- প্রথম পাতা
- অপরাধ
- অর্থনীতি
- আইন আদালত
- আন্তর্জাতিক
- আবহাওয়া
- এক্সক্লুসিভ
- কৃষি
- খেলাধুলা
- জাতীয়
- জেলা সংবাদ
- ঈশ্বরদী
- কক্সবাজার
- কিশোরগঞ্জ
- কুড়িগ্রাম
- কুমিল্লা
- কুষ্টিয়া
- খাগড়াছড়ি
- খুলনা
- গাইবান্ধা
- গাজীপুর
- গোপালগঞ্জ
- চট্টগ্রাম
- চাঁদপুর
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ
- চুয়াডাঙ্গা
- জয়পুরহাট
- জামালপুর
- ঝালকাঠি
- ঝিনাইদহ
- টাঙ্গাইল
- ঠাকুরগাঁও
- ঢাকা
- দিনাজপুর
- নওগাঁ
- নড়াইল
- নরসিংদী
- নাটোর
- নারায়ণগঞ্জ
- নীলফামারী
- নেত্রকোনা
- নোয়াখালী
- পঞ্চগড়
- পটুয়াখালী
- পাবনা
- পিরোজপুর
- ফরিদপুর
- ফেনী
- বগুড়া
- বরগুনা
- বরিশাল
- বাগেরহাট
- বান্দরবান
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- ভোলা
- ময়মনসিংহ
- মাগুরা
- মাদারীপুর
- মানিকগঞ্জ
- মুন্সীগঞ্জ
- মেহেরপুর
- মৌলভীবাজার
- যশোর
- রংপুর
- রাঙ্গামাটি
- রাজবাড়ী
- রাজশাহী
- লক্ষ্মীপুর
- লালমনিরহাট
- শরীয়তপুর
- শেরপুর
- সাতক্ষীরা
- সাতক্ষীরা
- সিরাজগঞ্জ
- সিলেট
- সুনামগঞ্জ
- হবিগঞ্জ
- তথ্যপ্রযুক্তি
- ধর্ম
- নির্বাচন
- প্রবাস
- বাংলাদেশ
- বিনোদন
- ব্যবসা-বানিজ্য
- রাজনীতি
- শিক্ষা
- স্বাস্থ্য
ইসরাইলিরাও এখন স্থল হামলার বিপক্ষে
- আপডেটেড: শনিবার ২৮ Oct ২০২৩
- / পঠিত : ১৭০ বার
ডেস্ক: সময় যত গড়াচ্ছে, ইসরাইলিরাও তত বেশি হারে স্থল হামলার বিপক্ষে চলে যাচ্ছে। তারা এখন গাজাভিত্তিক ফিলিস্তিনি আন্দোলন হামাসের হাতে আটক লোকদের মুক্তিকেই অগ্রাধিকার দিচ্ছে।
আজ শুক্রবার প্রকাশিত দৈনিক মারিভের সর্বশেষ জনমত জরিপে দেখা যাচ্ছে, প্রায় অর্ধেক ইসরাইলি এখন গাজা উপত্যকায় স্থল হামলা সাময়িকভাবে বন্ধ রাখার পক্ষে।
ইসরাইলি এই পত্রিকাটি ৫২২ জন প্রাপ্তবয়স্ক ইসরাইলির মতামত নেয়। অবিলম্বে গাজায় ব্যাপকভিত্তিক স্থল হামলা চালানো দরকার কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে ২৯ ভাগ লোক হ্যাঁ-সূচক জবাব দেয়। আর ৪৯ ভাগ জানায়, অপেক্ষা করাই ভালো হবে।' আর ২২ ভাগ সিদ্ধান্তহীনতায় ছিল।
উল্লেখ্য, এই মারিভ পত্রিকাতেই ১৯ অক্টোবরের জরিপে দেখা যায়, ৬৫ ভাগ লোক অবিলম্বে স্থল হামলা চালানো উচিত।
মারিভ পত্রিকাটি শুক্রবার জানায়, 'প্রায় নিশ্চিতভাবেই বলা যায়, বন্দীর বিষয়টি এখন অ্যাজেন্ডার শীর্ষে অবস্থান করছে। জনমত জরিপে এটি বড় ধরনের প্রভাব ফেলছে।
গাজা উপত্যকায় অব্যাহত ইসরাইলি হামলায় প্রায় ৫০ বন্দী নিহত হয়েছে। গাজাভিত্তিক ফিলিস্তিনি প্রতিরোধ আন্দোলনের সামরিক শাখা আল-কাসসাম ব্রিগেডের মুখপাত্র আবু ওবায়দা বৃহস্পতিবার তাদের টেলিগ্রাম চ্যানেলে এই তথ্য জানিয়েছেন।
বুধবার জেরুসালেম পোস্ট খবর প্রকাশ করেছিল যে আইডিএফ জানতে পেরেছে, আবু ওবায়দার আসল নাম হলো হুদায়ফা খালত।
