- প্রথম পাতা
- অপরাধ
- অর্থনীতি
- আইন আদালত
- আন্তর্জাতিক
- আবহাওয়া
- এক্সক্লুসিভ
- কৃষি
- খেলাধুলা
- জাতীয়
- জেলা সংবাদ
- ঈশ্বরদী
- কক্সবাজার
- কিশোরগঞ্জ
- কুড়িগ্রাম
- কুমিল্লা
- কুষ্টিয়া
- খাগড়াছড়ি
- খুলনা
- গাইবান্ধা
- গাজীপুর
- গোপালগঞ্জ
- চট্টগ্রাম
- চাঁদপুর
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ
- চুয়াডাঙ্গা
- জয়পুরহাট
- জামালপুর
- ঝালকাঠি
- ঝিনাইদহ
- টাঙ্গাইল
- ঠাকুরগাঁও
- ঢাকা
- দিনাজপুর
- নওগাঁ
- নড়াইল
- নরসিংদী
- নাটোর
- নারায়ণগঞ্জ
- নীলফামারী
- নেত্রকোনা
- নোয়াখালী
- পঞ্চগড়
- পটুয়াখালী
- পাবনা
- পিরোজপুর
- ফরিদপুর
- ফেনী
- বগুড়া
- বরগুনা
- বরিশাল
- বাগেরহাট
- বান্দরবান
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- ভোলা
- ময়মনসিংহ
- মাগুরা
- মাদারীপুর
- মানিকগঞ্জ
- মুন্সীগঞ্জ
- মেহেরপুর
- মৌলভীবাজার
- যশোর
- রংপুর
- রাঙ্গামাটি
- রাজবাড়ী
- রাজশাহী
- লক্ষ্মীপুর
- লালমনিরহাট
- শরীয়তপুর
- শেরপুর
- সাতক্ষীরা
- সাতক্ষীরা
- সিরাজগঞ্জ
- সিলেট
- সুনামগঞ্জ
- হবিগঞ্জ
- তথ্যপ্রযুক্তি
- ধর্ম
- নির্বাচন
- প্রবাস
- বাংলাদেশ
- বিনোদন
- ব্যবসা-বানিজ্য
- রাজনীতি
- শিক্ষা
- স্বাস্থ্য
আঘাতের পর দুর্বল ‘মোখা’, কেটে গেছে শঙ্কা
- আপডেটেড: সোমবার ১৫ মে ২০২৩
- / পঠিত : ১২৫ বার
ডেস্ক : অতিপ্রবল ঘূর্ণিঝড় মোখার আঘাতে লণ্ডভণ্ড হয়ে গেছে টেকনাফ উপজেলার সেন্টমার্টিন। দ্বীপটিতে ঘণ্টায় ১৪৭ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যাচ্ছে। মোখার প্রভাবে দ্বীপটির ঘরবাড়ি ও গাছপালাসহ বহু স্থাপনার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। তবে আঘাতের পর বড় বিপদের শঙ্কা কেটে গেছে। সেইসঙ্গে ঘূর্ণিঝড়টি উত্তর-উত্তরপূর্ব দিকে অগ্রসর হয়ে সামান্য দুর্বল হয়েছে।
ঘূর্ণিঝড়টি সন্ধ্যা নাগাদ বাংলাদেশ উপকূল অতিক্রম সম্পন্ন করবে ও ক্রমান্বয়ে দুর্বল হতে থাকবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর।
রোববার (১৪ মে) বিকেলে অধিদপ্তরের উপপরিচালক আসাদুর রহমান এক ব্রিফিংয়ে এসব কথা জানান।
তিনি জানান, ঘূর্ণিঝড়টির কেন্দ্র বিকেল ৩টায় মিয়ানমারের সিটুয়ের কাছ দিয়ে কক্সবাজার-উত্তর মিয়ানমার উপকূল অতিক্রম করে মিয়ানমারের স্থলভাগে অবস্থান করছে।
মূলত সকাল ৯টা থেকে ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাব শুরু হয় উল্লেখ করে আব্দুর রহমান বলেন, বিকেল ৩টার দিকে বাংলাদেশ উপকূল অতিক্রম করে গতিপথ বদলে মিয়ানমারের দিকে চলে গেছে ঘূর্ণিঝড়টি। এখন ভয়ের কিছু নেই, এটি কিছুটা দুর্বল হয়ে গেছে। আগামী তিন ঘণ্টা উপকূলজুড়ে আঘাতের প্রভাবে ঝড়বৃষ্টি অব্যাহত থাকবে।
টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. কামরুজ্জামান বলেন, দ্বীপের বহু ঘরবাড়ি ও স্থাপনা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এখনও প্রচণ্ড বেগে বাতাস বইছে, কোথাও কোথাও গাছপালা ও কাঁচা বাড়িঘর ভেঙে পড়েছে। তবে জলোচ্ছ্বাস হয়নি।
জেলা আবহাওয়া অধিদপ্তর জানায়, সেন্টমার্টিন ও টেকনাফের শেষাংশের ওপর দিয়ে বয়ে যাচ্ছে ঘূর্ণিঝড়টি। সেখানে বাতাসের গতিবেগ ঘণ্টায় ৫০-৫৫ কিলোমিটার। যা ক্ষতি হয়েছে, এর চেয়ে বেশি ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা নেই।
শেয়ার নিউজ
নিউজ কমেন্ট করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগইন করতে হবে লগইন করুন
-
সর্বশেষ
-
পপুলার