- প্রথম পাতা
- অপরাধ
- অর্থনীতি
- আইন আদালত
- আন্তর্জাতিক
- আবহাওয়া
- এক্সক্লুসিভ
- কৃষি
- খেলাধুলা
- জাতীয়
- জেলা সংবাদ
- ঈশ্বরদী
- কক্সবাজার
- কিশোরগঞ্জ
- কুড়িগ্রাম
- কুমিল্লা
- কুষ্টিয়া
- খাগড়াছড়ি
- খুলনা
- গাইবান্ধা
- গাজীপুর
- গোপালগঞ্জ
- চট্টগ্রাম
- চাঁদপুর
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ
- চুয়াডাঙ্গা
- জয়পুরহাট
- জামালপুর
- ঝালকাঠি
- ঝিনাইদহ
- টাঙ্গাইল
- ঠাকুরগাঁও
- ঢাকা
- দিনাজপুর
- নওগাঁ
- নড়াইল
- নরসিংদী
- নাটোর
- নারায়ণগঞ্জ
- নীলফামারী
- নেত্রকোনা
- নোয়াখালী
- পঞ্চগড়
- পটুয়াখালী
- পাবনা
- পিরোজপুর
- ফরিদপুর
- ফেনী
- বগুড়া
- বরগুনা
- বরিশাল
- বাগেরহাট
- বান্দরবান
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- ভোলা
- ময়মনসিংহ
- মাগুরা
- মাদারীপুর
- মানিকগঞ্জ
- মুন্সীগঞ্জ
- মেহেরপুর
- মৌলভীবাজার
- যশোর
- রংপুর
- রাঙ্গামাটি
- রাজবাড়ী
- রাজশাহী
- লক্ষ্মীপুর
- লালমনিরহাট
- শরীয়তপুর
- শেরপুর
- সাতক্ষীরা
- সাতক্ষীরা
- সিরাজগঞ্জ
- সিলেট
- সুনামগঞ্জ
- হবিগঞ্জ
- তথ্যপ্রযুক্তি
- ধর্ম
- নির্বাচন
- প্রবাস
- বাংলাদেশ
- বিনোদন
- ব্যবসা-বানিজ্য
- রাজনীতি
- শিক্ষা
- স্বাস্থ্য
গাম্বিয়ায় ভারতীয় সিরাপেই মৃত্যু হয়েছে ৭০ শিশুর
- আপডেটেড: রবিবার ২৩ জুলাই ২০২৩
- / পঠিত : ৮৫ বার
আন্তর্জাতিক ডেস্ক : আফ্রিকার দেশ গাম্বিয়ায় গত বছর কাশির সিরাপ খাওয়ার পর মৃত্যু হয় কয়েকটি শিশুর। ওই সময় অভিযোগ করা হয় ভারত থেকে আমদানিকৃত সিরাপে প্রাণ গেছে তাদের। এমন গুরুতর অভিযোগের পর একটি তদন্ত কমিটি গঠন করে দেশটির সরকার।
সরকার গঠিত সেই তদন্ত কমিটি শুক্রবার (২১ জুলাই) জানিয়েছে, ভারতীয় কোম্পানির উৎপাদিত চারটি সিরাপ খাওয়ার পরই কিডনি বিকল হয়ে অন্তত ৭০ শিশু মারা গেছে।
গাম্বিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডাক্তার আহামাদু লামিন সামাতে এক সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন, এই সিরাপগুলো আমদানির ক্ষেত্রে— পরীক্ষা-নিরীক্ষা থেকে শুরু করে সবকিছুতে ত্রুটি ছিল। এমনকি এগুলো তাদের ওষুধ নিয়ন্ত্রক সংস্থায় (এমসিএ) নিবন্ধিতও ছিল না।
শিশু মৃত্যুর ঘটনায় এমসিএ-র প্রধানকে বরখাস্ত করা হয়েছে বলে জানিয়েছে স্বাস্থ্যমন্ত্রী। এছাড়া ওষুধগুলোর ঝুঁকি যাচাই-বাছাই না করে আমদানি অনুমতি দেওয়ায় তত্ত্বাবধানকারী ফার্মাসিস্টের ওপর দায় চাপিয়েছেন তিনি।
গত বছরের সেপ্টেম্বরে শিশু মৃত্যুর ঘটনাটি প্রথম সামনে আসে। এরপর দেশটির সরকার কয়েকটি কাশির সিরাপ ও ঠান্ডার ওষুধ পরীক্ষার নির্দেশ দেয়। যেটির মধ্যে ছিল ভারতের মেইডেন ফার্মাসিউটিক্যালসের পণ্য। এ প্রতিষ্ঠানটিই এই ভেজাল সিরাপ তৈরি করেছিল।
পরবর্তীতে গাম্বিয়া ভারতের সব ওষুধ পণ্যের ওপর নিষেধাজ্ঞা দেয়।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) তথ্য অনুযায়ী, ওই সিরাপগুলোতে ‘অগ্রহণযোগ্য পরিমাণ’ ডাইথেলিন গ্লাইকোল এবং ইথিলেন গ্লাইকোল মেশানো হয়েছিল। এগুলো জমাটবিরোধী পদার্থ হিসেবে ব্যবহার করা হয়। আর এই বিষাক্ত পণ্য কেউ পান করলে বা খেলে তা জীবনহানিকর হতে পারে।
গাম্বিয়ার তদন্তকারী দল দেশটিতে একটি কোয়ালিটি কন্ট্রোল ল্যাবরেটরি স্থাপন করার পরামর্শ দিয়েছে। যেন বাইরের দেশ থেকে আসা ওষুধ পণ্য পরীক্ষা করে এরপর বাজারে ছাড়া যায়।
শেয়ার নিউজ
নিউজ কমেন্ট করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগইন করতে হবে লগইন করুন
-
সর্বশেষ
-
পপুলার