- প্রথম পাতা
- অপরাধ
- অর্থনীতি
- আইন আদালত
- আন্তর্জাতিক
- আবহাওয়া
- এক্সক্লুসিভ
- কৃষি
- খেলাধুলা
- জাতীয়
- জেলা সংবাদ
- ঈশ্বরদী
- কক্সবাজার
- কিশোরগঞ্জ
- কুড়িগ্রাম
- কুমিল্লা
- কুষ্টিয়া
- খাগড়াছড়ি
- খুলনা
- গাইবান্ধা
- গাজীপুর
- গোপালগঞ্জ
- চট্টগ্রাম
- চাঁদপুর
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ
- চুয়াডাঙ্গা
- জয়পুরহাট
- জামালপুর
- ঝালকাঠি
- ঝিনাইদহ
- টাঙ্গাইল
- ঠাকুরগাঁও
- ঢাকা
- দিনাজপুর
- নওগাঁ
- নড়াইল
- নরসিংদী
- নাটোর
- নারায়ণগঞ্জ
- নীলফামারী
- নেত্রকোনা
- নোয়াখালী
- পঞ্চগড়
- পটুয়াখালী
- পাবনা
- পিরোজপুর
- ফরিদপুর
- ফেনী
- বগুড়া
- বরগুনা
- বরিশাল
- বাগেরহাট
- বান্দরবান
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- ভোলা
- ময়মনসিংহ
- মাগুরা
- মাদারীপুর
- মানিকগঞ্জ
- মুন্সীগঞ্জ
- মেহেরপুর
- মৌলভীবাজার
- যশোর
- রংপুর
- রাঙ্গামাটি
- রাজবাড়ী
- রাজশাহী
- লক্ষ্মীপুর
- লালমনিরহাট
- শরীয়তপুর
- শেরপুর
- সাতক্ষীরা
- সাতক্ষীরা
- সিরাজগঞ্জ
- সিলেট
- সুনামগঞ্জ
- হবিগঞ্জ
- তথ্যপ্রযুক্তি
- ধর্ম
- নির্বাচন
- প্রবাস
- বাংলাদেশ
- বিনোদন
- ব্যবসা-বানিজ্য
- রাজনীতি
- শিক্ষা
- স্বাস্থ্য
শ্রেণিকক্ষে বিছানা পেতে ঘুমাচ্ছেন শিক্ষিকা, বাতাস করছে শিক্ষার্থী
- আপডেটেড: রবিবার ১৬ জুলাই ২০২৩
- / পঠিত : ১৯১ বার
নীলফামারীর কিশোরগঞ্জে বিদ্যালয় চলাকালীন শিক্ষার্থীদের দিয়ে হাত পাখায় বাতাস করিয়ে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে স্কুল শিক্ষিকার বিরুদ্ধে। এছাড়া ওই স্কুল শিক্ষিকার বিদ্যালয় চলাকালীন শ্রেণিকক্ষে বিছানা পেতে শুয়ে থাকার কয়েকটি ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়ে।
ঘটনাটি ঘটেছে নীলফামারীর কিশোরগঞ্জের গাড়াগ্রাম সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে।
বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষিকা পেয়ারী বেগম দীর্ঘদিন ধরে প্রধান শিক্ষক সাজ্জাদুল করিমের ছত্রছায়ায় এসব কর্মকাণ্ড করে আসছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়া ছবিগুলোর কোনটিতে শিক্ষিকা পেয়ারী বেগম বিছানা পেতে ঘুমাচ্ছেন। কোনটিতে তিনি ক্লাসে বসে খাতায় কিছু লিখছেন আর হাত পাখা দিয়ে বাতাস করছে এক শিক্ষার্থী। কোনটিতে তিনি ঘুমাচ্ছেন পাশে শিক্ষার্থী স্মার্ট ফোনে গেম খেলছে, শিক্ষিকার পাশে হাতপাখা, টিফিন বাটি, তার ভ্যানিটি ব্যাগ সবই রয়েছে।
অভিভাবক ও এলাকাবাসীর অভিযোগ, বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষিকা পেয়ারী বেগম প্রায় প্রতিদিনই শিক্ষার্থীদের হাতে হাতপাখা ধরিয়ে দেন ও পালাক্রমে তাদের দিয়ে বাতাস করতে বলেন। এছাড়া দীর্ঘদিন ধরে প্রধান শিক্ষকের ছত্রছায়ায় এই শিক্ষিকা শ্রেণিকক্ষে বিছানা পেতে ঘুমান। এ নিয়ে কথা বলায় ও ছবি তোলায় স্থানীয় একজনকে মামলার ভয় দেখান ওই শিক্ষিকা।
এ বিষয়ে জানতে সহকারী শিক্ষিকা মোছা. পেয়ারী বেগমের সঙ্গে কথা বলতে চাইলে প্রধান শিক্ষক সাজ্জাদুল করিম শিক্ষিকার সঙ্গে কথা বলতে অপারগতা প্রকাশ করেন ও বিদ্যালয়ের অফিস কক্ষে প্রবেশে বাধা সৃষ্টি করেন।
গাড়াগ্রাম সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সাজ্জাদুল করিম বলেন, আমরা ম্যানেজিং কমিটিসহ বসে আলোচনা সাপেক্ষে ওই শিক্ষিকাকে ক্ষমা করে দিয়েছি।
বিদ্যালয়ের সভাপতি আব্দুল কাফি বলেন, তাকে সংশোধন হবার সুযোগ করে দিতে হবে ওই শিক্ষিকা সকলের সামনে তার ভুল স্বীকার করেছেন।
এ বিষয়ে সহকারী শিক্ষা অফিসার আতাউর রহমান বলেন, আমি ছবিগুলো দেখেছি আমি তাকে শোকজ করব। জানতে চাইব কি কারণে তিনি বিদ্যালয় চলাকালীন সময়ে শিশুদের দিয়ে এসব কাজ করান।
জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা নবেজ উদ্দিন সরকার বলেন, বিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীদের দিয়ে ব্যক্তিগত কাজ করানোর কোনো নিয়ম নেই। যদি কোনো শিক্ষক এই ধরনের কাজ করে থাকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
শেয়ার নিউজ
নিউজ কমেন্ট করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগইন করতে হবে লগইন করুন
-
সর্বশেষ
-
পপুলার