৮৪ বার
ডেস্ক : ১৭ হাজার শিক্ষকের বেতন বন্ধ করে দিয়েছে তিউনিসিয়া। একইসঙ্গে সাড়ে তিনশো স্কুলের অধ্যক্ষকে বরখাস্তও করেছে দেশটির কর্তৃপক্ষ। এর কারণ হলো বেতন বৃদ্ধির দাবিতে আন্দোলনের সাথে জড়িত ছিলেন তারা।
উত্তর আফ্রিকার এই দেশটি বর্তমানে মারাত্মক অর্থনৈতিক সংকটের মধ্যে রয়েছে এবং তিউনিসিয়া কর্তৃপক্ষের এই সিদ্ধান্ত দেশটিতে পরিস্থিতি আরও খারাপ করে তুলবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
তিউনিসিয়া ১৭ হাজার শিক্ষকের বেতন প্রদান স্থগিত করেছে এবং বেতন বৃদ্ধির দাবিতে বিক্ষোভের জন্য ৩৫০ স্কুলের অধ্যক্ষকে বরখাস্ত করেছে বলে কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে।
প্রতিবাদ-আন্দোলনের জেরে বেতন স্থগিতাদেশের এই সিদ্ধান্ত উত্তর আফ্রিকার এই দেশটির প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের প্রায় ৩০ শতাংশকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে। এছাড়া তিউনিসিয়ার নাগরিকরা আগে থেকেই মারাত্মক অর্থনৈতিক সংকটের মধ্যে রয়েছেন এবং বেতন বন্ধের বিষয়ে সরকারের এই সিদ্ধান্ত শক্তিশালী ইউজিটিটি ইউনিয়নের সাথে বিরোধ আরও বাড়িয়ে তুলবে।
অন্যদিকে নিজেদের প্রতিবাদের অংশ হিসেবে তিউনিসিয়ার শিক্ষকরা স্কুলে শিক্ষার্থীদের গ্রেড দিতে অস্বীকার করেছেন। তিউনিসীয় শিক্ষামন্ত্রী মোহাম্মদ আলী বোগদিরি বলেছেন, ‘স্কুলের গ্রেড পেতে শিক্ষার্থীদের ব্যর্থতা কার্যত একটি বিপর্যয় এবং এটি শিশুদের বিরুদ্ধে অপরাধ।’
ইউনিয়নের কর্মকর্তা ইকবেল আজাবি বলেছেন, বেতন বন্ধের এই সিদ্ধান্তের লক্ষ্য হচ্ছে তিউনিসিয়ার ‘শিক্ষকদের অনাহারে’ রাখা এবং প্রত্যাশিত প্রতিবাদ ও আন্দোলনের কারণে পরবর্তী স্কুল মৌসুমও বেশ কঠিন হবে। এছাড়া ইতোমধ্যেই শত শত স্কুলের অধ্যক্ষ তাদের পদত্যাগপত্র জমা দিতে শুরু করেছেন।
তিউনিসিয়ার শিক্ষা মন্ত্রণালয় বলছে, দেশের সরকারি অর্থে শিক্ষকদের এসব দাবি পূরণ করার সুযোগ নেই।
মন্ত্রণালয় এবং ইউনিয়নের মধ্যে এই দ্বন্দ্ব তিউনিসিয়ায় চলমান সংকটকে আরও গভীর করবে বলে হাজার হাজার পরিবার আশঙ্কা করছে। একইসঙ্গে এই ধরনের অবস্থা চলতে থাকলে তা পরবর্তী স্কুল মৌসুমকেও হুমকির মুখে ফেলবে বলে আশঙ্কা তাদের।
শেয়ার নিউজ
নিউজ কমেন্ট করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগইন করতে হবে লগইন করুন
-
সর্বশেষ
-
পপুলার