- প্রথম পাতা
- অপরাধ
- অর্থনীতি
- আইন আদালত
- আন্তর্জাতিক
- আবহাওয়া
- এক্সক্লুসিভ
- কৃষি
- খেলাধুলা
- জাতীয়
- জেলা সংবাদ
- ঈশ্বরদী
- কক্সবাজার
- কিশোরগঞ্জ
- কুড়িগ্রাম
- কুমিল্লা
- কুষ্টিয়া
- খাগড়াছড়ি
- খুলনা
- গাইবান্ধা
- গাজীপুর
- গোপালগঞ্জ
- চট্টগ্রাম
- চাঁদপুর
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ
- চুয়াডাঙ্গা
- জয়পুরহাট
- জামালপুর
- ঝালকাঠি
- ঝিনাইদহ
- টাঙ্গাইল
- ঠাকুরগাঁও
- ঢাকা
- দিনাজপুর
- নওগাঁ
- নড়াইল
- নরসিংদী
- নাটোর
- নারায়ণগঞ্জ
- নীলফামারী
- নেত্রকোনা
- নোয়াখালী
- পঞ্চগড়
- পটুয়াখালী
- পাবনা
- পিরোজপুর
- ফরিদপুর
- ফেনী
- বগুড়া
- বরগুনা
- বরিশাল
- বাগেরহাট
- বান্দরবান
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- ভোলা
- ময়মনসিংহ
- মাগুরা
- মাদারীপুর
- মানিকগঞ্জ
- মুন্সীগঞ্জ
- মেহেরপুর
- মৌলভীবাজার
- যশোর
- রংপুর
- রাঙ্গামাটি
- রাজবাড়ী
- রাজশাহী
- লক্ষ্মীপুর
- লালমনিরহাট
- শরীয়তপুর
- শেরপুর
- সাতক্ষীরা
- সাতক্ষীরা
- সিরাজগঞ্জ
- সিলেট
- সুনামগঞ্জ
- হবিগঞ্জ
- তথ্যপ্রযুক্তি
- ধর্ম
- নির্বাচন
- প্রবাস
- বাংলাদেশ
- বিনোদন
- ব্যবসা-বানিজ্য
- রাজনীতি
- শিক্ষা
- স্বাস্থ্য
শিশুদের নিয়ে ‘মুজিব’ দেখে তথ্যমন্ত্রী বললেন, সবার দেখা প্রয়োজন
- আপডেটেড: শনিবার ২১ Oct ২০২৩
- / পঠিত : ১৭৮ বার
পরিবারের শিশু থেকে বড় সব বয়সের সদস্যদের নিয়ে সিনেমা হলে গিয়ে বঙ্গবন্ধু বায়োপিক ‘মুজিব-একটি জাতির রূপকার’ দেখেছেন তথ্যমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ।
শুক্রবার (২০ অক্টোবর) রাজধানীর পান্থপথে বসুন্ধরা সিটি শপিং মলে স্টার সিনেপ্লেক্সে সকালের প্রদর্শনীতে পঞ্চমবারের মতো সিনেমাটি দেখা শেষে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হন মন্ত্রী। সাংবাদিকরা তার পুত্র সাফওয়ানের সঙ্গেও কথা বলেন।
হাছান মাহমুদ বলেন, ‘সিনেমাটি সবার দেখা প্রয়োজন। আমি বাচ্চাদের নিয়ে এসেছি। কারণ, মুখে বলে ইতিহাস জানানো যায় কিন্তু সেটি যখন ছবিতে দেখা হয়, তখন হৃদয়ে গেঁথে যায়। এজন্য নতুন প্রজন্মের সবার সিনেমাটি দেখা প্রয়োজন বলে আমি মনে করি।’
সিনেমাটি হলে দেখতে আসা নিয়ে প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘এ নিয়ে আমার পঞ্চমবার ছবিটি দেখা হলো। সিনেমাটি বানানোর সময় দুবার দেখেছি। টরন্টো ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে একবার দেখেছি, তারপর প্রিমিয়ার শোতে দেখেছি, আর আজ বাচ্চাদের নিয়ে হলে এসেছি।’
সিনেমা সম্পর্কে মন্ত্রী বলেন, ‘প্রথমত, এই সিনেমার নামই বলে দেয় ছবিতে কি দেখাচ্ছে– ‘মুজিব-একটি জাতির রূপকার’, ‘মুজিব-দ্য মেকিং অব আ নেশন’। এই ছবিটি দেখলে বোঝা যায়, বঙ্গবন্ধু কীভাবে মৃত্যুর মুখোমুখি দাঁড়িয়েও বাঙালির অধিকারের প্রশ্নে, বাঙালির স্বাধিকার, স্বাধীনতার প্রশ্নে অবিচল ছিলেন, কীভাবে তিনি মৃত্যুকে হাতের মুঠোয় নিয়ে দৃঢ় চিত্তে বাংলাদেশের মুক্তি সংগ্রামকে এগিয়ে নিয়ে গেছেন।’
বায়োপিকটির বিশেষত্বের কথা উল্লেখ করতে গিয়ে হাছান মাহমুদ বলেন, ‘সত্যিকার অর্থে তিন ঘণ্টার মধ্যে দেশের ইতিহাস সংক্ষেপে জানা, কীভাবে আমাদের স্বাধীনতা এলো, বঙ্গবন্ধু কীভাবে খোকা থেকে মুজিব, মুজিব থেকে বঙ্গবন্ধু, বঙ্গবন্ধু থেকে জাতির পিতা হয়ে উঠলেন, সেটি এ ছবিতে চিত্রায়িত হয়েছে।’
আমার যথেষ্ট বয়স, তবুও অনেক কিছু আমার দেখা হয়নি যা এ ছবিতে আছে– এমন মন্তব্য করে তিনি বলেন, ‘যেমন সোহরাওয়ার্দীকে আমি দেখিনি। মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীকেও সেভাবে দেখা হয়নি। কাগজে, পত্র-পত্রিকায় যেটুকু দেখেছি এবং সবচেয়ে মর্মান্তিক যে বিষয়টি, ১৫ আগস্টের মর্মান্তিক হত্যাকাণ্ড এখানে চিত্রায়িত হয়েছে। খুনিরা যে কীরকম পাষণ্ড ছিল, নির্মম ছিল, ১৫ আগস্টের চিত্রায়ণটি দেখলে সেটি অনুধাবন করা যায়। আমি পাঁচবার দেখার পরও ইমোশন ধরে রাখতে পারিনি, পারছি না।’
শেয়ার নিউজ
নিউজ কমেন্ট করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগইন করতে হবে লগইন করুন
-
সর্বশেষ
-
পপুলার