- প্রথম পাতা
- অপরাধ
- অর্থনীতি
- আইন আদালত
- আন্তর্জাতিক
- আবহাওয়া
- এক্সক্লুসিভ
- কৃষি
- খেলাধুলা
- জাতীয়
- জেলা সংবাদ
- ঈশ্বরদী
- কক্সবাজার
- কিশোরগঞ্জ
- কুড়িগ্রাম
- কুমিল্লা
- কুষ্টিয়া
- খাগড়াছড়ি
- খুলনা
- গাইবান্ধা
- গাজীপুর
- গোপালগঞ্জ
- চট্টগ্রাম
- চাঁদপুর
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ
- চুয়াডাঙ্গা
- জয়পুরহাট
- জামালপুর
- ঝালকাঠি
- ঝিনাইদহ
- টাঙ্গাইল
- ঠাকুরগাঁও
- ঢাকা
- দিনাজপুর
- নওগাঁ
- নড়াইল
- নরসিংদী
- নাটোর
- নারায়ণগঞ্জ
- নীলফামারী
- নেত্রকোনা
- নোয়াখালী
- পঞ্চগড়
- পটুয়াখালী
- পাবনা
- পিরোজপুর
- ফরিদপুর
- ফেনী
- বগুড়া
- বরগুনা
- বরিশাল
- বাগেরহাট
- বান্দরবান
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- ভোলা
- ময়মনসিংহ
- মাগুরা
- মাদারীপুর
- মানিকগঞ্জ
- মুন্সীগঞ্জ
- মেহেরপুর
- মৌলভীবাজার
- যশোর
- রংপুর
- রাঙ্গামাটি
- রাজবাড়ী
- রাজশাহী
- লক্ষ্মীপুর
- লালমনিরহাট
- শরীয়তপুর
- শেরপুর
- সাতক্ষীরা
- সাতক্ষীরা
- সিরাজগঞ্জ
- সিলেট
- সুনামগঞ্জ
- হবিগঞ্জ
- তথ্যপ্রযুক্তি
- ধর্ম
- নির্বাচন
- প্রবাস
- বাংলাদেশ
- বিনোদন
- ব্যবসা-বানিজ্য
- রাজনীতি
- শিক্ষা
- স্বাস্থ্য
১১০০ কিশোর গ্যাং সদস্যকে আইনের আওতায় এনেছে র্যাব
- আপডেটেড: রবিবার ১০ Sep ২০২৩
- / পঠিত : ৬৯ বার
: আজ শনিবার রাজধানীর কারওয়ান বাজারে র্যাব মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে কথা বলেন র্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন
র্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন বলেছেন, ‘২০১৭ সালে র্যাব প্রথম কিশোর গ্যাং কালচার আবিষ্কার করে। আমরা বিভিন্ন পদক্ষেপ নিয়েছি। পদক্ষেপ নেওয়ার পরও অনেকে এসব কার্যক্রম থেকে সরে আসছে না। কিশোর গ্যাং কালচারের সঙ্গে জড়িত ১১০০ সদস্যকে আমরা আইনের আওতায় নিয়ে এসেছি।’
আজ শনিবার রাজধানীর কারওয়ান বাজারে র্যাব মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
কমান্ডার খন্দকার আল মঈন বলেন, সারা বাংলাদেশে কিশোর গ্যাং দমনে ও এর সঙ্গে যারা জড়িত থাকবে তাদের বিরুদ্ধে যেসব আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া প্রয়োজন তা নেওয়া হবে।
এক প্রশ্নের জবাবে খন্দকার আল মঈন বলেন, ঢাকা উদ্যান, আদাবর, শ্যামলী, মোহাম্মদপুরসহ র্যাব-২ এর এলাকায় গত তিন মাসে এ ধরনের কিশোর গ্যাং বা যারা বিভিন্ন অপরাধে জড়িত ছিল তাদের ৮০ থেকে ৯০ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। গ্রেফতারের পর তারা জামিনে বেরিয়ে আসে। কিছুদিন আত্মগোপনে থাকার পর আবার তারা একত্রিত হয়ে একই অপরাধ করতে থাকে।
তিনি বলেন, র্যাব তথ্য উপাত্ত ও ভিডিও ফুটেজের ওপর ভিত্তি করে অপরাধীদের শনাক্ত করে গ্রেফতার করে। নিয়মিত মামলা দিয়ে তাদের আইনের আওতায় আনার পর অনেকেই জামিনে মুক্তি পেয়ে বেরিয়ে আসছে।
আরেক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, কিশোর গ্যাং কিংবা সন্ত্রাসীরা যখন আত্মগোপনে বা বাইরে থাকে তখন তারা আধিপত্য বিস্তারের জন্য কারো ছত্রছায়ায় এ কাজগুলো করে।
শেয়ার নিউজ
নিউজ কমেন্ট করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগইন করতে হবে লগইন করুন
-
সর্বশেষ
-
পপুলার