টেলিগ্রাম বিবৃতিতে বলা হয়, 'আল-কাসসাম ব্রিগেডেটের হিসাব অনুযায়ী, জায়নবাদীদের বোমা হামলা ও গণহত্যার ফলে গাজা উপত্যকায় জায়নবাদী বন্দীদের মধ্যে নিহতের সংখ্যা প্রায় ৫০ জনে পৌঁছেছে।'
ওই মুখপাত্র এ ব্যাপারে বিস্তারিত কোনো তথ্য দেয়নি। জেরুসালেম পোস্টও সংখ্যাটি যাচাই করতে পারেনি বলে জানিয়েছে।
অধিকন্তু, চলতি মাসে আগেই হামাস একই ধরনের দাবি করেছিল। ৭ অক্টোবর ইসরাইলের অভ্যন্তরে হামাসের ভয়াবহ হামলার এক সপ্তাহ পর সংস্থাটি দাবি করে, ইসরাইলি বিমান হামলায় ৯ বন্দী নিহত হয়েছে। এদের মধ্যে চারজন বিদেশী নাগরিক।
উল্লেখ্য, হামাস ওই অভিযানে অন্তত ২২২ জনকে বন্দী করেছিল। দুই পর্যায়ে মোট চারজনকে তারা মুক্তি দিয়েছে। কাতার ও মিসরের মধ্যস্ততায় মুক্তিপ্রাপ্তদের দুজন আমেরিকান এবং দুজন ইসরাইলি নাগরিক।
হামাস বলে আসছে, গাজায় যুদ্ধবিরতি না দিলে তারা বন্দীদের মুক্তি দেবে না।
ইসরাইলের এক সাবেক সেনাপ্রধান বলেছেন, তিনি যুদ্ধের সময় প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুকে বরখাস্ত করে অন্য একজনকে ভারপ্রাপ্ত প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নিয়োগ করার ধারণাটি সমর্থন করেন।
সাবেক সেনাপ্রধান ড্যান হালুটজ আর্মি রেডিওকে বলেন, তিনি 'যুদ্ধে নেতৃত্ব দিতে' অন্য কাউকে সমর্থন করেন।
তিনি বলেন, 'যুদ্ধে আমরা জবাবদিহিতা দাবি করতে পারি।' গত বছর থেকে বর্তমান পরিস্থিতি পর্যন্ত ইসরাইলের অবস্থা নিয়ে নেতানিয়াহুর দায়দায়িত্ব নিয়ে তিনি প্রশ্ন তোলেন।
তিনি বলেন, ইসরাইলি কারাগারগুলোতে আটক ফিলিস্তিনি বন্দীদের বিনিময়ে গাজায় আটক ইসরাইলি বন্দীদের বিনিময়ের ধারণাকেও তিনি সমর্থন করেন। তিনি বলেন, বন্দী বিনিময়ের মাধ্যমে মুক্তি দেয়া ফিলিস্তিনিদের পরে আটক করা যাবে।
তিনি বলেন, '[ইসরাইলি সৈন্য] গিলাদ শাতিলের বিনিময়ে ১,০২৭ জনকে মুক্তি দেয়া হয়েছিল। ওই হিসাবে ২২০ জন অপহৃতের বিনিময়ে দুই লাখ লোককে মুক্তি দেয়া যেতে পারে।'
ড্যান হালুটজ ২০০৬ সালে দ্বিতীয় লেবানন যুদ্ধে ইসরাইলের সেনাপ্রধান ছিলেন। তিনি জোর দিয়ে বলেন, 'আমি বিষয়টি খুবই গুরুত্ব দিয়ে বলছি। আমাদের অবশ্যই তাদেরকে সেখানে পাঠিয়ে দিয়ে পরে তাদের নিয়ে আসব।'
তিনি ইসরাইলি বন্দিদের মুক্তির আগে স্থল হামলা চালানোর বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেন।
তিনি বলেন, এই মুহূর্তে স্থল হামলার অর্থ কী, যখন ইসরাইলি অপহৃতরা সেখানে আছে? হামাস যদি একে মনোস্তাত্ত্বিক যুদ্ধে ব্যবহার করে, তবে ঈশ্বর না করুন, তাদের অনেকে আহত হবে এবং তাদের অনেকে আর ফিরবে না।'
উল্লেখ্য, হামাসের হাতে বন্দীদের পরিবারগুলো প্রায় প্রতিদিনই তাদের স্বজনদের মুক্তির জন্য ইসরাইল সরকারের কাছে দাবি জানিয়ে আসছে।সূত্র : আল জাজিরা, জেরুসালেম পোস্ট এবং অন্যান্য
শেয়ার নিউজ
নিউজ কমেন্ট করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগইন করতে হবে লগইন করুন
-
সর্বশেষ
-
পপুলার