- প্রথম পাতা
- অপরাধ
- অর্থনীতি
- আইন আদালত
- আন্তর্জাতিক
- আবহাওয়া
- এক্সক্লুসিভ
- কৃষি
- খেলাধুলা
- জাতীয়
- জেলা সংবাদ
- ঈশ্বরদী
- কক্সবাজার
- কিশোরগঞ্জ
- কুড়িগ্রাম
- কুমিল্লা
- কুষ্টিয়া
- খাগড়াছড়ি
- খুলনা
- গাইবান্ধা
- গাজীপুর
- গোপালগঞ্জ
- চট্টগ্রাম
- চাঁদপুর
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ
- চুয়াডাঙ্গা
- জয়পুরহাট
- জামালপুর
- ঝালকাঠি
- ঝিনাইদহ
- টাঙ্গাইল
- ঠাকুরগাঁও
- ঢাকা
- দিনাজপুর
- নওগাঁ
- নড়াইল
- নরসিংদী
- নাটোর
- নারায়ণগঞ্জ
- নীলফামারী
- নেত্রকোনা
- নোয়াখালী
- পঞ্চগড়
- পটুয়াখালী
- পাবনা
- পিরোজপুর
- ফরিদপুর
- ফেনী
- বগুড়া
- বরগুনা
- বরিশাল
- বাগেরহাট
- বান্দরবান
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- ভোলা
- ময়মনসিংহ
- মাগুরা
- মাদারীপুর
- মানিকগঞ্জ
- মুন্সীগঞ্জ
- মেহেরপুর
- মৌলভীবাজার
- যশোর
- রংপুর
- রাঙ্গামাটি
- রাজবাড়ী
- রাজশাহী
- লক্ষ্মীপুর
- লালমনিরহাট
- শরীয়তপুর
- শেরপুর
- সাতক্ষীরা
- সাতক্ষীরা
- সিরাজগঞ্জ
- সিলেট
- সুনামগঞ্জ
- হবিগঞ্জ
- তথ্যপ্রযুক্তি
- ধর্ম
- নির্বাচন
- প্রবাস
- বাংলাদেশ
- বিনোদন
- ব্যবসা-বানিজ্য
- রাজনীতি
- শিক্ষা
- স্বাস্থ্য
কর কর্মকর্তা ও ৪ সাব-রেজিস্ট্রারের বিরুদ্ধে কর ফাঁকির মামলা
- আপডেটেড: বুধবার ০১ Nov ২০২৩
- / পঠিত : ৬৮ বার
জাল রেকর্ডপত্র তৈরি করে জমির শ্রেণি পরিবর্তনের মাধ্যমে সরকারের ১৩ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে চার সাব-রেজিস্ট্রার ও কর পরিদর্শকসহ ১০ জনের বিরুদ্ধে দুইটি মামলা দায়ের করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
মঙ্গলবার (৩১ অক্টোবর) দুদকের গাজীপুর সমন্বিত জেলা কার্যালয়ে মামলা দুইটি দায়ের করেন সংস্থাটির উপপরিচালক মো. মোজাহার আলী সরদার। যার রেকর্ডকারী কর্মকর্তা ছিলেন সহকারী পরিচালক মো, সাইদুজ্জামান। দুদকের ঊর্ধ্বতন সূত্র বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
আসামিরা হলেন, কর পরিদর্শক ও জমির মালিক আবু হাসান মোহাম্মদ খাইরুল ইসলাম, তার স্ত্রী মিসেস লাকী রেজওয়ানা, জমির মালিক গাজীপুরের বাসিন্দা মো. আব্দুর রাজ্জাক, মো. রাসেল মিয়া, মো. ইব্রাহীম মৃধা, কালিয়াকৈরের সাব-রেজিস্ট্রার অফিসের দলিল লেখক মো. নাছির উদ্দিন, গাজীপুরের কালিগঞ্জের সাব-রেজিস্ট্রার খোন্দকার গোলাম কবির, অবসরপ্রাপ্ত সাবেক সাব-রেজিস্ট্রার মো. সাইফুল ইসলাম, মোছা. আনোয়ারা বেগম এবং মো. মোজাহারুল ইসলাম।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে প্রতারণার আশ্রয়ে চালা/নাল/বাগান/বাড়ি শ্রেণির পরিবর্তে ‘সাইল/বাইদ’ শ্রেণি দেখিয়ে জমির জাল আরএস বা নামজারি খতিয়ান ও খাজনার রশিদ তৈরি করে ক্ষমতার অপব্যবহারের মাধ্যমে সর্বনিম্ন মৌজা রেটে ১৪টি দলিলের জমি রেজিস্ট্রেশন করেন। কর পরিদর্শক আবু হাসান মোহাম্মদ খাইরুল ইসলাম, তার স্ত্রী লাকী রেজওয়ানাসহ অন্যান্য তিন মালিক সাব-রেজিস্ট্রার ও দালিল লেখকের সহায়তায় একই প্রক্রিয়ায় ২০১৪ সাল থেকে ২০২১ সালের মধ্যে প্রকৃত জমির শ্রেণির পরিবর্তন করেন। এর মাধ্যমে সর্বনিম্ন মৌজা রেটে রেজিস্ট্রেশন করে সরকারের ১২ লাখ ৮৮ হাজার ৮৭২ টাকা রাজস্ব ফাঁকি দিয়েছেন।
আসামিদের বিরুদ্ধে সরকারের রাজস্ব ফাঁকি ও অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে দণ্ডবিধির ৪০৯/৪২০/৪৬৭/৪৬৮/৪৭১/১০৯ ধারা তৎসহ ১৯৪৭ সনের দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের ৫(২) ধারায় মামলা দায়ের করা হয়েছে।
শেয়ার নিউজ
নিউজ কমেন্ট করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগইন করতে হবে লগইন করুন
-
সর্বশেষ
-
পপুলার