- প্রথম পাতা
- অপরাধ
- অর্থনীতি
- আইন আদালত
- আন্তর্জাতিক
- আবহাওয়া
- এক্সক্লুসিভ
- কৃষি
- খেলাধুলা
- জাতীয়
- জেলা সংবাদ
- ঈশ্বরদী
- কক্সবাজার
- কিশোরগঞ্জ
- কুড়িগ্রাম
- কুমিল্লা
- কুষ্টিয়া
- খাগড়াছড়ি
- খুলনা
- গাইবান্ধা
- গাজীপুর
- গোপালগঞ্জ
- চট্টগ্রাম
- চাঁদপুর
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ
- চুয়াডাঙ্গা
- জয়পুরহাট
- জামালপুর
- ঝালকাঠি
- ঝিনাইদহ
- টাঙ্গাইল
- ঠাকুরগাঁও
- ঢাকা
- দিনাজপুর
- নওগাঁ
- নড়াইল
- নরসিংদী
- নাটোর
- নারায়ণগঞ্জ
- নীলফামারী
- নেত্রকোনা
- নোয়াখালী
- পঞ্চগড়
- পটুয়াখালী
- পাবনা
- পিরোজপুর
- ফরিদপুর
- ফেনী
- বগুড়া
- বরগুনা
- বরিশাল
- বাগেরহাট
- বান্দরবান
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- ভোলা
- ময়মনসিংহ
- মাগুরা
- মাদারীপুর
- মানিকগঞ্জ
- মুন্সীগঞ্জ
- মেহেরপুর
- মৌলভীবাজার
- যশোর
- রংপুর
- রাঙ্গামাটি
- রাজবাড়ী
- রাজশাহী
- লক্ষ্মীপুর
- লালমনিরহাট
- শরীয়তপুর
- শেরপুর
- সাতক্ষীরা
- সাতক্ষীরা
- সিরাজগঞ্জ
- সিলেট
- সুনামগঞ্জ
- হবিগঞ্জ
- তথ্যপ্রযুক্তি
- ধর্ম
- নির্বাচন
- প্রবাস
- বাংলাদেশ
- বিনোদন
- ব্যবসা-বানিজ্য
- রাজনীতি
- শিক্ষা
- স্বাস্থ্য
ভয়াবহ আগুনে পুড়ছে ভূমধ্যসাগরীয় অঞ্চল
- আপডেটেড: শুক্রবার ২৮ জুলাই ২০২৩
- / পঠিত : ৭৬ বার
ভয়াবহ আগুনে পুড়ছে ভূমধ্যসাগরীয় অঞ্চল। ইউরোপের একাধিক দেশ এবং উত্তর আফ্রিকার দেশগুলো দাবানলে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। এই পরিস্থিতিতে ভূমধ্যসাগরীয় অঞ্চলকে নতুন ক্লাইমেট হটস্পট বা জলবায়ু পরিবর্তনের হটস্পট হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।
ভূমধ্যসাগরীয় অঞ্চলের ক্যানারি দ্বীপ থেকে উত্তর আফ্রিকার একাধিক দেশ এবং তুরস্ক -- সর্বত্র দাবানল ছড়িয়ে গেছে। প্রবল হাওয়া, গরম এবং শুকনো আবহাওয়ার জন্য দাবানল দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে বলে বিশেষজ্ঞেরা জানাচ্ছেন।
দাবানলের জন্য তাপমাত্রা আরও বৃদ্ধি পাচ্ছে। পানির স্তর বাড়ছে বলেও আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন বিজ্ঞানীরা। এই দাবানলের ফলে খরা দেখা দিতে পারে। প্রবল খাদ্যসংকট হওয়ার আশঙ্কাও আছে। কারণ, গরম এবং দাবানলের জন্য ফসল নষ্ট হচ্ছে।
দাবানলের এই পরিস্থিতিতে ইউরোপীয় ইউনিয়ন বিশেষ ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। গ্রিস থেকে তিউনিশিয়া সর্বত্র বিশেষ দল পাঠিয়েছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন। আগুন প্রতিরোধে কাজ করছে এসব দল। বুলগেরিয়া, ক্রোয়েশিয়া, সাইপ্রাস, ফ্রান্স, ইতালি, মালটা, পোল্যান্ড, রোমানিয়া, স্লোভাকিয়া এবং সার্বিয়া ইইউয়ের এই দল গঠনে সাহায্য করেছে।
গ্রিসের বিভিন্ন অঞ্চলে ইইউ সাড়ে চারশ দমকলকর্মী এবং সাতটি বিমান পাঠিয়েছে। যে বিমানের সাহায্যে আগুন নেভানোর কাজ করা যায়। দুইটি বিমান স্পেন দিয়েছে। যা তিউনিশিয়ায় পাঠানো হয়েছে। মিশরও গ্রিসে হেলিকপ্টার পাঠিয়েছে।
গ্রিসের বিভিন্ন দ্বীপ এবং সমুদ্র সৈকত থেকে এখনও পর্যন্ত ২০ হাজার বাসিন্দা ও পর্যটককে উদ্ধার করা হয়েছে। সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে রোডস আইল্যান্ড। সেখানে ১০ শতাংশ জমি সম্পূর্ণ জ্বলে গেছে বলে প্রাথমিকভাবে মনে করা হচ্ছে। উপগ্রহ থেকে পাওয়া ছবিতেও দেখা যাচ্ছে, রোডস দ্বীপের একটি অংশ লাল হয়ে আছে।
গ্রিস থেকে তুরস্কের জঙ্গলে গিয়ে পৌঁছেছে দাবানল। একাধিক জঙ্গলে আগুন লেগে গেছে। হাওয়ার দাপটে আগুন ছড়াচ্ছে। তাপমাত্রা কোনো কোনো জায়গায় ৪০ ডিগ্রির ওপরে পৌঁছে গেছে। তুরস্কেও বিশেষ প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত দমকলকর্মীরা কাজ করতে শুরু করেছেন।
কিন্তু বিশেষজ্ঞদের বক্তব্য, কোনো পদ্ধতিতেই এতো ভয়ঙ্কর আগুন নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব নয়।
শেয়ার নিউজ
নিউজ কমেন্ট করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগইন করতে হবে লগইন করুন
-
সর্বশেষ
-
পপুলার