- প্রথম পাতা
- অপরাধ
- অর্থনীতি
- আইন আদালত
- আন্তর্জাতিক
- আবহাওয়া
- এক্সক্লুসিভ
- কৃষি
- খেলাধুলা
- জাতীয়
- জেলা সংবাদ
- ঈশ্বরদী
- কক্সবাজার
- কিশোরগঞ্জ
- কুড়িগ্রাম
- কুমিল্লা
- কুষ্টিয়া
- খাগড়াছড়ি
- খুলনা
- গাইবান্ধা
- গাজীপুর
- গোপালগঞ্জ
- চট্টগ্রাম
- চাঁদপুর
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ
- চুয়াডাঙ্গা
- জয়পুরহাট
- জামালপুর
- ঝালকাঠি
- ঝিনাইদহ
- টাঙ্গাইল
- ঠাকুরগাঁও
- ঢাকা
- দিনাজপুর
- নওগাঁ
- নড়াইল
- নরসিংদী
- নাটোর
- নারায়ণগঞ্জ
- নীলফামারী
- নেত্রকোনা
- নোয়াখালী
- পঞ্চগড়
- পটুয়াখালী
- পাবনা
- পিরোজপুর
- ফরিদপুর
- ফেনী
- বগুড়া
- বরগুনা
- বরিশাল
- বাগেরহাট
- বান্দরবান
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- ভোলা
- ময়মনসিংহ
- মাগুরা
- মাদারীপুর
- মানিকগঞ্জ
- মুন্সীগঞ্জ
- মেহেরপুর
- মৌলভীবাজার
- যশোর
- রংপুর
- রাঙ্গামাটি
- রাজবাড়ী
- রাজশাহী
- লক্ষ্মীপুর
- লালমনিরহাট
- শরীয়তপুর
- শেরপুর
- সাতক্ষীরা
- সাতক্ষীরা
- সিরাজগঞ্জ
- সিলেট
- সুনামগঞ্জ
- হবিগঞ্জ
- তথ্যপ্রযুক্তি
- ধর্ম
- নির্বাচন
- প্রবাস
- বাংলাদেশ
- বিনোদন
- ব্যবসা-বানিজ্য
- রাজনীতি
- শিক্ষা
- স্বাস্থ্য
চিকিৎসকদের প্রতি আস্থা না বাড়লে বিদেশ যাওয়া কমবে না: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
- আপডেটেড: শনিবার ২৮ Oct ২০২৩
- / পঠিত : ৯৭ বার
ডেস্ক: চিকিৎসকদের প্রতি রোগীর আস্থা তৈরি করতে না পারলে বিদেশে যাওয়া কমানো যাবে না বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক। তিনি বলেন, দেশে ক্যান্সার, কিডনি, হার্টের অসুখসহ নানা রোগবালাই বাড়ছে। এসব রোগীদের মধ্যে শুধু সরকারি হাসপাতালে প্রতি মাসে চিকিৎসা নেয় আড়াই থেকে তিন কোটি মানুষ। বছরে চিকিৎসা নেয় প্রায় ৩৫ থেকে ৪০ কোটি।
শুক্রবার দুপুরে রাজধানীর মিন্টু রোডে বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন নেছা মুজিব মিলনায়তনে ১৭তম আন্তর্জাতিক সার্জিক্যাল কংগ্রেসে এ কথা বলেন তিনি। মন্ত্রী বলেন, করোনার সময় তো কেউ চিকিৎসার জন্য বাইরে যেতে পারেনি। তখন সবাই দেশেই চিকিৎসা নিয়েছে। এখন আবার যাচ্ছে। কিছু লোক বিদেশে যাবেই। আমরা যদি চিকিৎসাসেবায় সুবিধাগুলো নিশ্চিত করতে না পারি, প্রশিক্ষিত লোকবল তৈরি করতে না পারি, তবে বিদেশে যাওয়া কমানো যাবে না।
জাহিদ মালেক আরও বলেন, আমরা ৭ বিভাগে ঘুরে জানার চষ্টো করেছি জেলা-উপজেলা ও মেডিক্যাল কলেজগুলোর অবস্থা কী। দেখলাম, সেখানে লোকবল নাই। অনেক রোগের চিকিৎসাও হচ্ছে না। যন্ত্রপাতি সব জায়গায় থাকলেও কিছু কিছু জায়গায় তা নষ্ট। আমাদের এ জায়গাগুলোতে কাজ করতে হবে।
স্বাস্থ্য সুরক্ষা আইন প্রসঙ্গে জাহিদ মালেক বলেন, আমরা এ পর্যন্ত প্রায় ২০টা আইন পাস করেছি। কিন্তু এক্ষেত্রে কিছুটা সময় লাগছে। কারণ প্রতিটা ধারা নিয়ে যদি মতানৈক্য থাকে, তাহলে এ আইন কখনো পাস হবে না। আইন পাস করা খুবেই কঠিন।
এ সময় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. এ বি এম খুরশিদ আলম বলেন, গত ৫ বছরে জেলা পর্যায়ে সকল হাসপাতাল প্রায় আড়াই শ শয্যার হয়ে গেছে। দশটি আইসিইউ শয্যা ও দশ শয্যার ডায়ালিসিসের ব্যবস্থা করা হয়েছে। উপজেলা হাসপাতালগুলো ৫০ শয্যা হয়ে গেছে, সেখান থেকে এক শ শয্যার কাজ চলছে।
স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদের সভাপতি অধ্যাপক ডা. জামাল উদ্দিন চৌধুরী বলেন, বাংলাদেশের চিকিৎসা ব্যবস্থায় নিসন্দেহে অনেক উন্নতি হয়েছে। এখন আমাদের কোয়ালিটি সেবার বিষয় নিয়ে ভাবতে হবে। কারণ, এখন অনেক রোগী চিকিৎসার জন্য বিদেশে চলে যায়। এই রোগীগুলোর বাইরে যাওয়া ঠেকাতে হবে।
তিনি বলেন, সাত বছর হয় আমরা আমাদের স্বাস্থ্য সুরক্ষা আইন সংসদে নিতে পারলাম না। আমাদের চিকিৎসক, নার্স ও অন্যান্য যারা আছেন তাদের কর্মক্ষেত্রে নিরাপদ নিশ্চিত করতে না পারলে কোনো অবস্থায় সুস্বাস্থ্য নিশ্চিত করা যাবে না।
শেয়ার নিউজ
নিউজ কমেন্ট করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগইন করতে হবে লগইন করুন
-
সর্বশেষ
-
পপুলার