- প্রথম পাতা
- অপরাধ
- অর্থনীতি
- আইন আদালত
- আন্তর্জাতিক
- আবহাওয়া
- এক্সক্লুসিভ
- কৃষি
- খেলাধুলা
- জাতীয়
- জেলা সংবাদ
- ঈশ্বরদী
- কক্সবাজার
- কিশোরগঞ্জ
- কুড়িগ্রাম
- কুমিল্লা
- কুষ্টিয়া
- খাগড়াছড়ি
- খুলনা
- গাইবান্ধা
- গাজীপুর
- গোপালগঞ্জ
- চট্টগ্রাম
- চাঁদপুর
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ
- চুয়াডাঙ্গা
- জয়পুরহাট
- জামালপুর
- ঝালকাঠি
- ঝিনাইদহ
- টাঙ্গাইল
- ঠাকুরগাঁও
- ঢাকা
- দিনাজপুর
- নওগাঁ
- নড়াইল
- নরসিংদী
- নাটোর
- নারায়ণগঞ্জ
- নীলফামারী
- নেত্রকোনা
- নোয়াখালী
- পঞ্চগড়
- পটুয়াখালী
- পাবনা
- পিরোজপুর
- ফরিদপুর
- ফেনী
- বগুড়া
- বরগুনা
- বরিশাল
- বাগেরহাট
- বান্দরবান
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- ভোলা
- ময়মনসিংহ
- মাগুরা
- মাদারীপুর
- মানিকগঞ্জ
- মুন্সীগঞ্জ
- মেহেরপুর
- মৌলভীবাজার
- যশোর
- রংপুর
- রাঙ্গামাটি
- রাজবাড়ী
- রাজশাহী
- লক্ষ্মীপুর
- লালমনিরহাট
- শরীয়তপুর
- শেরপুর
- সাতক্ষীরা
- সাতক্ষীরা
- সিরাজগঞ্জ
- সিলেট
- সুনামগঞ্জ
- হবিগঞ্জ
- তথ্যপ্রযুক্তি
- ধর্ম
- নির্বাচন
- প্রবাস
- বাংলাদেশ
- বিনোদন
- ব্যবসা-বানিজ্য
- রাজনীতি
- শিক্ষা
- স্বাস্থ্য
দ্বিতীয় স্ত্রীকে খুন করে যাবজ্জীবন, প্রথম স্ত্রীকে হত্যায় ফাঁসি
- আপডেটেড: বুধবার ০২ Aug ২০২৩
- / পঠিত : ১৫২ বার
দ্বিতীয় স্ত্রীকে হত্যার পর যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত হয়েছিলেন ময়মনসিংহ সদরের ফকিরাকান্দা বয়রা এলাকার ফখরুল ইসলাম (৬০)। এরপর জামিনে বের হয়ে ফের হত্যা করেন প্রথম স্ত্রীকে। ওই মামলায় ফখরুলকে মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত।
মঙ্গলবার (১ আগস্ট) দুপুরে সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ মমতাজ পারভীন এ রায় ঘোষণা করেন। মামলার সংক্ষিপ্ত বিবরণ ও আদালত সূত্র জানায়, আসামি ফখরুল ২০০১ সালের ১৬ আগস্ট তার স্ত্রী শিউলীকে পুড়িয়ে হত্যা এর দায়ে ২০০৩ সালের ১৩ সেপ্টেম্বরে তার যাবজ্জীবন কারাদণ্ড হয়। ওই মামলায় হাইকোর্ট থেকে জামিনে মুক্তি পেয়ে ২০১২ সালের ২৬ মার্চ বিকেল ৩টায় তার বসতঘরে ঘুমিয়ে থাকা প্রথম স্ত্রী শিরিনাজ বেগমকে দা দিয়ে জবাই করে হত্যা করে।
এ মামলা চলাকালে আসামি নিজেকে মানসিক ভারসাম্যহীন দাবি করলে আদালতের নির্দেশে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের সমন্বয়ে গঠিত বোর্ড বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে তাকে সুস্থ ঘোষণা করে।
একইসঙ্গে ২০০১ সালের মামলার ঘটনার সময়ও তিনি মানসিক ভারসাম্যহীন ছিল বলে দাবি করলে পাবনা মানসিক হাসপাতাল থেকে কাগজপত্র সংগ্রহ করে আদালত নিশ্চিত হয় যে, ওই সময়েও তিনি স্বাভাবিক ছিল বিধায় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ তাকে ভর্তি না করে ফেরত পাঠায়।
যাবজ্জীবন কারাদণ্ডে দণ্ডিত অবস্থায় জামিনে মুক্তি পেয়ে আসামি দ্বিতীয়বার একই ধরনের অপরাধ সংঘটিত করেছেন বলে আদালত প্রমাণ পায়। সেই প্রেক্ষিতে ১৮৬০ সালের দণ্ডবিধির ৩০৩ ধারায় নির্ধারিত বিধান অনুসারে একমাত্র শাস্তি মৃত্যুদণ্ডাদেশ প্রদান করা হয়।
শেয়ার নিউজ
নিউজ কমেন্ট করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগইন করতে হবে লগইন করুন
-
সর্বশেষ
-
পপুলার