- প্রথম পাতা
- অপরাধ
- অর্থনীতি
- আইন আদালত
- আন্তর্জাতিক
- আবহাওয়া
- এক্সক্লুসিভ
- কৃষি
- খেলাধুলা
- জাতীয়
- জেলা সংবাদ
- ঈশ্বরদী
- কক্সবাজার
- কিশোরগঞ্জ
- কুড়িগ্রাম
- কুমিল্লা
- কুষ্টিয়া
- খাগড়াছড়ি
- খুলনা
- গাইবান্ধা
- গাজীপুর
- গোপালগঞ্জ
- চট্টগ্রাম
- চাঁদপুর
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ
- চুয়াডাঙ্গা
- জয়পুরহাট
- জামালপুর
- ঝালকাঠি
- ঝিনাইদহ
- টাঙ্গাইল
- ঠাকুরগাঁও
- ঢাকা
- দিনাজপুর
- নওগাঁ
- নড়াইল
- নরসিংদী
- নাটোর
- নারায়ণগঞ্জ
- নীলফামারী
- নেত্রকোনা
- নোয়াখালী
- পঞ্চগড়
- পটুয়াখালী
- পাবনা
- পিরোজপুর
- ফরিদপুর
- ফেনী
- বগুড়া
- বরগুনা
- বরিশাল
- বাগেরহাট
- বান্দরবান
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- ভোলা
- ময়মনসিংহ
- মাগুরা
- মাদারীপুর
- মানিকগঞ্জ
- মুন্সীগঞ্জ
- মেহেরপুর
- মৌলভীবাজার
- যশোর
- রংপুর
- রাঙ্গামাটি
- রাজবাড়ী
- রাজশাহী
- লক্ষ্মীপুর
- লালমনিরহাট
- শরীয়তপুর
- শেরপুর
- সাতক্ষীরা
- সাতক্ষীরা
- সিরাজগঞ্জ
- সিলেট
- সুনামগঞ্জ
- হবিগঞ্জ
- তথ্যপ্রযুক্তি
- ধর্ম
- নির্বাচন
- প্রবাস
- বাংলাদেশ
- বিনোদন
- ব্যবসা-বানিজ্য
- রাজনীতি
- শিক্ষা
- স্বাস্থ্য
হিজবুল্লাহর কারণে গাজায় ঢুকতে ভয় পাচ্ছে ইসরাইল!
- আপডেটেড: বুধবার ১৮ Oct ২০২৩
- / পঠিত : ১৯৫ বার
ডেস্ক: ইসরাইলের অভ্যন্তরে গাজাভিত্তিক ফিলিস্তিনি প্রতিরোধ আন্দোলন হামাসের হামলার পর থেকেই বলা হচ্ছে, যেকোনো সময় ইসরাইলি সেনাবাহিনী গাজা উপত্যকায় প্রবেশ করবে। তারা তিন লাখের বেশি সৈন্য, অত্যাধুনিক ট্যাংক এবং অন্যান্য অস্ত্র গাজা সীমান্তে সমবেত করেছে। যুক্তরাষ্ট্র, ব্রিটেন, জার্মানিসহ পাশ্চাত্যের দেশগুলোও অকুণ্ঠ সমর্থন দিচ্ছে, নানাভাবে সহায়তা করছে। কিন্তু বেশ কয়েক দিন হয়ে গেলেও ওই হামলা শুরু হয়নি। কেন তা হয়নি, তা নিয়ে নানা ধরনের বিশ্লেষণ চলছে।
ইসরাইলের ওয়াইনেটের উদ্ধৃতি দিয়ে মধ্যপ্রাচ্যভিত্তিক একটি পোর্টাল জানিয়েছে, স্থল হামলা শুরু বিলম্ব হওয়ার অন্যতম কারণ হলো লেবাননের হিজবুল্লহ মুভমেন্টের সম্ভাব্য প্রতিক্রিয়া। ইসরাইলের নিরাপত্তা বাহিনী মনে করে যে 'গাজায় ইসরাইলি অভিযান জোরদার হওয়া মাত্র হিজবুল্লাহও তাদের মাত্রা বাড়িয়ে দেবে।'
