- প্রথম পাতা
- অপরাধ
- অর্থনীতি
- আইন আদালত
- আন্তর্জাতিক
- আবহাওয়া
- এক্সক্লুসিভ
- কৃষি
- খেলাধুলা
- জাতীয়
- জেলা সংবাদ
- ঈশ্বরদী
- কক্সবাজার
- কিশোরগঞ্জ
- কুড়িগ্রাম
- কুমিল্লা
- কুষ্টিয়া
- খাগড়াছড়ি
- খুলনা
- গাইবান্ধা
- গাজীপুর
- গোপালগঞ্জ
- চট্টগ্রাম
- চাঁদপুর
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ
- চুয়াডাঙ্গা
- জয়পুরহাট
- জামালপুর
- ঝালকাঠি
- ঝিনাইদহ
- টাঙ্গাইল
- ঠাকুরগাঁও
- ঢাকা
- দিনাজপুর
- নওগাঁ
- নড়াইল
- নরসিংদী
- নাটোর
- নারায়ণগঞ্জ
- নীলফামারী
- নেত্রকোনা
- নোয়াখালী
- পঞ্চগড়
- পটুয়াখালী
- পাবনা
- পিরোজপুর
- ফরিদপুর
- ফেনী
- বগুড়া
- বরগুনা
- বরিশাল
- বাগেরহাট
- বান্দরবান
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- ভোলা
- ময়মনসিংহ
- মাগুরা
- মাদারীপুর
- মানিকগঞ্জ
- মুন্সীগঞ্জ
- মেহেরপুর
- মৌলভীবাজার
- যশোর
- রংপুর
- রাঙ্গামাটি
- রাজবাড়ী
- রাজশাহী
- লক্ষ্মীপুর
- লালমনিরহাট
- শরীয়তপুর
- শেরপুর
- সাতক্ষীরা
- সাতক্ষীরা
- সিরাজগঞ্জ
- সিলেট
- সুনামগঞ্জ
- হবিগঞ্জ
- তথ্যপ্রযুক্তি
- ধর্ম
- নির্বাচন
- প্রবাস
- বাংলাদেশ
- বিনোদন
- ব্যবসা-বানিজ্য
- রাজনীতি
- শিক্ষা
- স্বাস্থ্য
যশোর শিক্ষা বোর্ডের অডিট অফিসার আব্দুল করিমের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ
- আপডেটেড: সোমবার ০২ Oct ২০২৩
- / পঠিত : ১৫৯ বার
যশোর শিক্ষা বোর্ডের অডিট অফিসার আব্দুল করিমের বিরুদ্ধে অনিয়ম, স্বেচ্ছাচারিতা, হুমকি ধামকি ও সংশ্লিষ্ট কর্মচারিদের সাথে অসৌজন্যমূলক আচরণের অভিযোগ উঠেছে। আর এই ঘটনার প্রতিবাদে যশোর শিক্ষাবোর্ড কর্মচারি ইউনিয়নের পক্ষ থেকে একটি লিখিত অভিযোগ দেওয়া হয়েছে। বোর্ড চেয়ারম্যানের কাছে করা অভিযোগ থেকে এই তথ্য জানা গেছে। অভিযোগ পেয়ে বোর্ড চেয়ারম্যানের রুমে রুদ্ধদ্বার বৈঠক হয়েছে।
এক লিখিত অভিযোগ থেকে জানা যায়, অডিট অফিসার আব্দুল করিম বোর্ডের সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিভাগে প্রভাব খাটিয়ে অধস্তন কর্মকর্তা- কর্মচারিকে নিয়ম বহির্ভূত কাজ করাতে বাধ্য করেন। কেউ তা করতে না চাইলে তার সাথে চরম দুর্ব্যবহার করেন। এজন্য প্রতিনিয়ত বিভিন্ন বিভাগের কর্মচারিরা তার অসৌজন্যমূলক আচরণ এবং হুমকি ধামকির শিকার হন। বোর্ডের অন্যতম শীর্ষ পদে চাকরি করার সুবাদে প্রভাব খাটিয়ে অডিট অফিসার আব্দুল করিম তার স্ত্রীকে প্রধান পরীক্ষক হিসেবে নিয়োগ দিয়েছেন বলে অভিযোগ রয়েছে।
প্রধান পরীক্ষক হিসেবে তার স্ত্রীর নামে বরাদ্দকৃত খাতা বিতরণের পরও তিনি সংশ্লিষ্ট বিভাগের দায়িত্বপালনকারি কর্মচারি আব্দুল জলিলকে আরও অতিরিক্ত দু’ তিনশো খাতা দেয়ার জন্য বাধ্য করেন। এমনকি তিনি গত ২৭ সেপ্টেম্বর তার স্ত্রীর অনুকূলে বরাদ্দকৃত খাতা আব্দুল জলিলকে খুলনায় পৌঁছে দেয়ার জন্য বলেন। সর্বশেষ এ বিষয় কে কেন্দ্র করে উচ্চস্বরে আব্দুল জলিল কে গালিগালাজ করেন এবং খাতা ছিড়ে ফেলার কথা বলেন যা উপস্থিত অনেক শিক্ষক প্রত্যক্ষ করেন। অডিট অফিসারের এহেন ঔদ্ধত্বপূর্ণ ও সন্ত্রাসীসূলভ আচরণে রীতিমত সবাই অবাক হন। কর্মচারি আব্দুল জলিল দীর্ঘদিন পরীক্ষা বিভাগের খাতা বিতরণের কাজ করে আসছেন। তার সাথে এ ধরনের আচরণ করায় বোর্ডের শীর্ষ পর্যায়ের কর্মকর্তারাও হতবাক হয়েছেন। অডিট অফিসারের হিংস্র মনোভাব ও আচরণে বোর্ডের সকল গ্রেডের কর্মচারীরা বিরক্ত। তারা জানান অডিট অফিসারের আচরণ ও অসংলগ্ন কথাবার্তায় বোর্ডের স্বাভাবিক কাজকর্ম ও পরিবেশ নষ্ট হচ্ছে। বোর্ডের কর্মচারি ইউনিয়নের পক্ষ থেকে এ ঘটনার সুষ্ঠু তদন্তপূর্বক ব্যবস্থাগ্রহণের জন্য চেয়ারম্যান বরাবর অনুরোধ করা হয়েছে।
এ ব্যাপারে অডিট অফিসার আব্দুল করিমের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, এখানে তিলকে তাল করা হয়েছে। আমার বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ সঠিক নয়। একজন কর্মকর্তা হিসেবে আমার যতটুকু করার তাই করি। এর অতিরিক্ত কিছুই না।
এ বিষয়ে শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান ডঃ আহসান হাবিবের সাথে কথা হলে তিনি বলেন তাঁর বিষয়ে আনীত অভিযোগের বিষয়ে তিন সদস্য বিশিষ্ট একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পেলে তার বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্হা গ্রহণ করা হবে।
এদিকে লিখিত অভিযোগ পাওয়ার পরে শিক্ষা বোর্ড চেয়ারম্যানের রুমে এক রুদ্ধদ্বার বৈঠকে অডিট অফিসার আব্দুল করিমের অপসারণ দাবি করা হয়।
শেয়ার নিউজ
নিউজ কমেন্ট করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগইন করতে হবে লগইন করুন
-
সর্বশেষ
-
পপুলার