- প্রথম পাতা
- অপরাধ
- অর্থনীতি
- আইন আদালত
- আন্তর্জাতিক
- আবহাওয়া
- এক্সক্লুসিভ
- কৃষি
- খেলাধুলা
- জাতীয়
- জেলা সংবাদ
- ঈশ্বরদী
- কক্সবাজার
- কিশোরগঞ্জ
- কুড়িগ্রাম
- কুমিল্লা
- কুষ্টিয়া
- খাগড়াছড়ি
- খুলনা
- গাইবান্ধা
- গাজীপুর
- গোপালগঞ্জ
- চট্টগ্রাম
- চাঁদপুর
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ
- চুয়াডাঙ্গা
- জয়পুরহাট
- জামালপুর
- ঝালকাঠি
- ঝিনাইদহ
- টাঙ্গাইল
- ঠাকুরগাঁও
- ঢাকা
- দিনাজপুর
- নওগাঁ
- নড়াইল
- নরসিংদী
- নাটোর
- নারায়ণগঞ্জ
- নীলফামারী
- নেত্রকোনা
- নোয়াখালী
- পঞ্চগড়
- পটুয়াখালী
- পাবনা
- পিরোজপুর
- ফরিদপুর
- ফেনী
- বগুড়া
- বরগুনা
- বরিশাল
- বাগেরহাট
- বান্দরবান
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- ভোলা
- ময়মনসিংহ
- মাগুরা
- মাদারীপুর
- মানিকগঞ্জ
- মুন্সীগঞ্জ
- মেহেরপুর
- মৌলভীবাজার
- যশোর
- রংপুর
- রাঙ্গামাটি
- রাজবাড়ী
- রাজশাহী
- লক্ষ্মীপুর
- লালমনিরহাট
- শরীয়তপুর
- শেরপুর
- সাতক্ষীরা
- সাতক্ষীরা
- সিরাজগঞ্জ
- সিলেট
- সুনামগঞ্জ
- হবিগঞ্জ
- তথ্যপ্রযুক্তি
- ধর্ম
- নির্বাচন
- প্রবাস
- বাংলাদেশ
- বিনোদন
- ব্যবসা-বানিজ্য
- রাজনীতি
- শিক্ষা
- স্বাস্থ্য
বরগুনার স্বাস্থ্য কর্মকর্তার ঘুষ গ্রহণের ভিডিও ভাইরাল
- আপডেটেড: শনিবার ২৮ Oct ২০২৩
- / পঠিত : ২২২ বার
ডেস্ক: বরগুনার বেতাগী উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. ফাহমিদা লস্করের অর্থ লেনদেনের একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হওয়ার পর বিষয়টি নজরে এসেছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের।
বিষয়টি খতিয়ে দেখতে পরের দিন বৃহস্পতিবার বরগুনা জেলা সিভিল সার্জনের কার্যালয় থেকে এক প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে গঠন করা হয়েছে ৩ সদস্য বিশিষ্ট একটি তদন্ত কমিটি।
বরগুনা সিভিল সার্জন ডা. মো মোহাম্মদ ফজলুল হক গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
প্রজ্ঞাপন সূত্রে জানা যায়, আমতলী উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. আবদুল মুনায়েম সাদকে ওই তদন্ত কমিটির প্রধান করে তিন সদস্য বিশিষ্ট কমিটি গঠন করা হয়েছে। আগামী ৭ কার্যদিবসের মধ্যে প্রতিবেদন জমা দেওয়ার জন্য নির্দেশনা প্রদান করা হয়েছে।
তদন্ত কমিটির অন্য দুই সদস্য হলেন- উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা (বরগুনা সদর) ডা. শায়লা ফেরদৌস আহসান ও উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা (বামনা) ডা. মো. মনিরুজ্জামান।
এদিকে গণমাধ্যমের কাছে সত্যতা স্বীকার করে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে কর্মরত ফার্মাসিস্ট কৃষ্ণ কুমার পাল এক সাক্ষাতকার দিয়েছেন। সেখানে তিনি উল্লেখ করেন- ভিডিওর ঘটনাটি সম্পূর্ণ সত্য। সেদিন ঠিকাদারের কাছ থেকে ঘুসের টাকাই নেওয়া হয়েছিল। আমি স্যারের অফিস কক্ষের মধ্যেই তার (ফাহমিদা লস্কর) নির্দেশে ঠিকাদাররে কাছ থেকে ওই টাকার বান্ডিলটি গ্রহণ করি। স্যার আমাকে গণনা করে রাখতে বলায়, আমার অফিসে বান্ডিলটি গণনা করে ৫০ হাজার টাকা রেখে দেই। অফিস শেষে স্যার (স্বাস্থ্য কর্মকর্তা) টাকা চাইলে ওই টাকা আমি তার কাছে দিয় দেই।
তিনি আরও বলেন, আমি ঘুসের টাকার লেনদেনের বিষয়ে গণমাধ্যমের কাছে সত্যতা স্বীকার করায়, চাকরি নিয়ে অনিশ্চয়তায় আছি। কারণ স্যার (ফাহমিদা লস্কর) বলেছেন তার হাত বেশ লম্বা।
বেতাগী উপজেলা নির্বাহী অফিসার ফারুক আহমেদ বলেন, তদন্ত কমিটির তদন্ত শেষ হলে বিধি অনুযায়ী প্রশাসনিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
বরগুনা সিভিল সার্জন ডা. মো মোহাম্মদ ফজলুল হক বলেন, একটি জাতীয় পত্রিকায় প্রকাশের পরের দিনই তদন্ত কমটি গঠন করা হয়েছে। ঘটনার সত্যতা পাওয়া গেলে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
একই কথা বলেছেন বরিশাল স্বাস্থ্য বিভাগের পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) শ্যামল কৃষ্ণ মণ্ডল।
উল্লেখ্য, সম্প্রতি বেতাগী উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. ফাহমিদা লস্করের অর্থ লেনদেনের (৬ মিনিটি ৪৪ সেকেন্ডের) একটি ভিডিও একটি গণমাধ্যমের হাতে আসে। ভিডিওতে দেখা ও শোনা যায়, পথ্য ও স্টেশনারি সরবরাহকারী ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের অংশীদারি (প্রতিনিধি) মো. রেজাউল ইসলাম মামুন খান বেতাগী উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তার কক্ষে প্রবেশের পর, ছয় মাসের খাবারের মোট বিলের লভ্যাংশ পার্সেন্টেজ অনুযায়ী (স্বাস্থ্য কর্মকর্তার কত টাকা এসেছে এ নিয়ে তাদের দুইজনের মধ্যে কথোপকথন হয়। এক পর্যায়ে বেতাগী হাসপাতালে কর্মরত ফার্মাসিস্ট কৃষ্ণ কুমার পালকে তার অফিসে ডেকে মামুন খানের কাছ থেকে ৫০ হাজার টাকার বান্ডিলটি গুনে তার কাছে রাখতে নির্দেশ দেন। পরে কৃষ্ণ তার অফিস কক্ষে গিয়ে টাকা ভর্তি খামটি খোলেন এবং টাকা গণনা করে রেখে দেন।
শেয়ার নিউজ
নিউজ কমেন্ট করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগইন করতে হবে লগইন করুন
-
সর্বশেষ
-
পপুলার