- প্রথম পাতা
- অপরাধ
- অর্থনীতি
- আইন আদালত
- আন্তর্জাতিক
- আবহাওয়া
- এক্সক্লুসিভ
- কৃষি
- খেলাধুলা
- জাতীয়
- জেলা সংবাদ
- ঈশ্বরদী
- কক্সবাজার
- কিশোরগঞ্জ
- কুড়িগ্রাম
- কুমিল্লা
- কুষ্টিয়া
- খাগড়াছড়ি
- খুলনা
- গাইবান্ধা
- গাজীপুর
- গোপালগঞ্জ
- চট্টগ্রাম
- চাঁদপুর
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ
- চুয়াডাঙ্গা
- জয়পুরহাট
- জামালপুর
- ঝালকাঠি
- ঝিনাইদহ
- টাঙ্গাইল
- ঠাকুরগাঁও
- ঢাকা
- দিনাজপুর
- নওগাঁ
- নড়াইল
- নরসিংদী
- নাটোর
- নারায়ণগঞ্জ
- নীলফামারী
- নেত্রকোনা
- নোয়াখালী
- পঞ্চগড়
- পটুয়াখালী
- পাবনা
- পিরোজপুর
- ফরিদপুর
- ফেনী
- বগুড়া
- বরগুনা
- বরিশাল
- বাগেরহাট
- বান্দরবান
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- ভোলা
- ময়মনসিংহ
- মাগুরা
- মাদারীপুর
- মানিকগঞ্জ
- মুন্সীগঞ্জ
- মেহেরপুর
- মৌলভীবাজার
- যশোর
- রংপুর
- রাঙ্গামাটি
- রাজবাড়ী
- রাজশাহী
- লক্ষ্মীপুর
- লালমনিরহাট
- শরীয়তপুর
- শেরপুর
- সাতক্ষীরা
- সাতক্ষীরা
- সিরাজগঞ্জ
- সিলেট
- সুনামগঞ্জ
- হবিগঞ্জ
- তথ্যপ্রযুক্তি
- ধর্ম
- নির্বাচন
- প্রবাস
- বাংলাদেশ
- বিনোদন
- ব্যবসা-বানিজ্য
- রাজনীতি
- শিক্ষা
- স্বাস্থ্য
বাগেরহাটে গ্রামরক্ষা বাঁধ ভেঙে তিন শতাধিক পরিবার পানিবন্দি
- আপডেটেড: শনিবার ০৫ Aug ২০২৩
- / পঠিত : ২৩১ বার
বাগেরহাটে গ্রামরক্ষা বাঁধ ভেঙে লোকালয় প্লাবিত হয়েছে। ভেসে গেছে ঘেরের মাছ, পানিবন্দি হয়ে পড়েছে তিন শতাধিক পরিবার। শুক্রবার (৪ আগস্ট) দুপুরে জোয়ারের পানির চাপে সদর উপজেলার ভদ্রপাড়ায় গ্রামরক্ষা বাঁধ ভেঙে যায়। এতে প্লাবিত হয়েছে ভদ্রপাড়া, বৈটপুর ও বেমরতা গ্রামের অধিকাংশ স্থান।
অতিরিক্ত পানিতে ২০ থেকে ২৫টি মাছের ঘের ও বেশকিছু পুকুর তলিয়ে মাছ ভেসে গেছে। তিন গ্রামের তিন শতাধিক পরিবার পানিবন্দি রয়েছে। অনেকের বাড়িঘর ও রান্না ঘরে পানি উঠে যাওয়ায় রান্না বন্ধ রয়েছে। ভোগান্তিতে পড়েছেন ওই এলাকার বাসিন্দারা। দ্রুত সময়ের মধ্যে গ্রামরক্ষা বাঁধ সংস্কার করার দাবি স্থানীয়দের।
ভদ্রপাড়া এলাকার ক্ষতিগ্রস্ত চিংড়ি ঘেরের মালিক শেখ বাদশা বলেন, জোয়ার ও বৃষ্টিতে বাড়ির আঙ্গিনায় হাঁটু পানি জমেছে। রান্না বন্ধ রয়েছে। পানিতে পুকুর, বাথরুম, রান্নাঘর, উঠোন, বাগান সব একাকার হয়ে গেছে।
তিনি আরও বলেন, দুপুরে জোয়ারের পানির চাপে বাঁধ ভেঙে লোকালয়ে পানি ঢোকে। পানিতে তিনটি মাছের ঘের ডুবে আমার ১০ লাখ টাকার মাছ বের হয়ে গেছে।
বাগেরহাট পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. মাসুম বিল্লাহ বলেন, দড়াটানা ও ভৈরব নদীর পানি বিপৎসীমার ১২ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এছাড়াও জেলার বিভিন্ন নদী ও খালের পানি বৃদ্ধি পেয়েছে। যেসব এলাকায় বেড়িবাঁধ নেই, সেসব এলাকার নিম্নাঞ্চল জোয়ারের পানিতে প্লাবিত হওয়ার খবর পেয়েছি। পানি কমে গেলে প্লাবিত হওয়া এলাকাগুলোতে জরুরি ভিত্তিতে রিং-বেড়িবাঁধ নির্মাণের আশ্বাস দেন এই কর্মকর্তা।
এদিকে ভদ্রপাড়া, বৈটপুর ও বেমরতা ছাড়াও সদর উপজেলার হাড়িখালি, মাঝিডাঙ্গা, মোরেলগঞ্জ উপজেলার ঘষিয়াখালী, বহরবুনিয়া, সানকিভাঙ্গা, খাওলিয়া, গাবতলা, মোংলার জয়মনির ঘোলসহ বেশ কিছু এলাকা জোয়ারের পানিতে প্লাবিত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। এসব এলাকায় সহস্রাধিক পরিবার পানিবন্দি রয়েছেন।
শেয়ার নিউজ
নিউজ কমেন্ট করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগইন করতে হবে লগইন করুন
-
সর্বশেষ
-
পপুলার