- প্রথম পাতা
- অপরাধ
- অর্থনীতি
- আইন আদালত
- আন্তর্জাতিক
- আবহাওয়া
- এক্সক্লুসিভ
- কৃষি
- খেলাধুলা
- জাতীয়
- জেলা সংবাদ
- ঈশ্বরদী
- কক্সবাজার
- কিশোরগঞ্জ
- কুড়িগ্রাম
- কুমিল্লা
- কুষ্টিয়া
- খাগড়াছড়ি
- খুলনা
- গাইবান্ধা
- গাজীপুর
- গোপালগঞ্জ
- চট্টগ্রাম
- চাঁদপুর
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ
- চুয়াডাঙ্গা
- জয়পুরহাট
- জামালপুর
- ঝালকাঠি
- ঝিনাইদহ
- টাঙ্গাইল
- ঠাকুরগাঁও
- ঢাকা
- দিনাজপুর
- নওগাঁ
- নড়াইল
- নরসিংদী
- নাটোর
- নারায়ণগঞ্জ
- নীলফামারী
- নেত্রকোনা
- নোয়াখালী
- পঞ্চগড়
- পটুয়াখালী
- পাবনা
- পিরোজপুর
- ফরিদপুর
- ফেনী
- বগুড়া
- বরগুনা
- বরিশাল
- বাগেরহাট
- বান্দরবান
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- ভোলা
- ময়মনসিংহ
- মাগুরা
- মাদারীপুর
- মানিকগঞ্জ
- মুন্সীগঞ্জ
- মেহেরপুর
- মৌলভীবাজার
- যশোর
- রংপুর
- রাঙ্গামাটি
- রাজবাড়ী
- রাজশাহী
- লক্ষ্মীপুর
- লালমনিরহাট
- শরীয়তপুর
- শেরপুর
- সাতক্ষীরা
- সাতক্ষীরা
- সিরাজগঞ্জ
- সিলেট
- সুনামগঞ্জ
- হবিগঞ্জ
- তথ্যপ্রযুক্তি
- ধর্ম
- নির্বাচন
- প্রবাস
- বাংলাদেশ
- বিনোদন
- ব্যবসা-বানিজ্য
- রাজনীতি
- শিক্ষা
- স্বাস্থ্য
আশ্রয়কেন্দ্রে কক্সবাজারের ১ লাখ ৮৭ হাজার মানুষ
- আপডেটেড: রবিবার ১৪ মে ২০২৩
- / পঠিত : ২০১ বার
ডেস্ক : অতি প্রবল রূপ ধারণ করে কক্সবাজার উপকূলের দিকে ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় মোখা। এমন পরিস্থিতিতে কক্সবাজার সমুদ্র বন্দরে ১০ নম্বর মহাবিপদ সংকেত ঘোষণা করা হয়েছে।
এ পরিস্থিতি শনিবার সন্ধ্যা ৭ টা পর্যন্ত কক্সবাজারের উপকূলীয় এলাকায় ঝুঁকিতে থাকা ১ লাখ ৮৭ হাজার ৭০৩ জন মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে রয়েছে বলে জানিয়েছেন কক্সবাজারের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) বিভীষণ কান্তি দাশ।
তিনি জানিয়েছেন, প্রশাসনের পক্ষে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিয়ে মোখা মোকাবেলায় তৎপরতা চালানো হচ্ছে। ইতিমধ্যে অধিক ঝুঁকিপূর্ণ এলাকার মানুষ আশ্রয় কেন্দ্রে অবস্থান নিয়েছে। যারা সাথে গাবাদি পশু অন্যান্য মালামালও নিয়ে এসেছে। শনিবার সন্ধ্যা ৬ টা পর্যন্ত এর সংখ্যা ১ লাখ ৩৬ হাজার। একই সঙ্গে এখনও মানুষ আশ্রয় কেন্দ্রে আসা অব্যাহত রেখেছে। রাতের মধ্যে তা ২ লাখের কাছা-কাছি পৌঁছে যাবে। জেলায় ৫৭৬ টি আশ্রয় কেন্দ্র ছাড়াও অর্ধ শত আবাসিক হোটেল, বহুতল ভবন আশ্রয় কেন্দ্র ঘোষণা করা হয়েছে।
