- প্রথম পাতা
- অপরাধ
- অর্থনীতি
- আইন আদালত
- আন্তর্জাতিক
- আবহাওয়া
- এক্সক্লুসিভ
- কৃষি
- খেলাধুলা
- জাতীয়
- জেলা সংবাদ
- ঈশ্বরদী
- কক্সবাজার
- কিশোরগঞ্জ
- কুড়িগ্রাম
- কুমিল্লা
- কুষ্টিয়া
- খাগড়াছড়ি
- খুলনা
- গাইবান্ধা
- গাজীপুর
- গোপালগঞ্জ
- চট্টগ্রাম
- চাঁদপুর
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ
- চুয়াডাঙ্গা
- জয়পুরহাট
- জামালপুর
- ঝালকাঠি
- ঝিনাইদহ
- টাঙ্গাইল
- ঠাকুরগাঁও
- ঢাকা
- দিনাজপুর
- নওগাঁ
- নড়াইল
- নরসিংদী
- নাটোর
- নারায়ণগঞ্জ
- নীলফামারী
- নেত্রকোনা
- নোয়াখালী
- পঞ্চগড়
- পটুয়াখালী
- পাবনা
- পিরোজপুর
- ফরিদপুর
- ফেনী
- বগুড়া
- বরগুনা
- বরিশাল
- বাগেরহাট
- বান্দরবান
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- ভোলা
- ময়মনসিংহ
- মাগুরা
- মাদারীপুর
- মানিকগঞ্জ
- মুন্সীগঞ্জ
- মেহেরপুর
- মৌলভীবাজার
- যশোর
- রংপুর
- রাঙ্গামাটি
- রাজবাড়ী
- রাজশাহী
- লক্ষ্মীপুর
- লালমনিরহাট
- শরীয়তপুর
- শেরপুর
- সাতক্ষীরা
- সাতক্ষীরা
- সিরাজগঞ্জ
- সিলেট
- সুনামগঞ্জ
- হবিগঞ্জ
- তথ্যপ্রযুক্তি
- ধর্ম
- নির্বাচন
- প্রবাস
- বাংলাদেশ
- বিনোদন
- ব্যবসা-বানিজ্য
- রাজনীতি
- শিক্ষা
- স্বাস্থ্য
ডেঙ্গু প্রকোপে স্যালাইন সংকট, অর্থ বরাদ্দ পাচ্ছে হাসপাতালগুলো
- আপডেটেড: সোমবার ০৭ Aug ২০২৩
- / পঠিত : ৬৪ বার
ডেস্ক: চলমান ডেঙ্গু জ্বরের প্রকোপের মধ্যে স্যালাইন সংকট মোকাবিলায় হাসপাতালগুলোকে অর্থ দেওয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. এবিএম খুরশিদ আলম। রোববার (৬ আগস্ট) রাজধানীর ওসমানী মিলনায়তনে জাতীয় পুষ্টিসেবা, জনস্বাস্থ্য পুষ্টি প্রতিষ্ঠানের আয়োজনে বিশ্ব মাতৃদুগ্ধ সপ্তাহ ২০২৩ এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠান শেষে তিনি এ কথা বলেন।
এসময় ডেঙ্গু রোগীদের চিকিৎসায় ব্যবহৃত স্যালাইন সংকট ও বেশি দামে বিক্রির হওয়ার বিষয়ে প্রশ্ন করেন সাংবাদিকরা। এ বিষয়ে ডা. এবিএম খুরশিদ আলম বলেন, সরকারি কোম্পানি ইডিসিএল আমাদেরকে স্যালাইন সরবরাহ করার কথা। কিন্তু বর্তমানে বাজারে চাহিদা বেড়ে যাওয়ায় ইডিসিএল তা সম্পূর্ণভাবে করতে পারছে না। আমরা এ বিষয়ে প্রতিটি হাসপাতালকে নির্দেশনা এবং অর্থ বরাদ্দ দিয়ে দিয়েছি। হাসপাতালেগুলো এখন লোকাল মার্কেট থেকে স্যালাইন কেনার ব্যবস্থা নেবে। বাজার নিয়ন্ত্রণ করার দায়িত্ব তো আর আমাদের নয়। বাজার নিয়ন্ত্রণ করার দায়িত্ব যাদের তারাই করবে।
ডেঙ্গু পরীক্ষার কিটের দাম বেড়েছে, এ বিষয়ে তিনি বলেন, বেশি দাম দিয়ে কারা কোথা থেকে কিনছে এ তথ্য আমার জানা নেই। কিন্তু আমাদের পর্যাপ্ত কিট রয়েছে। আমরা সব জায়গায় ডেঙ্গু পরীক্ষার ব্যবস্থা রেখেছি। আমাদের প্রতিটি হাসপাতালে যথেষ্ট পরিমাণে কিট দেওয়া হয়েছে এবং পর্যাপ্ত পরিমাণে কিট মজুত আছে। তবে লোকজনকে তো আমাদের কাছে আসতে হবে।
