- প্রথম পাতা
- অপরাধ
- অর্থনীতি
- আইন আদালত
- আন্তর্জাতিক
- আবহাওয়া
- এক্সক্লুসিভ
- কৃষি
- খেলাধুলা
- জাতীয়
- জেলা সংবাদ
- ঈশ্বরদী
- কক্সবাজার
- কিশোরগঞ্জ
- কুড়িগ্রাম
- কুমিল্লা
- কুষ্টিয়া
- খাগড়াছড়ি
- খুলনা
- গাইবান্ধা
- গাজীপুর
- গোপালগঞ্জ
- চট্টগ্রাম
- চাঁদপুর
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ
- চুয়াডাঙ্গা
- জয়পুরহাট
- জামালপুর
- ঝালকাঠি
- ঝিনাইদহ
- টাঙ্গাইল
- ঠাকুরগাঁও
- ঢাকা
- দিনাজপুর
- নওগাঁ
- নড়াইল
- নরসিংদী
- নাটোর
- নারায়ণগঞ্জ
- নীলফামারী
- নেত্রকোনা
- নোয়াখালী
- পঞ্চগড়
- পটুয়াখালী
- পাবনা
- পিরোজপুর
- ফরিদপুর
- ফেনী
- বগুড়া
- বরগুনা
- বরিশাল
- বাগেরহাট
- বান্দরবান
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- ভোলা
- ময়মনসিংহ
- মাগুরা
- মাদারীপুর
- মানিকগঞ্জ
- মুন্সীগঞ্জ
- মেহেরপুর
- মৌলভীবাজার
- যশোর
- রংপুর
- রাঙ্গামাটি
- রাজবাড়ী
- রাজশাহী
- লক্ষ্মীপুর
- লালমনিরহাট
- শরীয়তপুর
- শেরপুর
- সাতক্ষীরা
- সাতক্ষীরা
- সিরাজগঞ্জ
- সিলেট
- সুনামগঞ্জ
- হবিগঞ্জ
- তথ্যপ্রযুক্তি
- ধর্ম
- নির্বাচন
- প্রবাস
- বাংলাদেশ
- বিনোদন
- ব্যবসা-বানিজ্য
- রাজনীতি
- শিক্ষা
- স্বাস্থ্য
সেলিম খানকে ২৬৮ কোটি টাকা সরকারি কোষাগারে জমা দেওয়ার নির্দেশ
- আপডেটেড: বৃহস্পতিবার ২১ Sep ২০২৩
- / পঠিত : ২২০ বার
চাঁদপুর সদর উপজেলার লক্ষ্মীপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও মেসার্স সেলিম এন্টারপ্রাইজের প্রোপাইটর সেলিম খানকে সরকারি কোষাগারে অনতিবিলম্বে ২৬৭ কোটি ৩৩ লাখ ৩১ হাজার ৮৩৪ টাকা জমা দেওয়ার নির্দেশ হয়েছে।
চাঁদপুরের পদ্মা-মেঘনা নদী এলাকা থেকে ২০১৮ থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত উত্তোলিত বালুর রয়্যালিটি বাবদ এ টাকা ট্রেজারি চালানের মাধ্যমে জমা দিতে তাকে চিঠি দিয়েছেন চাঁদপুরের জেলা প্রশাসক।
সম্প্রতি সেলিম খানকে দেওয়া জেলা প্রশাসক কামরুল হাসান স্বাক্ষরিত একটি চিঠির সূত্রে জানা যায়, ২০২২ সালের ২৯ মে সুপ্রিম কোর্টের সিভিল পিটিশন ফর লিভ টু আপিল মোকদ্দমার রায়ে মেসার্স সেলিম এন্টারপ্রাইজকে ২০১৮ সালের ৫ এপ্রিল থেকে ২০২২ সালের ৪ এপ্রিল পর্যন্ত সময়ে মামলায় বর্ণিত ২১টি মৌজা থেকে উত্তোলিত বালুর রয়্যালিটি আদায় করার আদেশ দেওয়া হয়। রায়ের আদেশ মোতাবেক জরুরি ভিত্তিতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করে ভূমি মন্ত্রণালয়কে অবহিত করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়।
এরপর গত বছরের ২৩ আগস্ট অনুষ্ঠিত জেলা বালুমহাল ব্যবস্থাপনা কমিটির সভায় মেসার্স সেলিম এন্টারপ্রাইজ কর্তৃক ওই চার বছরে উত্তোলিত বালুর পরিমাণ এবং এর রয়্যালিটি নির্ধারণের জন্য কারিগরি সদস্যদের সমন্বয়ে একটি উপ-কমিটি গঠন করা হয়। উপ-কমিটির সদস্যরা বিভিন্ন সময়ে সরাসরি এবং অনলাইনে সভায় মিলিত হন।
ওই টিমের কারিগরি সদস্যরা বিআইডব্লিউটিএ, আইডব্লিউএম এবং সিইজিআইএস-এর সার্ভে রিপোর্ট ও স্যাটেলাইট ইমেজ ব্যবহার করে সফটওয়ারের মাধ্যমে উত্তোলিত বালুর পরিমাণ নির্ধারণ করেন।
এরপর হাইকোর্ট বিভাগের রিট পিটিশন নম্বর ৫০৭৮/২০১৪ মামলার রায়ে উল্লিখিত প্রতি ঘনফুট বালুর মূল্য ভিত্তি ধরে এর রয়্যালিটি নির্ধারণ করা যেতে পারে বলে বিস্তারিত প্রতিবেদন দাখিল করেন। উক্ত প্রতিবেদনের আলোকে জেলা বালুমহাল ব্যবস্থাপনা কমিটি সভায় মেসার্স সেলিম এন্টারপ্রাইজ কর্তৃক চার বছরে উত্তোলিত বালুর পরিমাণ ৬৬৮ কোটি ৩৩ লাখ ২৯ হাজার ৫৮৫ ঘনফুট নির্ণয় করা হয়। প্রতি ঘনফুট বালুর মূল্য ৪০ পয়সা হারে মোট রয়্যালিটির পরিমাণ ২৬৭ কোটি ৩৩ লাখ ৩১ হাজার ৮৩৪ টাকা নির্ধারণ সঠিক ও যুক্তিসংগত হয়েছে বলে সর্ব সম্মতিক্রমে অনুমোদিত হয়।
চিঠিতে উল্লেখ করা হয়, বালুর রয়্যালিটি বাবদ ২৬৭ কোটি ৩৩ লাখ ৩১ হাজার ৮৩৪ টাকা অনতিবিলম্বে ট্রেজারি চালানের মাধ্যমে সরকারি কোষাগারে জমা দিয়ে চালানের মূল কপি জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে জমা প্রদানের জন্য অনুরোধ করা হলো। অন্যথায় দাবিকৃত অর্থ আদায়ে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
চিঠির বিষয়টি নিশ্চিত করে জেলা প্রশাসক কামরুল হাসান জানান, সেলিম খানকে উত্তোলিত বালুর রয়্যালিটি বাবদ এ টাকা দ্রুত পরিশোধ করতে হবে। তা না হলে তার বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
শেয়ার নিউজ
নিউজ কমেন্ট করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগইন করতে হবে লগইন করুন
-
সর্বশেষ
-
পপুলার