- প্রথম পাতা
- অপরাধ
- অর্থনীতি
- আইন আদালত
- আন্তর্জাতিক
- আবহাওয়া
- এক্সক্লুসিভ
- কৃষি
- খেলাধুলা
- জাতীয়
- জেলা সংবাদ
- ঈশ্বরদী
- কক্সবাজার
- কিশোরগঞ্জ
- কুড়িগ্রাম
- কুমিল্লা
- কুষ্টিয়া
- খাগড়াছড়ি
- খুলনা
- গাইবান্ধা
- গাজীপুর
- গোপালগঞ্জ
- চট্টগ্রাম
- চাঁদপুর
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ
- চুয়াডাঙ্গা
- জয়পুরহাট
- জামালপুর
- ঝালকাঠি
- ঝিনাইদহ
- টাঙ্গাইল
- ঠাকুরগাঁও
- ঢাকা
- দিনাজপুর
- নওগাঁ
- নড়াইল
- নরসিংদী
- নাটোর
- নারায়ণগঞ্জ
- নীলফামারী
- নেত্রকোনা
- নোয়াখালী
- পঞ্চগড়
- পটুয়াখালী
- পাবনা
- পিরোজপুর
- ফরিদপুর
- ফেনী
- বগুড়া
- বরগুনা
- বরিশাল
- বাগেরহাট
- বান্দরবান
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- ভোলা
- ময়মনসিংহ
- মাগুরা
- মাদারীপুর
- মানিকগঞ্জ
- মুন্সীগঞ্জ
- মেহেরপুর
- মৌলভীবাজার
- যশোর
- রংপুর
- রাঙ্গামাটি
- রাজবাড়ী
- রাজশাহী
- লক্ষ্মীপুর
- লালমনিরহাট
- শরীয়তপুর
- শেরপুর
- সাতক্ষীরা
- সাতক্ষীরা
- সিরাজগঞ্জ
- সিলেট
- সুনামগঞ্জ
- হবিগঞ্জ
- তথ্যপ্রযুক্তি
- ধর্ম
- নির্বাচন
- প্রবাস
- বাংলাদেশ
- বিনোদন
- ব্যবসা-বানিজ্য
- রাজনীতি
- শিক্ষা
- স্বাস্থ্য
পরীক্ষায় টাকা কম দেওয়ায় ব্যবহারিকে ফেল করানোর অভিযোগ
- আপডেটেড: বুধবার ০২ Aug ২০২৩
- / পঠিত : ১৫৭ বার
দিনাজপুরের কাহারোল উপজেলার দুটি মাদরাসার ৯ জন শিক্ষার্থী ব্যবহারিক পরীক্ষার টাকা কম দেওয়ায় তাদেরকে পাস নম্বর দেওয়া হয়নি। ফলে ওই শিক্ষার্থীরা অন্য বিষয়ে ভালো নম্বর পেলেও পদার্থবিজ্ঞান বিষয়ে ফেল করে। উপজেলার পূর্ব সরঞ্জা দাখিল মাদ্রাসা ও চামদুয়ারি দাখিল মাদ্রাসার শিক্ষার্থীদের সঙ্গে এ ঘটনা ঘটে।
জানা গেছে, পূর্ব সরঞ্জা দাখিল মাদ্রাসা ও চামদুয়ারি দাখিল মাদ্রাসার কয়েকজন শিক্ষার্থীর কাছে ২০২৩ সালের দাখিল পরীক্ষায় পদার্থবিজ্ঞান বিষয়ে ব্যবহারিকে প্রতি শিক্ষার্থীর কাছে হল সুপার ও কেন্দ্র সচিব ৮০০ টাকা দাবি করেন। কিন্তু কয়েকজন শিক্ষার্থীর অর্থ সংকুলান না হওয়ায় তারা ৪০০ টাকা পরিশোধ করেন। তাই তাদেরকে ফেল করানো হয়েছে।
মঙ্গলবার (১ আগস্ট) সকালে লিখিতভাবে হল সুপার ও কেন্দ্র সচিবের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক ও কাহারোল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার বরাবরে আবেদন করেছেন দুই মাদ্রাসার প্রতিষ্ঠান প্রধান(সুপার)।
পূর্ব সরঞ্জা দাখিল মাদ্রাসার সুপার তমিজুল ইসলাম বলেন, এবার দাখিল পরীক্ষায় কাহারোল বাজার ফাজিল মাদরাসায় তার প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের পরীক্ষা কেন্দ্র ছিল। ওই মাদরাসার অধ্যক্ষ আব্দুস সাত্তার কাদেরী কেন্দ্র সচিব হিসেবে ও হাটিয়ারী দারুল উলুম দাখিল মাদরাসার প্রধান লোকমান আলী হল সুপারের দায়িত্বে ছিলেন। পরীক্ষার্থীরা ব্যবহারিক পরীক্ষায় তাদের চাহিদা অনুযায়ী টাকা পরিশোধ করতে না পারায় ইচ্ছাকৃতভাবে ৪ জন শিক্ষার্থীকে ফেল করে দেওয়া হয়েছে। একইভাবে চামদুয়ারী দাখিল মাদ্রাসার ৫ জন পরীক্ষার্থীকে ফেল নম্বর দেওয়া হয়েছে।
অভিযোগের বিষয়ে কাহারোল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আমিনুল ইসলাম বলেন, দুই মাদরাসা প্রধান লিখিত অভিযোগ করেছেন। অভিযোগ তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
শেয়ার নিউজ
নিউজ কমেন্ট করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগইন করতে হবে লগইন করুন
-
সর্বশেষ
-
পপুলার