- প্রথম পাতা
- অপরাধ
- অর্থনীতি
- আইন আদালত
- আন্তর্জাতিক
- আবহাওয়া
- এক্সক্লুসিভ
- কৃষি
- খেলাধুলা
- জাতীয়
- জেলা সংবাদ
- ঈশ্বরদী
- কক্সবাজার
- কিশোরগঞ্জ
- কুড়িগ্রাম
- কুমিল্লা
- কুষ্টিয়া
- খাগড়াছড়ি
- খুলনা
- গাইবান্ধা
- গাজীপুর
- গোপালগঞ্জ
- চট্টগ্রাম
- চাঁদপুর
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ
- চুয়াডাঙ্গা
- জয়পুরহাট
- জামালপুর
- ঝালকাঠি
- ঝিনাইদহ
- টাঙ্গাইল
- ঠাকুরগাঁও
- ঢাকা
- দিনাজপুর
- নওগাঁ
- নড়াইল
- নরসিংদী
- নাটোর
- নারায়ণগঞ্জ
- নীলফামারী
- নেত্রকোনা
- নোয়াখালী
- পঞ্চগড়
- পটুয়াখালী
- পাবনা
- পিরোজপুর
- ফরিদপুর
- ফেনী
- বগুড়া
- বরগুনা
- বরিশাল
- বাগেরহাট
- বান্দরবান
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- ভোলা
- ময়মনসিংহ
- মাগুরা
- মাদারীপুর
- মানিকগঞ্জ
- মুন্সীগঞ্জ
- মেহেরপুর
- মৌলভীবাজার
- যশোর
- রংপুর
- রাঙ্গামাটি
- রাজবাড়ী
- রাজশাহী
- লক্ষ্মীপুর
- লালমনিরহাট
- শরীয়তপুর
- শেরপুর
- সাতক্ষীরা
- সাতক্ষীরা
- সিরাজগঞ্জ
- সিলেট
- সুনামগঞ্জ
- হবিগঞ্জ
- তথ্যপ্রযুক্তি
- ধর্ম
- নির্বাচন
- প্রবাস
- বাংলাদেশ
- বিনোদন
- ব্যবসা-বানিজ্য
- রাজনীতি
- শিক্ষা
- স্বাস্থ্য
রেকর্ড বৃষ্টিপাতে বিপর্যস্ত ভারতের উত্তরাঞ্চল : মৃত্যু ১৪৫
- আপডেটেড: শনিবার ১৫ জুলাই ২০২৩
- / পঠিত : ১০৬ বার
ডেস্ক: প্রবল বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত প্রায় গোটা উত্তর ভারত। প্লাবন ও ধসে মারাত্মক দুর্ভোগে হিমাচল প্রদেশ ও উত্তরাখণ্ড। আবহাওয়া অফিসের (আইএমডি) পূর্বাভাস মতে, এই দুই রাজ্যে এখনই দুর্ভোগ কমছে না। ১৭ জুলাই পর্যন্ত ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা উত্তরাখণ্ডে। তাই জারি করা হয়েছে কমলা সতর্কতা। ওই দুই রাজ্যে আটকে আছে বহু পর্যটক।
বৃষ্টির কারণে প্লাবন ও দুর্ঘটনায় এখন পর্যন্ত উত্তর-পশ্চিম ভারতে মৃত্যু হয়েছে ১৪৫ জনের। বেহাল রাজধানী দিল্লি। বন্যা পরিস্থিতি মোকাবেলায় মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল সেনাবাহিনীর সাহায্য চেয়েছেন।
গত কয়েক দিনের বৃষ্টিতে সব থেকে বেশি মৃত্যু হয়েছে হিমাচল প্রদেশে। সেখানে মারা গেছে ৯১ জন। বৃষ্টির কারণে উত্তর প্রদেশে মারা গেছে ১৪ জন, উত্তরাখণ্ডে ১৬, পাঞ্জাবে ১১ আর হরিয়ানায় ১৬ জন।
উত্তরাখণ্ডে ১৭ জুলাই পর্যন্ত ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস দিয়েছে হাওয়া অফিস। দেহরাদূনে আবহাওয়া দফতরের প্রধান বিক্রম সিংহ বলেন, ‘হরিদ্বার, পাউরি গাঢ়োয়ালে বৃষ্টির প্রভাব সব থেকে বেশি পড়তে পারে। ১৬ জুলাই বৃষ্টির তীব্রতা বাড়তে পারে। মানুষকে আরো সতর্ক থাকতে হবে।’
বুধবার উত্তরাখণ্ডের রুরকিতে ৩০০ মিলিমিটার, হরিদ্বারের কাছে লাকসারে ২২০ মিলিমিটার, পশ্চিম উত্তর প্রদেশের সম্ভলে ২১২ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে। বুধবার রুদ্রপ্রয়াগে বৃষ্টি হয়েছে ১০০ মিলিমিটার।
গত ৮ জুলাই থেকে টানা বৃষ্টি শুরু হয়েছে উত্তর-পূর্ব ভারতে। তার জেরে জনজীবন বিপর্যস্ত। এর মধ্যে উত্তরাখণ্ড, হরিয়ানা, হিমাচল প্রদেশে এখনই থামছে না বৃষ্টি। আইএমডি’র বিজ্ঞানী সুরেন্দ্র পাল বলেন, ‘বৃষ্টির তীব্রতা আগের থেকে কমেছে। তবে এখনো থামেনি। প্রবল বৃষ্টিতে মাটি এতটাই নরম হয়ে উঠেছে যে তার পানি ধারণ ক্ষমতা কমে গেছে। সে কারণে বন্যা এবং ধসের আশঙ্কা আরো বাড়ছে। বিশেষত পাহাড়ি এলাকায়।’
ইতোমধ্যে বন্যা পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে দিল্লিতে। লালকেল্লা, রাজঘাট পানিমগ্ন। পানি ঢুকেছে সুপ্রিম কোর্টেও। ১৬ জুলাই পর্যন্ত বন্ধ দিল্লির সব স্কুল। শুক্রবারও দিল্লি এবং আশপাশের এলাকায় হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।
পানির নিচে মুম্বাই শহরের অনেক এলাকা। হিমাচলের লাহৌল, স্পিতিতে পাঁচ দিন আটকে থাকার পর বৃহস্পতিবার উদ্ধার করা হয়েছে ২৫৬ জন পর্যটককে। সাংলা ও কিন্নরে আটকে থাকা ১০০ জন পর্যটককে হেলিকপ্টারে করে তুলে আনা হয়েছে।
১৭ জুলাই থেকে আবারো মধ্যপ্রদেশে বৃষ্টি বাড়তে পারে বলে জানিয়েছে হাওয়া অফিসে। হাওয়া অফিসের পূর্বাভাস, ১৬ জুলাই উত্তর পশ্চিম বঙ্গোপসাগরের উপর ঘূর্ণাবর্ত তৈরি হতে পারে। সেইসাথে নতুন করে পশ্চিমী বাতাসের কারণে আগামী দিনে হিমালয়ের পার্বত্য অঞ্চলে বৃষ্টিপাতের পরিমাণ বৃদ্ধি পেতে পারে। সূত্র : আনন্দবাজার পত্রিকা
শেয়ার নিউজ
নিউজ কমেন্ট করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগইন করতে হবে লগইন করুন
-
সর্বশেষ
-
পপুলার