- প্রথম পাতা
- অপরাধ
- অর্থনীতি
- আইন আদালত
- আন্তর্জাতিক
- আবহাওয়া
- এক্সক্লুসিভ
- কৃষি
- খেলাধুলা
- জাতীয়
- জেলা সংবাদ
- ঈশ্বরদী
- কক্সবাজার
- কিশোরগঞ্জ
- কুড়িগ্রাম
- কুমিল্লা
- কুষ্টিয়া
- খাগড়াছড়ি
- খুলনা
- গাইবান্ধা
- গাজীপুর
- গোপালগঞ্জ
- চট্টগ্রাম
- চাঁদপুর
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ
- চুয়াডাঙ্গা
- জয়পুরহাট
- জামালপুর
- ঝালকাঠি
- ঝিনাইদহ
- টাঙ্গাইল
- ঠাকুরগাঁও
- ঢাকা
- দিনাজপুর
- নওগাঁ
- নড়াইল
- নরসিংদী
- নাটোর
- নারায়ণগঞ্জ
- নীলফামারী
- নেত্রকোনা
- নোয়াখালী
- পঞ্চগড়
- পটুয়াখালী
- পাবনা
- পিরোজপুর
- ফরিদপুর
- ফেনী
- বগুড়া
- বরগুনা
- বরিশাল
- বাগেরহাট
- বান্দরবান
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- ভোলা
- ময়মনসিংহ
- মাগুরা
- মাদারীপুর
- মানিকগঞ্জ
- মুন্সীগঞ্জ
- মেহেরপুর
- মৌলভীবাজার
- যশোর
- রংপুর
- রাঙ্গামাটি
- রাজবাড়ী
- রাজশাহী
- লক্ষ্মীপুর
- লালমনিরহাট
- শরীয়তপুর
- শেরপুর
- সাতক্ষীরা
- সাতক্ষীরা
- সিরাজগঞ্জ
- সিলেট
- সুনামগঞ্জ
- হবিগঞ্জ
- তথ্যপ্রযুক্তি
- ধর্ম
- নির্বাচন
- প্রবাস
- বাংলাদেশ
- বিনোদন
- ব্যবসা-বানিজ্য
- রাজনীতি
- শিক্ষা
- স্বাস্থ্য
প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগের পরীক্ষা সেপ্টেম্বরে
- আপডেটেড: মঙ্গলবার ১৫ Aug ২০২৩
- / পঠিত : ২৭৬ বার
ডেস্ক : জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগেই হতে যাচ্ছে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা। প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় জানায় সেপ্টেম্বরে প্রথম ধাপের নিয়োগ পরীক্ষা নেয়ার প্রস্তুতি নেয়া হচ্ছে। তিন ধাপে অনুষ্ঠিত হবে এই পরীক্ষা। নির্বাচনের আগেই প্রথম ধাপের এমসিকিউ পরীক্ষা সম্পন্ন করার নীতিগত সিদ্ধান্ত হয়েছে।
গত তিনটি নিয়োগের মত এবারও পরীক্ষা ব্যবস্থাপনায় থাকবে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট)। বুয়েটের মাধ্যমে আগের নিয়োগ পরীক্ষায় প্রশ্নফাঁস রোধ ও যথা সময়ে ফলাফল প্রকাশ করা সম্ভব হয়েছে বিধায় ফের বুয়েটের মাধ্যমে পরীক্ষা নেয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে। সম্প্রতি অর্থ মন্ত্রণালয় ও বুয়েটের সঙ্গে বৈঠক করার পর রোববার এ সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
চলতি বছরেই নিয়োগ পরীক্ষার আয়োজন করতে অর্থ মন্ত্রণালয়সহ সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে আলোচনা করা হয়। পরীক্ষার তারিখ ঠিক করতে শিগগির একটি সভা ডাকা হবে। সেখানেই তারিখ চূড়ান্ত করা হবে।
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা সচিব মো. ফরিদ আহম্মাদ বলেন, জাতীয় নির্বাচনের আগে কমপক্ষে প্রথম ধাপ এমসিকিউ পরীক্ষা শেষ করতে চাই। সে লক্ষ্যে প্রস্তুতি চলছে।
নিয়োগ পরীক্ষার বিষয়ে অর্থ মন্ত্রণালয়, বুয়েটসহ অন্যদের সঙ্গে আলোচনা করা হয়েছে। তাদের মতামত পাওয়া গেছে। এখন সবার সঙ্গে আলোচনা করেই পরীক্ষার তারিখ চূড়ান্ত করা হবে।
প্রসঙ্গত, শিক্ষক নিয়োগের জন্য গত ২৮শে ফেব্রুয়ারি প্রথম ধাপে রংপুর, বরিশাল ও সিলেট বিভাগের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। এই তিন বিভাগে আবেদন জমা পড়ে ৩ লাখ ৬০ হাজার ৭০০টি। দ্বিতীয় ধাপে ২৩শে মার্চ ময়মনসিংহ, খুলনা ও রাজশাহী বিভাগের জন্য নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। আবেদন জমা পড়ে ৪ লাখ ৩৯ হাজার ৪৩৮টি। আর সর্বশেষ ১৮ই জুন তৃতীয় ধাপে ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগের জন্য নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। এতে আবেদন জমা পড়ে প্রায় ৩ লাখ ৪০ হাজার।
ডিপিই শুন্যপদ পুরণে সাড়ে ৭ হাজার শিক্ষক নিয়োগের অনুমোদন নিয়ে নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু করে। এরসঙ্গে যুক্ত করা হবে শূন্যপদ। ধারণা করা যায় এই সংখ্যা এর দ্বিগুণও হতে পারে। ডিপিই’র সর্বশেষ তথ্যানুযায়ী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষকের শুন্যপদ আছে প্রায় আট হাজার।
চলতি বছরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সর্ববৃহৎ সার্কুলারে একযোগে প্রায় সাড়ে ৩৭ হাজার শিক্ষক নিয়োগ দেয়া হয়। বিপুলসংখ্যক এই শিক্ষক নিয়োগ পাওয়ার পর যোগদান করেন জানুয়ারিতে। তাদের নিয়োগের পরও শুন্যপদ থেকে যায় বিদ্যালয়গুলোতে। আবার অনেকে চাকরীর সুযোগ পেয়েও যোগদান করেননি। আবার যোগদানের পরও অনেকে ছেড়েছেন চাকরি। সেইসঙ্গে অবসরে যাওয়া শিক্ষকদের সংখ্যা যুক্ত করে নতুন করে নিয়োগ দেয়া হবে।
শেয়ার নিউজ
নিউজ কমেন্ট করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগইন করতে হবে লগইন করুন
-
সর্বশেষ
-
পপুলার