তিনি জানান, ১০ হাজার স্বেচ্ছাসেবক, পুলিশ উপকূলীয় এলাকা জুড়ে মাইকিং করে আশ্রয় কেন্দ্রে লোকজন আনা অব্যাহত রেখেছে।
বিভীষণ কান্তি দাশ জানান, সেন্টমার্টিন দ্বীপে ইতিমধ্যে প্রায় সকল মানুষ আশ্রয় কেন্দ্রে অবস্থান নেয়ার তথ্য পাওয়া গেছে। যেখানে বর্তমানে ৪ হাজার ৩০৩ জন মানুষ রয়েছে। দ্বীপের ৩৭ টি আশ্রয় কেন্দ্রে তারা অবস্থান নিয়েছে। আশ্রয় কেন্দ্রে অবস্থান নেয়া মানুষকে রান্না করা খাবার প্রদান করা হচ্ছে। প্রস্তুত রয়েছে জরুরী মেডিকেল টিম। প্রয়োজনীয় চিকিৎসা প্রদানও অব্যাহত রেখেছে।
শনিবার দুপুর ২ টার পর থেকে উপকূলে বসবাসকারি মানুষদের মাইকিং করে দ্রুত আশ্রয় কেন্দ্র যেতে স্বেচ্ছাসেবকদের পাশাপাশি কাজ শুরু করেছে পুলিশ।
কক্সবাজারের পুলিশ সুপার মো. মাহাফুজুল ইসলাম জানিয়েছেন, ঘূর্ণিঝড় মোখার আঘাতের মূল কেন্দ্র কক্সবাজার। এখানে প্রাণহানি রোধ, ক্ষয়ক্ষতি কমানো, আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে জেলা প্রশাসনসহ অন্যান্য সংস্থার সাথে পুলিশ মাঠে রয়েছে। যারা আশ্রয় কেন্দ্রে যাচ্ছে না তাদের বুঝিয়ে আশ্রয় কেন্দ্রে পাঠানো হচ্ছে। সন্ধ্যার আগেই ঝুঁকিতে থাকা মানুষকে আশ্রয় কেন্দ্রে পাঠানো নিশ্চিত করবে পুলিশ।
এদিকে মোখার প্রভাবে কক্সবাজারের উপকূলীয় এলাকায় গুমোট আবহাওয়া বিরাজ করছে। সাগর বিক্ষুব্ধ হয়ে উঠেছে। উপকূলে স্বাভাবিকের চেয়ে দুই থেকে তিন ফুট জোয়ারের পানি বেড়েছে। দেশের এক মাত্র প্রবাল দ্বীপ সেন্টমার্টিনে হালকা বাতাস শুরু হয়েছে। একই সঙ্গে গুড়ি বৃষ্টিও হচ্ছে।
সেন্টমার্টিন ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য (মেম্বার) খোরশেদ আলম জানিয়েছেন, দ্বীপের ২ টি সাইক্লোন সেন্টার, স্কুল, আবাসিক প্রতিষ্ঠানসহ ২২ টি দ্বিতল ভবন, ১৩ টি সরকারি বিভিন্ন সংস্থার ভবন মিলে মোট ৩৭ টি আশ্রয়কেন্দ্রে দ্বীপবাসী অবস্থান নিয়েছেন। তাদের সার্বিক সহযোগিতা প্রদান করা হচ্ছে।
শেয়ার নিউজ
নিউজ কমেন্ট করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগইন করতে হবে লগইন করুন
-
সর্বশেষ
-
পপুলার