- প্রথম পাতা
- অপরাধ
- অর্থনীতি
- আইন আদালত
- আন্তর্জাতিক
- আবহাওয়া
- এক্সক্লুসিভ
- কৃষি
- খেলাধুলা
- জাতীয়
- জেলা সংবাদ
- ঈশ্বরদী
- কক্সবাজার
- কিশোরগঞ্জ
- কুড়িগ্রাম
- কুমিল্লা
- কুষ্টিয়া
- খাগড়াছড়ি
- খুলনা
- গাইবান্ধা
- গাজীপুর
- গোপালগঞ্জ
- চট্টগ্রাম
- চাঁদপুর
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ
- চুয়াডাঙ্গা
- জয়পুরহাট
- জামালপুর
- ঝালকাঠি
- ঝিনাইদহ
- টাঙ্গাইল
- ঠাকুরগাঁও
- ঢাকা
- দিনাজপুর
- নওগাঁ
- নড়াইল
- নরসিংদী
- নাটোর
- নারায়ণগঞ্জ
- নীলফামারী
- নেত্রকোনা
- নোয়াখালী
- পঞ্চগড়
- পটুয়াখালী
- পাবনা
- পিরোজপুর
- ফরিদপুর
- ফেনী
- বগুড়া
- বরগুনা
- বরিশাল
- বাগেরহাট
- বান্দরবান
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- ভোলা
- ময়মনসিংহ
- মাগুরা
- মাদারীপুর
- মানিকগঞ্জ
- মুন্সীগঞ্জ
- মেহেরপুর
- মৌলভীবাজার
- যশোর
- রংপুর
- রাঙ্গামাটি
- রাজবাড়ী
- রাজশাহী
- লক্ষ্মীপুর
- লালমনিরহাট
- শরীয়তপুর
- শেরপুর
- সাতক্ষীরা
- সাতক্ষীরা
- সিরাজগঞ্জ
- সিলেট
- সুনামগঞ্জ
- হবিগঞ্জ
- তথ্যপ্রযুক্তি
- ধর্ম
- নির্বাচন
- প্রবাস
- বাংলাদেশ
- বিনোদন
- ব্যবসা-বানিজ্য
- রাজনীতি
- শিক্ষা
- স্বাস্থ্য
তুরস্ক নির্বাচন: ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় ভোটের ফলাফল কী?
- আপডেটেড: মঙ্গলবার ১৬ মে ২০২৩
- / পঠিত : ১২৯ বার
ডেস্ক: রবিবার অনুষ্ঠিত হয়েছে তুরস্কের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ভোটগ্রহণ। কিন্তু এই নির্বাচনে প্রেসিডেন্ট পদে এককভাবে কোনও প্রার্থী জয়ী হতে পারবেন বলে মনে হচ্ছে না। এক্ষেত্রে আগামী ২৮ মে প্রেসিডেন্ট পদে দ্বিতীয় দফা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
তুরস্কের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম আনাদোলু এজেন্সির বরাতে গণমাধ্যমের খবরে জানা গেছে, রবিবার অনুষ্ঠিত নির্বাচনে ৯৭.৯৫ শতাংশ (রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত) গণনাকৃত ভোটের ৪৯ দশমিক ৩৫ শতাংশ পেয়েছেন বর্তমান প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়্যেপ এরদোয়ান। তার প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী কামাল কিলিচদারোগলু পেয়েছেন ৪৪ দশমিক ৯৯ শতাংশ ভোট। তুরস্কের সংবিধান অনুযায়ী, কোনও প্রার্থী ৫০ শতাংশ ভোট না পেলে রানঅফ বা দ্বিতীয় দফায় ভোটগ্রহণ হবে। এক্ষেত্রে প্রধান দুই প্রতিদ্বন্দ্বীর মধ্যে অনুষ্ঠিত হবে এই ভোট। তুরস্কের নির্বাচনও সেই পথে যাচ্ছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। আর তা হলে আগামী ২৮ মে অনুষ্ঠিত হবে দ্বিতীয় দফা নির্বাচন।
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় ভোটের ফলাফল কী?
গত ফেব্রুয়ারিতে তুরস্কে ৭ দশমিক ৮ মাত্রার ভয়াবহ ভূমিকম্প আঘাত হানে। এতে দেশটির কমপক্ষে ১১টি শহর ক্ষতিগ্রস্ত হয় এবং সেসব এলাকায় দ্রুত সহায়তা না পৌঁছানো নিয়ে সমালোচনার শিকার হয় এরদোয়ানের সরকার।
এরমধ্যে আটটি শহর একেপি এবং এরদোয়ানের শক্ত ঘাঁটি হিসেবে পরিচিত, যেখানে গত দুই নির্বাচনে প্রেসিডেন্ট ৬০ শতাংশেরও বেশি ভোট পেয়েছেন।
গণমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, সমালোচনার শিকার হলেও ওই সব এলাকায় ভোটের ফল নাটকীয়ভাবে বদলে যায়নি।
এসব শহরের মধ্যে পাঁচটিতে এরদোয়ানের ভোট দুই থেকে তিন শতাংশ কমেছে। বাকি তিনটি শহরে ২০১৮ সালের নির্বাচনের মতোই ভোট পেয়েছেন তিনি।
শুধুমাত্র গাজিয়ান্তেপে ৫৯ শতাংশ ভোট পেয়েছেন এরদোয়ান। এছাড়া আর কোন শহরে তার ভোট ৬০ শতাংশের নিচে নামেনি।
গত ফেব্রুয়ারির ওই ভূমিকম্পে প্রায় ৫০ হাজার মানুষ মারা যায়। লাখ লাখ মানুষ গৃহহীন হয়ে পড়ে। সূত্র: বিবিসি
শেয়ার নিউজ
নিউজ কমেন্ট করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগইন করতে হবে লগইন করুন
-
সর্বশেষ
-
পপুলার