এর আগে অনুষ্ঠান শেষে ডেঙ্গু নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে স্বাস্থ্য সচিব আনোয়ার হোসেন হাওলাদার বলেন, এবার ডেঙ্গু আশঙ্কাজনকভাবে বেড়েছে। ডেঙ্গু যে বাড়তে পারে আগে থেকেই আমরা আশঙ্কা করেছিলাম। তাই পর্যাপ্ত প্রতিরোধ ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য আগে থেকে স্থানীয় কর্তৃপক্ষকে বলেছি। তারা অনেকগুলো ব্যবস্থা নিয়েছে। লক্ষ্য করা গেছে ডেঙ্গু অনেক জেলায় ছড়িয়ে পড়েছে। অত্যাধিক মাত্রায় ছড়িয়ে যাওয়ার কারণে রোগীর সংখ্যাও বৃদ্ধি পেয়েছে। বিগত বছরগুলোতে দেখা যেত এটা মহানগরকেন্দ্রীক বেশি ছিল। কিন্তু এখন তা গ্রাম-গঞ্জের মধ্যেও ঢুকেছে। এটিই হচ্ছে বড় সমস্যা। সে কারণে রোগীর সংখ্যাটা বেশি।
তিনি বলেন, ঢাকায় কিছু কিছু জায়গা রয়েছে যেখানে ডেঙ্গুর প্রকোপ বেশি। বিশেষ করে মুগদা অঞ্চলে ডেঙ্গুর প্রকোপ অনেক বেশি। এ বিষয়টি নিয়ে সিটি কর্পোরেশনের সঙ্গে আমাদের অনেকবার বসা হয়েছে। অন্যান্য সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে মিলে আমরা ডেঙ্গু প্রতিরোধে কাজ করে যাচ্ছি। এছাড়া হাসপাতালে আমরা ডেঙ্গুর চিকিৎসা দিয়ে যাচ্ছি। তবে মুগদা হাসপাতালে চাপ একটু বেশি। কারণ মুগদা এলাকায় ডেঙ্গুর প্রকোপও বেশি। প্রতিদিন ডেঙ্গু আক্রান্ত অনেক রোগী আসছেন, আবার অনেক রোগী সুস্থ হয়ে রিলিজ নিয়ে চলে যাচ্ছেন। তবে ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা আরও বাড়লে সমস্যা।
ডেঙ্গুর বর্তমান অবস্থা স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এখন কীভাবে সামাল দেবে ? বেশ কিছু হাসপাতালে অপ্রীতিকর ঘটনাও ঘটেছে। এ বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি আরও বলেন, অপ্রীতিকর ঘটনাগুলো ঘটে ধৈর্যহীন কিছু লোকের কারণে। যেমন মুগদা হাসপাতালে আমাদের ধারণ ক্ষমতার বাইরে লোকজন চলে এসেছে।
কিন্তু মানুষজনকে খালি হাসপাতালগুলোতে যেতে বলা হয়েছে। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ রোগীদের বা স্বজনদের অন্য হাসপাতালে যেতে বললে ঝামেলা ঘটে। রোগীরা তখন বলে মুগদা হাসপাতাল তাদের বাড়ির পাশে, এখানেই তারা ভর্তি হতে চান। সবাই যদি পরিস্থিতি বুঝে ব্যবস্থা ও চিকিৎসা নেন তাহলে কোনো সমস্যা হবে না।
হাসপাতালের সক্ষমতা বৃদ্ধির বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বলেন, হাসপাতালের সক্ষমতা বৃদ্ধি করার জন্য ইতোমধ্যে বিভিন্ন জায়গায় দেড় হাজার বেড তৈরি করা হয়েছে। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে যে, যে হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়ার সক্ষমতা এক হাজার, সেখানে তো দুই হাজার করতে পারছি না।
শেয়ার নিউজ
নিউজ কমেন্ট করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগইন করতে হবে লগইন করুন
-
সর্বশেষ
-
পপুলার