- প্রথম পাতা
- অপরাধ
- অর্থনীতি
- আইন আদালত
- আন্তর্জাতিক
- আবহাওয়া
- এক্সক্লুসিভ
- কৃষি
- খেলাধুলা
- জাতীয়
- জেলা সংবাদ
- ঈশ্বরদী
- কক্সবাজার
- কিশোরগঞ্জ
- কুড়িগ্রাম
- কুমিল্লা
- কুষ্টিয়া
- খাগড়াছড়ি
- খুলনা
- গাইবান্ধা
- গাজীপুর
- গোপালগঞ্জ
- চট্টগ্রাম
- চাঁদপুর
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ
- চুয়াডাঙ্গা
- জয়পুরহাট
- জামালপুর
- ঝালকাঠি
- ঝিনাইদহ
- টাঙ্গাইল
- ঠাকুরগাঁও
- ঢাকা
- দিনাজপুর
- নওগাঁ
- নড়াইল
- নরসিংদী
- নাটোর
- নারায়ণগঞ্জ
- নীলফামারী
- নেত্রকোনা
- নোয়াখালী
- পঞ্চগড়
- পটুয়াখালী
- পাবনা
- পিরোজপুর
- ফরিদপুর
- ফেনী
- বগুড়া
- বরগুনা
- বরিশাল
- বাগেরহাট
- বান্দরবান
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- ভোলা
- ময়মনসিংহ
- মাগুরা
- মাদারীপুর
- মানিকগঞ্জ
- মুন্সীগঞ্জ
- মেহেরপুর
- মৌলভীবাজার
- যশোর
- রংপুর
- রাঙ্গামাটি
- রাজবাড়ী
- রাজশাহী
- লক্ষ্মীপুর
- লালমনিরহাট
- শরীয়তপুর
- শেরপুর
- সাতক্ষীরা
- সাতক্ষীরা
- সিরাজগঞ্জ
- সিলেট
- সুনামগঞ্জ
- হবিগঞ্জ
- তথ্যপ্রযুক্তি
- ধর্ম
- নির্বাচন
- প্রবাস
- বাংলাদেশ
- বিনোদন
- ব্যবসা-বানিজ্য
- রাজনীতি
- শিক্ষা
- স্বাস্থ্য
হাজতির স্ত্রীকে গোপনে দেখা করতে বলা সেই জেলারকে স্ট্যান্ড রিলিজ
- আপডেটেড: বৃহস্পতিবার ১৪ Sep ২০২৩
- / পঠিত : ২০২ বার
: ঝালকাঠি জেলা কারাগারের জেলার মো. আক্তার হোসেন শেখের বিরুদ্ধে কুপ্রস্তাব ও অশালীন আচরণের অভিযোগ তুলে কারা মহা পরিদর্শকের কাছে লিখিত আবেদন করেছেন সুমাইয়া আক্তার (২৪) নামে এক নারী।
এ ঘটনায় অভিযুক্ত কারাধ্যক্ষ (জেলার) আক্তার হোসেন শেখকে স্ট্যান্ড রিলিজ দেওয়া হয়েছে। মঙ্গলবার (১২ সেপ্টেম্বর) এক আদেশে তাকে বরিশাল কারা উপমহাপরির্দশকের দপ্তরে সংযুক্ত করা হয়।
আদেশে বলা হয়, পুনরাদেশ না দেওয়া পর্যন্ত প্রশাসনিক কারণে আক্তার হোসেন শেখকে বরিশাল কারা উপমহাপরির্দশকের দপ্তরে সংযুক্ত করা হলো।
ভুক্তভোগী নারীর অভিযোগ, তাঁর স্বামী গত ২৯ জুলাই থেকে ঝালকাঠি জেলা কারাগারে আছেন। তিনি তাঁর স্বামীর সঙ্গে দেখা করার জন্য বারবার জেল গেটে গেলেও দেখা করতে পারেননি। পরে জেলের এক কর্মচারীর পরামর্শে জেলার আক্তার হোসেন শেখের সরকারি নম্বরে গত ৩০ জুলাই কল করে স্বামীর সঙ্গে দেখা করার বিষয়টি জানান। পরবর্তী সময়ে জেলার স্বামীর সঙ্গে দেখার ব্যবস্থা না করিয়ে ফোনকলে কথা বলার ব্যবস্থা করে দেবেন বলে ওই নারীর ব্যক্তিগত মোবাইল নম্বর চেয়ে নেন।
এরপর স্বামীর সঙ্গে দেখা করে দেওয়ার আশ্বাস দিয়ে ওই নারীর হোয়াটসঅ্যাপ নম্বরে ভিডিও কল দিয়ে অশালীন কথাবার্তা বলেন জেলার। এ সময় তিনি অনৈতিক প্রস্তাবও দেন ওই নারীকে। এ সব ঘটনার অডিও ও ছবি আছে বলে দাবি করেন ওই নারী। ঘটনার প্রতিকার পেতে বিভিন্ন দপ্তরে লিখিত অভিযোগ করেন ভুক্তভোগী নারী।
এদিকে অভিযোগ উঠার পর থেকে অস্বীকার করে আসছেন জেলার আক্তার হোসেন শেখ। তিনি বলেন, ‘অভিযোগটি সত্য না। কারাগারের নিয়মানুযায়ী ১৫ দিন পর প্রত্যেকে একবার করে সাক্ষাৎ পাবেন। তবে তাকে (অভিযোগকারী নারী) প্রতিদিন সাক্ষাৎ করিয়ে দেওয়ার অনুরোধ থাকে। সে বাড়তি সুযোগ না পেয়ে আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা ও বানোয়াট অভিযোগ দিয়েছে।’
অডিও ও ছবি এডিট করা হয়েছে বলেও দাবি করেন অভিযুক্ত জেলার।
শেয়ার নিউজ
নিউজ কমেন্ট করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগইন করতে হবে লগইন করুন
-
সর্বশেষ
-
পপুলার