- প্রথম পাতা
- অপরাধ
- অর্থনীতি
- আইন আদালত
- আন্তর্জাতিক
- আবহাওয়া
- এক্সক্লুসিভ
- কৃষি
- খেলাধুলা
- জাতীয়
- জেলা সংবাদ
- ঈশ্বরদী
- কক্সবাজার
- কিশোরগঞ্জ
- কুড়িগ্রাম
- কুমিল্লা
- কুষ্টিয়া
- খাগড়াছড়ি
- খুলনা
- গাইবান্ধা
- গাজীপুর
- গোপালগঞ্জ
- চট্টগ্রাম
- চাঁদপুর
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ
- চুয়াডাঙ্গা
- জয়পুরহাট
- জামালপুর
- ঝালকাঠি
- ঝিনাইদহ
- টাঙ্গাইল
- ঠাকুরগাঁও
- ঢাকা
- দিনাজপুর
- নওগাঁ
- নড়াইল
- নরসিংদী
- নাটোর
- নারায়ণগঞ্জ
- নীলফামারী
- নেত্রকোনা
- নোয়াখালী
- পঞ্চগড়
- পটুয়াখালী
- পাবনা
- পিরোজপুর
- ফরিদপুর
- ফেনী
- বগুড়া
- বরগুনা
- বরিশাল
- বাগেরহাট
- বান্দরবান
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- ভোলা
- ময়মনসিংহ
- মাগুরা
- মাদারীপুর
- মানিকগঞ্জ
- মুন্সীগঞ্জ
- মেহেরপুর
- মৌলভীবাজার
- যশোর
- রংপুর
- রাঙ্গামাটি
- রাজবাড়ী
- রাজশাহী
- লক্ষ্মীপুর
- লালমনিরহাট
- শরীয়তপুর
- শেরপুর
- সাতক্ষীরা
- সাতক্ষীরা
- সিরাজগঞ্জ
- সিলেট
- সুনামগঞ্জ
- হবিগঞ্জ
- তথ্যপ্রযুক্তি
- ধর্ম
- নির্বাচন
- প্রবাস
- বাংলাদেশ
- বিনোদন
- ব্যবসা-বানিজ্য
- রাজনীতি
- শিক্ষা
- স্বাস্থ্য
মিয়ানমারে মোখায় অন্তত ৬০ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ চার শতাধিক
- আপডেটেড: বুধবার ১৭ মে ২০২৩
- / পঠিত : ২৪৮ বার
ডেস্ক: ‘অতিপ্রবল ঘূর্ণিঝড়’ মোখার আঘাতে মিয়ানমারে মঙ্গলবার পর্যন্ত অন্তত ৬০ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। তাদের অধিকাংশই রাখাইন রাজ্যের রাজধানী সিতওয়ের বাসিন্দা। মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
স্থানীয় সংবাদমাধ্যম ‘ইরাবতি’ এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, গত রবিবার দেশটির রাখাইন ও চিন রাজ্য ছাড়াও সাগাইং ও ম্যাগওয়ে অঞ্চলে আঘাত হানে মোখা। এ সময় ঘূর্ণিঝড়ের বাতাসের গতিবেগ ছিল ‘ঘণ্টায় ২৫০ কিলোমিটার’। এতে বিদ্যুৎ লাইন ভেঙে পড়েছে। উপড়ে পড়েছে অসংখ্য গাছপালা। বিধ্বস্ত হয়েছে অনেক বাড়িঘর।
পার্শ্ববর্তী থেত কে পাইন গ্রামের শিক্ষক ইউ থেইন শোয়ে বলেছেন, এই ঝড়ে সিতওয়ের কাছের ক্যাম্পগুলোতে প্রায় ৪০ জন বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গা মুসলমান মারা গেছে।
তিনি আরও বলেন, “সান পিয়া, যা বাসারা নামেও পরিচিত, ক্যাম্পে ঘূর্ণিঝড়ে কারণে বৃষ্টির পানিতে পাঁচজন মারা গেছে। অন্য দুটি ক্যাম্প সম্পূর্ণভাবে ভেসে গেছে এবং আমরা কমপক্ষে ২০টি মরদেহ পেয়েছি। এছাড়াও এখনও প্রায় ১০০ জন নিখোঁজ রয়েছে কিংবা সম্ভবত তারাও মারা গেছে।”
ইউ থেইন শোয়ে জানান, তিনি তার গ্রামের বাইরে ১৫টি মরদেহ দেখেছেন।
তিনি আরও জানান, বায়দা গ্রামের প্রায় ১১০ জন এবং দার পাই গ্রামের আরও ২০০ রোহিঙ্গা নিখোঁজ রয়েছে।
মিয়ানমারের সেনা-নিয়ন্ত্রিত সংবাদমাধ্যম মঙ্গলবার জানিয়েছে, রাথেদাউং এলাকার একটি গ্রামে একটি মঠ ধসে পড়েছে। এতে ১৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। এবং পার্শ্ববর্তী গ্রামে একটি ভবন ধসে নারী নিহত হয়েছে।
পন্নাগিউন এলাকাতেও একজন নিহত হয়েছে বলে প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছে।
এছাড়াও রবিবার রাতে সাগাইং অঞ্চলে ঘূর্ণিঝড় মোখায় কমপক্ষে তিনজন এবং ম্যাগওয়ে অঞ্চলের সালিন এলাকায় আরও তিনজন নিহত হয়েছে।
একজন প্রতিরোধ কর্মী জানিয়েছেন, সাগাইং অঞ্চলের প্রায় ৪০টি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। সেখানে তিনজন অজ্ঞাতপরিচয় পুরুষের মরদেহ পানিতে ভাসতে দেখা গেছে।
সাগাইং এবং ম্যাগওয়ে অঞ্চলে ধান ও অন্যান্য ফসলেরও ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির খবর পাওয়া গেছে। সূত্র: ইরাবতি
শেয়ার নিউজ
নিউজ কমেন্ট করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগইন করতে হবে লগইন করুন
-
সর্বশেষ
-
পপুলার