- প্রথম পাতা
- অপরাধ
- অর্থনীতি
- আইন আদালত
- আন্তর্জাতিক
- আবহাওয়া
- এক্সক্লুসিভ
- কৃষি
- খেলাধুলা
- জাতীয়
- জেলা সংবাদ
- ঈশ্বরদী
- কক্সবাজার
- কিশোরগঞ্জ
- কুড়িগ্রাম
- কুমিল্লা
- কুষ্টিয়া
- খাগড়াছড়ি
- খুলনা
- গাইবান্ধা
- গাজীপুর
- গোপালগঞ্জ
- চট্টগ্রাম
- চাঁদপুর
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ
- চুয়াডাঙ্গা
- জয়পুরহাট
- জামালপুর
- ঝালকাঠি
- ঝিনাইদহ
- টাঙ্গাইল
- ঠাকুরগাঁও
- ঢাকা
- দিনাজপুর
- নওগাঁ
- নড়াইল
- নরসিংদী
- নাটোর
- নারায়ণগঞ্জ
- নীলফামারী
- নেত্রকোনা
- নোয়াখালী
- পঞ্চগড়
- পটুয়াখালী
- পাবনা
- পিরোজপুর
- ফরিদপুর
- ফেনী
- বগুড়া
- বরগুনা
- বরিশাল
- বাগেরহাট
- বান্দরবান
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- ভোলা
- ময়মনসিংহ
- মাগুরা
- মাদারীপুর
- মানিকগঞ্জ
- মুন্সীগঞ্জ
- মেহেরপুর
- মৌলভীবাজার
- যশোর
- রংপুর
- রাঙ্গামাটি
- রাজবাড়ী
- রাজশাহী
- লক্ষ্মীপুর
- লালমনিরহাট
- শরীয়তপুর
- শেরপুর
- সাতক্ষীরা
- সাতক্ষীরা
- সিরাজগঞ্জ
- সিলেট
- সুনামগঞ্জ
- হবিগঞ্জ
- তথ্যপ্রযুক্তি
- ধর্ম
- নির্বাচন
- প্রবাস
- বাংলাদেশ
- বিনোদন
- ব্যবসা-বানিজ্য
- রাজনীতি
- শিক্ষা
- স্বাস্থ্য
চাচি-ভাতিজাকে বিয়ে পড়ানোয় ইউপি সদস্যসহ গ্রেপ্তার ৬
- আপডেটেড: বৃহস্পতিবার ১৩ জুলাই ২০২৩
- / পঠিত : ১৭২ বার
ডেস্ক: বগুড়ার শিবগঞ্জে অনৈতিক কাজের অভিযোগে গ্রাম্য সালিশ বসিয়ে দোররা মেরে চাচি-ভাতিজার বিয়ের ঘটনায় ৬ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
মঙ্গলবার (১১ জুলাই) দুপুর ১২টায় তাদের আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
গ্রেফতারকৃতরা হলো- ইউপি সদস্য জিল্লুর রহমান, বিবাহের ইমাম শাহিনুর রহমান, কাজীর সহকারী ইলিয়াস আলী ফকির, মোজাফফর মন্ডল, তোজাম মন্ডল এবং মোজাম্মেল হক।
গত রোববার (৯ জুলাই) সকালে উপজেলার আটমুল ইউনিয়নের মালোগাড়ি গ্রামে অনৈতিক কাজের অভিযোগে গ্রাম্য সালিশ বসানো হয়। সেখানে দোররা মেরে চাচি-ভাতিজার বিবাহ দেয়া হয়। পরে সোমবার (১০ জুলাই) রাতে ওই নারী বাদী হয়ে ৮ জনের বিরুদ্ধে শিবগঞ্জ থানায় একটি মামলা করেন। মামলা দায়েরের পর রাতেই পুলিশ অভিযান চালিয়ে ইউপি সদস্য ও ইমামসহ ৬ জনকে গ্রেপ্তার করে।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, ভুক্তোভোগী ওই নারীর স্বামী প্রবাসী হওয়ায়। শনিবার (৮ জুলাই) রাত ১১টায় প্রতিবেশী ভাতিজা আব্দুল মমিনকে সাংসারিক কাজে বাড়ীতে ডেকে নেয়। এ সময় গ্রামের লোকজন অনৈতিক কাজের অভিযোগ এনে তাদের সারারাত আটকে রাখেন। পরদিন রোববার (৯ জুলাই) গ্রাম্য সালিশ বসিয়ে দুজনকে ঘর থেকে বের করে মারপিট করা হয়। এরপর প্রবাসী স্বামীকে তালাক দিতে বাধ্য করে মসজিদের ইমাম শাহিনুর দুজনকেই ১০১টি করে দোররা মারার নির্দেশ দেন। এরপর একই গ্রামের আজাদুল ইসলাম বাঁশের কঞ্চি দিয়ে চাচি-ভাতিজাকে দোররা মারেন। দোররা মারা শেষে দুই লাখ টাকা মোহরানা নির্ধারণ করে প্রতিবেশী ভাতিজা আব্দুল মোমিনের সঙ্গে ওই নারীর বিয়ে দেয়া হয়।
শিবগঞ্জ থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুর রউফ বলেন, ভুক্তভোগী নারী বাদী হয়ে মামলা দায়ের পর পুরিশ অভিযান চালিয়ে ৬ জনকে গ্রেপ্তার করে। আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। পলাতক আসামীদের গ্রেপ্তারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
শেয়ার নিউজ
নিউজ কমেন্ট করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগইন করতে হবে লগইন করুন
-
সর্বশেষ
-
পপুলার