- প্রথম পাতা
- অপরাধ
- অর্থনীতি
- আইন আদালত
- আন্তর্জাতিক
- আবহাওয়া
- এক্সক্লুসিভ
- কৃষি
- খেলাধুলা
- জাতীয়
- জেলা সংবাদ
- ঈশ্বরদী
- কক্সবাজার
- কিশোরগঞ্জ
- কুড়িগ্রাম
- কুমিল্লা
- কুষ্টিয়া
- খাগড়াছড়ি
- খুলনা
- গাইবান্ধা
- গাজীপুর
- গোপালগঞ্জ
- চট্টগ্রাম
- চাঁদপুর
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ
- চুয়াডাঙ্গা
- জয়পুরহাট
- জামালপুর
- ঝালকাঠি
- ঝিনাইদহ
- টাঙ্গাইল
- ঠাকুরগাঁও
- ঢাকা
- দিনাজপুর
- নওগাঁ
- নড়াইল
- নরসিংদী
- নাটোর
- নারায়ণগঞ্জ
- নীলফামারী
- নেত্রকোনা
- নোয়াখালী
- পঞ্চগড়
- পটুয়াখালী
- পাবনা
- পিরোজপুর
- ফরিদপুর
- ফেনী
- বগুড়া
- বরগুনা
- বরিশাল
- বাগেরহাট
- বান্দরবান
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- ভোলা
- ময়মনসিংহ
- মাগুরা
- মাদারীপুর
- মানিকগঞ্জ
- মুন্সীগঞ্জ
- মেহেরপুর
- মৌলভীবাজার
- যশোর
- রংপুর
- রাঙ্গামাটি
- রাজবাড়ী
- রাজশাহী
- লক্ষ্মীপুর
- লালমনিরহাট
- শরীয়তপুর
- শেরপুর
- সাতক্ষীরা
- সাতক্ষীরা
- সিরাজগঞ্জ
- সিলেট
- সুনামগঞ্জ
- হবিগঞ্জ
- তথ্যপ্রযুক্তি
- ধর্ম
- নির্বাচন
- প্রবাস
- বাংলাদেশ
- বিনোদন
- ব্যবসা-বানিজ্য
- রাজনীতি
- শিক্ষা
- স্বাস্থ্য
ঋষি সুনাককে ‘বকাঝকা’ করে ব্রিটিশ এমপির পদত্যাগ
- আপডেটেড: সোমবার ২৮ Aug ২০২৩
- / পঠিত : ১১১ বার
যুক্তরাজ্যের পার্লামেন্টের সদস্য (এমপি) নাদিন ডোরিস পদত্যাগ করেছেন। তবে পদত্যাগের আগে বর্তমান প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাককে বকাঝকা (তিরস্কার) করেছেন তিনি। সাবেক প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসনের আস্থাভাজন নাদিন ডোরিস দাবি করেছেন, ঋষি সুনাক একটি ‘জোম্বি পার্লামেন্ট’ চালাচ্ছেন, প্রধানমন্ত্রী হিসেবে কিছুই করেননি এবং তার রাজনৈতিক কোনো লক্ষ্যই নেই।
নাদিন ডোরিস গত জুনে জানিয়েছিলেন তিনি এমপি পদ ছাড়বেন। শনিবার (২৬ আগস্ট) দিনের শেষ দিকে আনুষ্ঠানিকভাবে পদত্যাগ করেন তিনি। ঋষি এবং নাদিস দুজনই কনজারভেটিভ পার্টির সদস্য। কিন্তু তাও তাদের মধ্যে ব্যাপক মত পার্থক্য এবং ঝামেলা চলছিল।
পদত্যাগপত্রে প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাকের তীব্র সমালোচনা করে তিনি বলেছেন, ‘এক বছর আগে আপনি দায়িত্ব নেওয়ার পর, একটি দেশ জোম্বি পার্লামেন্ট দ্বারা চলছে, যেখানে অর্থপূর্ণ কিছুই হয়নি। আসলে কিছু হয়েছে? বা কী অর্জিত হয়েছে?’
তিনি আরও বলেছেন, ‘আপনি অনির্বাচিত হয়ে প্রধানমন্ত্রী হয়েছেন, কোনো ভোট ছাড়া, এমনকি নিজ দলের এমপিদের ভোট ছাড়া। জনগণের কাছ থেকে আপনার কোনো ম্যান্ডেট নেই। সরকার ভেসে চলছে। আপনি দেশের ভালো কাজগুলো তছনছ করেছেন, কীসের জন্য?’
গত বছরের মাঝামাঝি সময়ে সাবেক প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন প্রধানমন্ত্রিত্ব ছাড়তে বাধ্য হন। এরপর কনজারভেটিভ পার্টির প্রধান নির্বাচিত হয়ে প্রধানমন্ত্রী হন লিজ ট্রাস। কিন্তু মাত্র ৪৫ দিন পরই অর্থনৈতিক অস্থিতিশীলতার কারণে তিনিও পদত্যাগ করতে বাধ্য হন। এরপর কনজারভেটিভ পার্টির নতুন প্রধান নির্বাচিত হয়ে গত অক্টোবরে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব নেন ঋষি সুনাক।
ওই সময় কনজারভেটিভ পার্টির মধ্যেই ব্যাপক অস্থিরতা শুরু হয়। সেটি থামাতে চেষ্টা চালাতে থাকেন সুনাক। এতে সফলও হন তিনি। কিন্তু দেশের মূল্যস্ফীতিসহ অন্যান্য সমস্যা সমাধানে সাফল্য পাননি তিনি। আর এসব কারণে কনজারভেটিভ পার্টির জনপ্রিয়তা বহুলাংশে হ্রাস পেয়েছে। সাম্প্রতিক সময়ে যেসব জরিপ চালানো হয়েছে সেগুলোতে দেখা গেছে, আসন্ন নির্বাচনে কনজারভেটিভ পার্টির চেয়ে অনেক এগিয়ে আছে লেবার পার্টি এবং সামনে তাদের ক্ষমতায় আসার সম্ভাবনা রয়েছে।
শেয়ার নিউজ
নিউজ কমেন্ট করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগইন করতে হবে লগইন করুন
-
সর্বশেষ
-
পপুলার