ইসরাইলের মাথাব্যথার আরেকটি কারণ হলো হিজবুল্লাহর মদতদাতা ইরানের ভূমিকা কী হতে পারে তা নিয়ে চিন্তা। ইরান এতে জড়িয়ে পড়লে পরিস্থিতি কোন দিতে যাবে, তা নিয়ে তারা ভাবছে।
ইরানি পররাষ্ট্রমন্ত্রী হোসাইন আমির-আবদুল্লাহিয়ান জানিয়েছেন, গাজায় যদি ইসরাইল তার আগ্রাসন বন্ধ না করে, তবে তারা হস্তক্ষেপ করবে।
তিনি জানিয়েছেন, জায়নবাদী আগ্রাসন বন্ধ না হলে এই অঞ্চলের সকল পক্ষের হাত ট্রিগারে যাবে।
ইতোমধ্যেই লেবানন সীমান্তে ইসরাইল উত্তাপ অনুভব করছে। ইসরাইলিদের সাথে হিজবুল্লাহ গোলাবিনিময় শুরু করে দিয়েছে।
এদিকে ইসরাইলের প্রতি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র পূর্ণ সমর্থন দিলেও ইসরাইলের পরবর্তী পদক্ষেপ কী হবে তা নিয়ে বাইডেন প্রশাসন উদ্বেগ প্রকাশ করেছে।
মার্কিন মিডিয়ার খবরে জানা গেছে, ইসরাইলের সম্ভবত হামলার পর কী করা হবে, সে সম্পর্কে কোনো পরিকল্পনা নেই। ফলে এরপর উত্তেজনা কোন দিকে গড়াবে, তা নিয়ে শঙ্কা রয়েছে।
বাইডেন প্রশাসনের একটি সূত্র জানিয়েছে, স্থল হামলা হলে তার কোনো সুস্পষ্ট শেষ বিন্দু থাকবে না। ফলে ইসরাইল এবং তার মিত্র ও অন্যরা মারাত্মক সঙ্কটে পড়ে যাবে।
আবার ইসরাইলের মধ্যেও প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু এবং প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োভ গ্যালান্টের মধ্যে যুদ্ধ নিয়ে মতানৈক্য সৃষ্টি হয়েছে। নেতানিয়াহু চান, যুদ্ধ গাজাতে সীমিত থাকুক। কিন্তু গ্যালান্ট পুরো অঞ্চলে যুদ্ধ ছড়িয়ে দিতে চান। এই মতানৈক্যও হামলা বিলম্বিত করছে।
আবার গাজায় হামাসের হাতে বন্দীদের নিয়েও ইসরাইলে দুশ্চিন্তা বাড়ছে। পরিস্থিতি সামাল দিতে নেতানিয়াহুর পদক্ষেপ নিয়ে সমালোচনা বাড়ছে।
চলতি সপ্তাহে প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সামনে বন্দীদের স্বজনরা বিক্ষোভ করে বলেছেন, তাদের মনে হচ্ছে যে ইসরাইলি নেতারা তাদের পরিত্যাগ করেছেন। তাদেরকে খুব কম তথ্যই দিয়েছেন।
অনেক ইসরাইলি অভিযোগ করছেন, নেতানিয়াহু এবং তার মন্ত্রীরা নিজেদের রাজনৈতিক ক্যারিয়ার বাঁচানোর চেষ্টা করচেন, ইসরাইলি নাগরিকদের নিরাপত্তাকে অগ্রাধিকার দিচ্ছেন না।
শেয়ার নিউজ
নিউজ কমেন্ট করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগইন করতে হবে লগইন করুন
-
সর্বশেষ
-
পপুলার