- প্রথম পাতা
- অপরাধ
- অর্থনীতি
- আইন আদালত
- আন্তর্জাতিক
- আবহাওয়া
- এক্সক্লুসিভ
- কৃষি
- খেলাধুলা
- জাতীয়
- জেলা সংবাদ
- ঈশ্বরদী
- কক্সবাজার
- কিশোরগঞ্জ
- কুড়িগ্রাম
- কুমিল্লা
- কুষ্টিয়া
- খাগড়াছড়ি
- খুলনা
- গাইবান্ধা
- গাজীপুর
- গোপালগঞ্জ
- চট্টগ্রাম
- চাঁদপুর
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ
- চুয়াডাঙ্গা
- জয়পুরহাট
- জামালপুর
- ঝালকাঠি
- ঝিনাইদহ
- টাঙ্গাইল
- ঠাকুরগাঁও
- ঢাকা
- দিনাজপুর
- নওগাঁ
- নড়াইল
- নরসিংদী
- নাটোর
- নারায়ণগঞ্জ
- নীলফামারী
- নেত্রকোনা
- নোয়াখালী
- পঞ্চগড়
- পটুয়াখালী
- পাবনা
- পিরোজপুর
- ফরিদপুর
- ফেনী
- বগুড়া
- বরগুনা
- বরিশাল
- বাগেরহাট
- বান্দরবান
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- ভোলা
- ময়মনসিংহ
- মাগুরা
- মাদারীপুর
- মানিকগঞ্জ
- মুন্সীগঞ্জ
- মেহেরপুর
- মৌলভীবাজার
- যশোর
- রংপুর
- রাঙ্গামাটি
- রাজবাড়ী
- রাজশাহী
- লক্ষ্মীপুর
- লালমনিরহাট
- শরীয়তপুর
- শেরপুর
- সাতক্ষীরা
- সাতক্ষীরা
- সিরাজগঞ্জ
- সিলেট
- সুনামগঞ্জ
- হবিগঞ্জ
- তথ্যপ্রযুক্তি
- ধর্ম
- নির্বাচন
- প্রবাস
- বাংলাদেশ
- বিনোদন
- ব্যবসা-বানিজ্য
- রাজনীতি
- শিক্ষা
- স্বাস্থ্য
দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী লিলির চোখের চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন প্রধানমন্ত্রী
- আপডেটেড: বৃহস্পতিবার ১০ Aug ২০২৩
- / পঠিত : ২৪৪ বার
ডেস্ক : পাবনার বেড়া উপজেলার চাকলা আশ্রয়ণ প্রকল্পের দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী লিলি বেগমের চিকিৎসার দায়িত্ব নিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তার চোখের চিকিৎসার জন্য প্রয়োজনীয় সকল ব্যবস্থা নিতে জেলা প্রশাসককে নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
বুধবার (৯ আগস্ট) সকালে বেড়া উপজেলার চাকলা ইউনিয়নের চাকলা আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর হস্তান্তরকালে এই নির্দেশনা দেন সরকার প্রধান।
ঘর হস্তান্তরকালে প্রধানমন্ত্রীর প্রতি কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ প্রকাশ করে বক্তব্য দেন আশ্রয়ণের বাসিন্দারা। এ সময় স্বামী পরিত্যক্তা দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী লিলি বেগম বলেন, রোগে আক্রান্ত হয়ে হঠাৎ আমার চোখ নষ্ট হয়ে যায়। তখন আমার স্বামী সন্তানসহ আমাকে রেখে অন্যত্র চলে যায়। পরে বাবার বাড়িতে আশ্রয় নিই। বাবা জায়গা-জমি বিক্রি করেও চোখের চিকিৎসা শেষ করতে পারেননি।
এ সময় আবেগাপ্লুত হয়ে পড়েন প্রধানমন্ত্রী। তার (লিলি বেগম) চোখের চিকিৎসার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে জেলা প্রশাসককে নির্দেশ দেন বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা। এ সময় তার চিকিৎসার সকল ব্যবস্থা নেওয়ার কথা জানান জেলা প্রশাসক মো. আসাদুজ্জামান।
আজ মুজিববর্ষ উপলক্ষ্যে ভূমিহীন ও গৃহহীনদের জন্য নির্মিত চতুর্থ পর্যায়ের ২য় ধাপে পাবনা জেলার পাঁচটি উপজেলায় ৬৪৬টি ঘর হস্তান্তর করা হয়েছে। এর মাধ্যমে পাবনা জেলাকে ‘ক’ শ্রেণির ভূমি ও গৃহহীন মুক্ত হিসেবে ঘোষণা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
অনুষ্ঠানে ৪র্থ পর্যায়ের ২য় ধাপে এবার পাবনার পাঁচটি উপজেলার মধ্যে চাটমোহরে ৭৮টি, ভাঙ্গুড়ায় ৪১টি, ফরিদপুরে ১১৩টি, সুজানগরে ৫৩টি ও বেড়ায় ৩৬১টি ঘর হস্তান্তর করা হয়েছে। ইতোমধ্যে উপকারভোগী বাছাই করে তাদের কবুলিয়াত ও নামজারি সম্পন্ন হয়েছে।
সেইসঙ্গে তাদের দখলও বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে। এ সময় প্রধানমন্ত্রীকে অভিনন্দন ও কৃতজ্ঞতা জানিয়ে বক্তব্য দেন আশ্রয়ণের বাসিন্দারা।
জেলা প্রশাসক সূত্রে জানা গেছে, এর আগে ১ম, ২য়, ৩য় ও ৪র্থ পর্যায়ের প্রথম ধাপে ৩ হাজার ৯টি ঘর ভূমি ও গৃহহীন পরিবারকে প্রদান করা হয়েছে। ৪র্থ পর্যায়ে জেলায় ১ হাজার ৫১৮টি ঘর বরাদ্দ পাওয়া গেছে। তার মধ্যে ১ম ধাপে গত ২২ মার্চ ৮৭২টি ঘর প্রদান করা হয়েছে। আর ২য় ধাপে প্রদান করা হলো ৬৪৬টি ঘর।
এর আগে ঈশ্বরদী, আটঘরিয়া, সাঁথিয়া ও পাবনা সদর উপজেলাকে ভূমি ও গৃহহীন মুক্ত ঘোষণা করা হয়েছে। এবার বাকি পাঁচ উপজেলা চাটমোহর, ভাঙ্গুড়া, ফরিদপুর, বেড়া, সুজানগরকে ভূমি ও গৃহহীন মুক্ত ঘোষণা করা হলো। এর মাধ্যমে পুরো জেলাকে ভূমি ও গৃহহীন মুক্ত ঘোষণা করলেন প্রধানমন্ত্রী।
অনুষ্ঠানে পাবনা প্রান্তে উপস্থিত ছিলেন ডেপুটি স্পিকার অ্যাডভোকেট শামসুল হক টুকু, পাবনা-২ আসনের সংসদ সদস্য আহমেদ ফিরোজ কবির, রাজশাহী বিভাগীয় কমিশনার ড. দেওয়ান মোহাম্মদ হুমায়ুন কবির, রাজশাহী রেঞ্চের ডিআইজি আনিসুর রহমান, পাবনার জেলা প্রশাসক মু. আসাদুজ্জামান, পাবনার পুলিশ সুপার মুন্সি আকবর আলী প্রমুখ।
শেয়ার নিউজ
নিউজ কমেন্ট করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগইন করতে হবে লগইন করুন
-
সর্বশেষ
-
পপুলার