- প্রথম পাতা
- অপরাধ
- অর্থনীতি
- আইন আদালত
- আন্তর্জাতিক
- আবহাওয়া
- এক্সক্লুসিভ
- কৃষি
- খেলাধুলা
- জাতীয়
- জেলা সংবাদ
- ঈশ্বরদী
- কক্সবাজার
- কিশোরগঞ্জ
- কুড়িগ্রাম
- কুমিল্লা
- কুষ্টিয়া
- খাগড়াছড়ি
- খুলনা
- গাইবান্ধা
- গাজীপুর
- গোপালগঞ্জ
- চট্টগ্রাম
- চাঁদপুর
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ
- চুয়াডাঙ্গা
- জয়পুরহাট
- জামালপুর
- ঝালকাঠি
- ঝিনাইদহ
- টাঙ্গাইল
- ঠাকুরগাঁও
- ঢাকা
- দিনাজপুর
- নওগাঁ
- নড়াইল
- নরসিংদী
- নাটোর
- নারায়ণগঞ্জ
- নীলফামারী
- নেত্রকোনা
- নোয়াখালী
- পঞ্চগড়
- পটুয়াখালী
- পাবনা
- পিরোজপুর
- ফরিদপুর
- ফেনী
- বগুড়া
- বরগুনা
- বরিশাল
- বাগেরহাট
- বান্দরবান
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- ভোলা
- ময়মনসিংহ
- মাগুরা
- মাদারীপুর
- মানিকগঞ্জ
- মুন্সীগঞ্জ
- মেহেরপুর
- মৌলভীবাজার
- যশোর
- রংপুর
- রাঙ্গামাটি
- রাজবাড়ী
- রাজশাহী
- লক্ষ্মীপুর
- লালমনিরহাট
- শরীয়তপুর
- শেরপুর
- সাতক্ষীরা
- সাতক্ষীরা
- সিরাজগঞ্জ
- সিলেট
- সুনামগঞ্জ
- হবিগঞ্জ
- তথ্যপ্রযুক্তি
- ধর্ম
- নির্বাচন
- প্রবাস
- বাংলাদেশ
- বিনোদন
- ব্যবসা-বানিজ্য
- রাজনীতি
- শিক্ষা
- স্বাস্থ্য
২০০ টাকার জন্য প্রতিবেশীকে হত্যা!
- আপডেটেড: বৃহস্পতিবার ১৭ Aug ২০২৩
- / পঠিত : ১৯৯ বার
চাঁদার ২০০ টাকা না দেওয়ায় রাজমিস্ত্রি রিপন হোসেনকে (২১) ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করে তারই প্রতিবেশী হৃদয় হোসেন। ঘটনার পর থেকে হৃদয় হোসেন পলাতক থাকলেও সোমবার (১৪ আগস্ট) ঢাকার আশুলিয়া থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে র্যাব-১২।
মঙ্গলবার (১৫ আগস্ট) দুপুরে র্যাব-১২ পাবনা ক্যাম্পে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে কোম্পানি কমান্ডার স্কোয়াড্রন লিডার তৌহিদুল মবিন খান গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
তিনি জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সোমবার গভীর রাতে ঢাকার সাভারের আশুলিয়া কাঠগড়া এলাকা থেকে হৃদয়কে গ্রেপ্তার করা হয়। পরে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তিনি হত্যার কথা স্বীকার করেছেন।
গ্রেপ্তারকৃত হৃদয় হোসেন (২২) পাবনার আতাইকুলা থানার ভবানীপুর পূর্বপাড়া গ্রামের রজিম উদ্দিনের ছেলে। নিহত রিপন হোসেন একই গ্রামের খোরশেদ মোল্লার ছেলে।
তৌহিদুল মবিন খান বলেন, গত ইউপি নির্বাচনকে কেন্দ্র করে আতাইকুলা থানার ভবানীপুর পূর্বপাড়া গ্রামের কয়েকজন তরুণ ও যুবক চাঁদা তুলে টিন ও বাঁশ দিয়ে একটি ক্লাব ঘর নির্মাণ করে। ক্লাব ঘর তৈরিতে রিপন ৫০০ টাকা ও হৃদয় ২০০ টাকা চাঁদা দেয়। নির্বাচন শেষ হওয়ার পর গত জুন মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহে রিপনের সঙ্গে হৃদয়ের চাচাতো ভাই আয়নালের ব্যক্তিগত দ্বন্দ্ব হয়। এ দ্বন্দ্বের জেরে ক্লাব ঘরটি ভেঙ্গে ফেলা হয়।
নিহত রিপন ক্লাবের ভাঙ্গা অংশের টিন, বাঁশ ইত্যাদি নিয়ে যেতে চাইলে বাঁধা দেন হৃদয়। তাই রিপনকে চাঁদার আরও ২০০ টাকা দিতে বলে হৃদয়। রিপন বাকি ২০০ টাকা পরে দিতে চাইলে এ নিয়ে কথা কাটাকাটি হয়। এ সময় হৃদয়ের মা তাদের থামাতে গেলে তিনি পড়ে গিয়ে বাম হাতে আঘাত পান।
পরে এ ঘটনার জেরে ১২ জুলাই সকাল সাড়ে ৮টার দিকে রিপন রাজমিস্ত্রীর কাজে যাওয়ার সময় হৃদয় পূর্ব পরিকল্পিতভাবে তার হাতে থাকা ধারালো হাঁসুয়া দিয়ে রিপনের মাথায় কোপ দিলে তিনি মাটিতে লুটিয়ে পড়েন। পরে গুরুতর আহত রিপনকে প্রথমে পাবনা জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখান থেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য রিপনকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও সর্বশেষ ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ২৩ জুলাই মারা যান রিপন।
এ ঘটনায় রিপনের বাবা খোরশেদ মোল্লা বাদী হয়ে আতাইকুলা থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন। ঘটনার পর থেকে পলাতক ছিলেন অভিযুক্ত হৃদয়। পরে ১৪ আগস্ট র্যাব অভিযান চালিয়ে ঢাকার আশুলিয়া এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে। পরে মঙ্গলবার বিকেলে তাকে আতাইকুলা থানার মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।
শেয়ার নিউজ
নিউজ কমেন্ট করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগইন করতে হবে লগইন করুন
-
সর্বশেষ
-
পপুলার