- প্রথম পাতা
- অপরাধ
- অর্থনীতি
- আইন আদালত
- আন্তর্জাতিক
- আবহাওয়া
- এক্সক্লুসিভ
- কৃষি
- খেলাধুলা
- জাতীয়
- জেলা সংবাদ
- ঈশ্বরদী
- কক্সবাজার
- কিশোরগঞ্জ
- কুড়িগ্রাম
- কুমিল্লা
- কুষ্টিয়া
- খাগড়াছড়ি
- খুলনা
- গাইবান্ধা
- গাজীপুর
- গোপালগঞ্জ
- চট্টগ্রাম
- চাঁদপুর
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ
- চুয়াডাঙ্গা
- জয়পুরহাট
- জামালপুর
- ঝালকাঠি
- ঝিনাইদহ
- টাঙ্গাইল
- ঠাকুরগাঁও
- ঢাকা
- দিনাজপুর
- নওগাঁ
- নড়াইল
- নরসিংদী
- নাটোর
- নারায়ণগঞ্জ
- নীলফামারী
- নেত্রকোনা
- নোয়াখালী
- পঞ্চগড়
- পটুয়াখালী
- পাবনা
- পিরোজপুর
- ফরিদপুর
- ফেনী
- বগুড়া
- বরগুনা
- বরিশাল
- বাগেরহাট
- বান্দরবান
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- ভোলা
- ময়মনসিংহ
- মাগুরা
- মাদারীপুর
- মানিকগঞ্জ
- মুন্সীগঞ্জ
- মেহেরপুর
- মৌলভীবাজার
- যশোর
- রংপুর
- রাঙ্গামাটি
- রাজবাড়ী
- রাজশাহী
- লক্ষ্মীপুর
- লালমনিরহাট
- শরীয়তপুর
- শেরপুর
- সাতক্ষীরা
- সাতক্ষীরা
- সিরাজগঞ্জ
- সিলেট
- সুনামগঞ্জ
- হবিগঞ্জ
- তথ্যপ্রযুক্তি
- ধর্ম
- নির্বাচন
- প্রবাস
- বাংলাদেশ
- বিনোদন
- ব্যবসা-বানিজ্য
- রাজনীতি
- শিক্ষা
- স্বাস্থ্য
মুসলিমদেরকে 'অন্যায়ভাবে কালো তালিকায় রাখা হয়েছে'
- আপডেটেড: রবিবার ০৮ Oct ২০২৩
- / পঠিত : ৮৩ বার
ডেস্ক: ইউরোপজুড়ে ইসলামফোবিয়া ক্রমবর্ধমান হারে ছড়িয়ে পড়ার বিরুদ্ধে হুঁশিয়ার উচ্চারণ করেছে মুসলিম নাগরিক আন্দোলনের গ্রুপগুলো। পোল্যান্ডে একটি গুরুত্বপূর্ণ নিরাপত্তা ও মানবাধিকার সম্মেলনে তারা এই মন্তব্য করেন।
অস্ট্রিয়া, ফ্রান্স, সুইডেন, স্পেন ও নেদারল্যান্ডসের সাতটি মুসলিম গ্রুপ বৃহস্পতিবার এসব দেশে তাদের বিরুদ্ধে 'রাষ্ট্রীয় মদতপুষ্ট' ইসলামফোবিয়া পরিবেশ সৃষ্টির অভিযোগ করেন।
ওয়ারশতে অনুষ্ঠিত সিকিউরিটি অ্যান্ড কোঅপারেশন ইন ইউরোপস (ওএসসিই) হিউম্যান ডাইমেনশন কনফারেন্সে প্রতিটি সংগঠন তিন মিনিট করে বক্তব্য রাখে।
এবারের সম্মেলনে পোলিশ কর্তৃপক্ষ কেজের (লন্ডনভিত্তিক মানবাধিকার সংগঠন) আন্তর্জাতিক পরিচালক মোহাম্মদ রাব্বানিকে এই সম্মেলনে অংশ নিতে পোল্যান্ডে প্রবেশ করতে দেয়নি। তার নাম শেনজেন ইনফরমেশন সিস্টেমে থাকায় তারা এই সিদ্ধান্ত নেয়। উল্লেখ্য, শেনজেনভুক্ত কোনো দেশ কারো নাম তালিকাভুক্ত করলে তার পক্ষে শেনজেন জোনের কোনো দেশে প্রবেশ করা সম্ভব হয় না।
চলতি বছর ওআরসিএসে সভাপতিত্ব করেন নর্থ মেসেডোনিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী বুজার ওসমানি।
সম্মেলনে নেদারল্যান্ডসের মুসলিম রাইটস ওয়াচের মুখপাত্র আদানি আল-কানফুদি বলেন, অন্যান্য মুসলিম নাগরিক সংস্থার পাশাপাশি রাব্বানির সাথেও তার সাক্ষাত করার কথা ছিল।
তিনি বলেন, তাকে পোল্যান্ডে প্রবেশ করতে না দেয়ার ঘটনাটি হলো 'বৃহত্তর চিত্রের উদাহরণ, এখানে মুসলিম সম্প্রদায়ের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের অন্যায়ভাবে কালো তালিকায় রাখা হয়।'
তিনি বলেন, 'আমরা ভয়াবহ বাস্তবতার মধ্যে আছি। এখানে মুসলিমদেরকে পরিকল্পিতভাবে টার্গেট করা হয়, তাদের সাংবিধানিক অধিকার নির্লজ্জভাবে লঙ্ঘন করা হয়। এই বৈষম্যমূলক ব্যবস্থা কেবল ব্যক্তিগত স্বাধীনতার ওপরই প্রয়োগ করা হয় না, বরঙ আমাদের সম্প্রদায়ের মধ্যেও ভীতি ও বিভাজন সৃষ্টি করা হয়।'
নিজের দেশের অবস্থা তুলে ধরে তিনি বলেন, শত শত মুসলিমকে ভ্রান্তভাবে সন্ত্রাসী তালিকায় রেখেছে ডাচ কর্তৃপক্ষ। এর ফলে অনেকে জীবিকা হারিয়েছে, অনেকে ব্যাংকিং ও ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞার শিকার হয়েছে, অনেকে দ্বিতীয় শ্রেণীর নাগরিকের মতো থাকছে।
সুইডেনের আরমান জেজিজ বলেন, তিনি যখন বক্তৃতাটি লিখছিলেন, তখন সুইডেনে একটি মসজিদ পুড়িয়ে দেয়া হচ্ছিল।
তিনি বলেন, 'যদি বইপুস্তক পুড়িয়ে দেয়া হয়, মুসলিমদেরকে তাদের পোশাক পরতে দেয়া না হয়, তাদের ওপর সবসময় নজরদারি চালানো হয়, তাদেরকে যদি অব্যাহতভাবে সমস্যা হিসেবে দেখা হয়, তবে তারা কী করবে?' সূত্র : মিডল ইস্ট মনিটর
শেয়ার নিউজ
নিউজ কমেন্ট করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগইন করতে হবে লগইন করুন
-
সর্বশেষ
-
পপুলার