- প্রথম পাতা
- অপরাধ
- অর্থনীতি
- আইন আদালত
- আন্তর্জাতিক
- আবহাওয়া
- এক্সক্লুসিভ
- কৃষি
- খেলাধুলা
- জাতীয়
- জেলা সংবাদ
- ঈশ্বরদী
- কক্সবাজার
- কিশোরগঞ্জ
- কুড়িগ্রাম
- কুমিল্লা
- কুষ্টিয়া
- খাগড়াছড়ি
- খুলনা
- গাইবান্ধা
- গাজীপুর
- গোপালগঞ্জ
- চট্টগ্রাম
- চাঁদপুর
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ
- চুয়াডাঙ্গা
- জয়পুরহাট
- জামালপুর
- ঝালকাঠি
- ঝিনাইদহ
- টাঙ্গাইল
- ঠাকুরগাঁও
- ঢাকা
- দিনাজপুর
- নওগাঁ
- নড়াইল
- নরসিংদী
- নাটোর
- নারায়ণগঞ্জ
- নীলফামারী
- নেত্রকোনা
- নোয়াখালী
- পঞ্চগড়
- পটুয়াখালী
- পাবনা
- পিরোজপুর
- ফরিদপুর
- ফেনী
- বগুড়া
- বরগুনা
- বরিশাল
- বাগেরহাট
- বান্দরবান
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- ভোলা
- ময়মনসিংহ
- মাগুরা
- মাদারীপুর
- মানিকগঞ্জ
- মুন্সীগঞ্জ
- মেহেরপুর
- মৌলভীবাজার
- যশোর
- রংপুর
- রাঙ্গামাটি
- রাজবাড়ী
- রাজশাহী
- লক্ষ্মীপুর
- লালমনিরহাট
- শরীয়তপুর
- শেরপুর
- সাতক্ষীরা
- সাতক্ষীরা
- সিরাজগঞ্জ
- সিলেট
- সুনামগঞ্জ
- হবিগঞ্জ
- তথ্যপ্রযুক্তি
- ধর্ম
- নির্বাচন
- প্রবাস
- বাংলাদেশ
- বিনোদন
- ব্যবসা-বানিজ্য
- রাজনীতি
- শিক্ষা
- স্বাস্থ্য
বিশ্বজুড়ে রেকর্ড করতে যাচ্ছে ডেঙ্গু : হুঁশিয়ারি ডব্লিউএইচওর
- আপডেটেড: শনিবার ২২ জুলাই ২০২৩
- / পঠিত : ৮৩ বার
বৈশ্বিক উষ্ণতা বৃদ্ধি এবং পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তে অতিবর্ষণজনিত কারণে বন্যার প্রকোপের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে ডেঙ্গুর বিস্তার। আক্রান্ত রোগীর হিসেবে চলতি বছরই বিশ্বজুড়ে এই রোগটি রেকর্ড করতে যাচ্ছে বলে সতর্কবার্তা দিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা।
শুক্রবার সুইজারল্যান্ডের রাজধানী জেনেভায় বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে সংস্থার কন্ট্রোল অব নেগলেক্টেড ট্রপিক্যাল ডিজিজ বিভাগের বিশেষজ্ঞ ড. রমন ভেলাইউধান বলেন, ২০০০ সাল থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত গত ২২ বছরে বিশ্বজুড়ে ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীর হার বেড়েছে আটগুণ এবং চলতি বছর তা আরও বাড়তে পারে।
বিশ্বজুড়ে বাড়ছে ডেঙ্গুতে আক্রান্তদের সংখ্যা। এই মুহূর্তে বিশ্বের মোট জনসংখ্যার অর্ধেকই ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকিতে রয়েছেন। বৃষ্টিবহুল ও উষ্ণ অঞ্চলগুলোতে অকল্পনীয় দ্রুত গতিতে ছড়িয়ে পড়ছে এই রোগটি।’
‘বর্তমানে বিশ্বে যে পরিমাণ ডেঙ্গু রোগী আছেন, এই রোগটির বিস্তার রোধ করা না গেলে চলতি বছরই রেকর্ড সংখ্যক মানুষ এই রোগে আক্রান্ত হবেন। সামনের দিন গুলোতে হয়তো ডেঙ্গুকে মহামারিও ঘোষণা করতে পারি আমরা।’
সংবাদ সম্মেলনে ডব্লিউএইচওর এই বিশেষজ্ঞ বলেন, ‘আমাদের হাতে থাকা তথ্য অনুসারে বর্তমানের বিশ্বের ১২৯টি দেশে ৫২ লাখ মানুষ ডেঙ্গুতে আক্রান্ত এবং তাদের মধ্যে প্রায় ৩০ লাখ মধ্য ও দক্ষিণ আমেরিকার বিভিন্ন দেশের। আমেরিকার দেশগুলোর মধ্যে বলিভিয়া, প্যারাগুয়ে এবং পেরুতে এই রোগে আক্রান্তদের সংখ্যা সবচেয়ে বেশি।’
সংক্রমণের বর্তমান ধারা অব্যাহত থাকলে বর্তমানের এই আক্রান্তদের সংখ্যায় অল্প কিছুদিনের মধ্যে আরও ৪০ লাখ মানুষের যুক্ত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে বলে সংবাদ সম্মেলনে জানিয়েছেন ড. রমন ভেলাইউধান।
‘এশিয়ার দেশগুলো হয়ত এই রোগের বিস্তার নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে, কিন্তু মধ্য ও দক্ষিণ আমেরিকার দেশগুলোর জন্য ডেঙ্গুর বিস্তার নিয়ন্ত্রণ বড় একটি চ্যালেঞ্জ।’
ডব্লিউএইচওর কাছে আক্রন্ত রোগীদের যে পরিসংখ্যান রয়েছে, তাতে অধিকাংশ রোগীই আক্রান্ত হওয়ার পর জ্বর, মাংসপেশিতে ব্যথা প্রভৃতি উপসর্গে ভুগছেন। অনেকের আবার দেহে কোনো উপসর্গ নেই, কিন্তু প্লাটিলেট আশঙ্কাজনক পর্যায়ে নেমে গেছে। এই আক্রান্তদের মধ্যে অন্তত ১ শতাংশ মারা গেছেন।
ডেঙ্গুর বিস্তারের জন্য প্রয়োজন উষ্ণ আবহাওয়া। এডিস নামের যে জাতের মশা এই রোগের প্রধান বাহন হিসেবে কাজ করে, নাতিশীতোষ্ণ আবহাওয়ায় এই মশার বংশবৃদ্ধির জন্য সবচেয়ে উপযোগী।
‘ঘুমানোর সময়ে মশারির ব্যবহার ও বাসাবাড়ি, অফিস আদালতে পানি জমতে না দেওয়ার— এগুলো হয়তো খানিকটা সুরক্ষা দিতে পারে, কিন্তু এই রোগটি ঠেকানোর সবচেয়ে কার্যকর পন্থা হলো এডিস মশা ও সেটির প্রজনন ক্ষেত্র সম্পূর্ণ ধ্বংস করা,’ সংবাদ সম্মেলনে বলেন ডা. রমন ভেলাইউধান।
শেয়ার নিউজ
নিউজ কমেন্ট করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগইন করতে হবে লগইন করুন
-
সর্বশেষ
-
পপুলার