- প্রথম পাতা
- অপরাধ
- অর্থনীতি
- আইন আদালত
- আন্তর্জাতিক
- আবহাওয়া
- এক্সক্লুসিভ
- কৃষি
- খেলাধুলা
- জাতীয়
- জেলা সংবাদ
- ঈশ্বরদী
- কক্সবাজার
- কিশোরগঞ্জ
- কুড়িগ্রাম
- কুমিল্লা
- কুষ্টিয়া
- খাগড়াছড়ি
- খুলনা
- গাইবান্ধা
- গাজীপুর
- গোপালগঞ্জ
- চট্টগ্রাম
- চাঁদপুর
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ
- চুয়াডাঙ্গা
- জয়পুরহাট
- জামালপুর
- ঝালকাঠি
- ঝিনাইদহ
- টাঙ্গাইল
- ঠাকুরগাঁও
- ঢাকা
- দিনাজপুর
- নওগাঁ
- নড়াইল
- নরসিংদী
- নাটোর
- নারায়ণগঞ্জ
- নীলফামারী
- নেত্রকোনা
- নোয়াখালী
- পঞ্চগড়
- পটুয়াখালী
- পাবনা
- পিরোজপুর
- ফরিদপুর
- ফেনী
- বগুড়া
- বরগুনা
- বরিশাল
- বাগেরহাট
- বান্দরবান
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- ভোলা
- ময়মনসিংহ
- মাগুরা
- মাদারীপুর
- মানিকগঞ্জ
- মুন্সীগঞ্জ
- মেহেরপুর
- মৌলভীবাজার
- যশোর
- রংপুর
- রাঙ্গামাটি
- রাজবাড়ী
- রাজশাহী
- লক্ষ্মীপুর
- লালমনিরহাট
- শরীয়তপুর
- শেরপুর
- সাতক্ষীরা
- সাতক্ষীরা
- সিরাজগঞ্জ
- সিলেট
- সুনামগঞ্জ
- হবিগঞ্জ
- তথ্যপ্রযুক্তি
- ধর্ম
- নির্বাচন
- প্রবাস
- বাংলাদেশ
- বিনোদন
- ব্যবসা-বানিজ্য
- রাজনীতি
- শিক্ষা
- স্বাস্থ্য
মিথ্যা সাফল্য দেখাতে আলু উৎপাদনের ভুল তথ্য দেয়া হচ্ছে!
- আপডেটেড: বুধবার ০১ Nov ২০২৩
- / পঠিত : ১০৮ বার
ডেস্ক: আলু বাংলাদেশের তৃতীয় প্রধান খাদ্যশস্য। দেশের মোট খাদ্যশস্যের উৎপাদন, ভোগ ও বিতরণের ক্ষেত্রে সরকারিভাবে যে হিসাব দেয়া হয় তাতেও আলু সম্পর্কে কোনো পরিসংখ্যান থাকে না। চাহিদার চেয়ে উৎপাদন বেশি হওয়ার পরও আলু আমদানির সিদ্ধান্তকে সঠিক পদক্ষেপ বলে মানতে নারাজ বিশেষজ্ঞরা। তারা বলছেন, মিথ্যা সাফল্য দেখাতে আলু উৎপাদনের ভুল তথ্য দিচ্ছে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা। ফলে উৎপাদন ঘাটতির সঙ্গে রপ্তানি যোগ হয়ে বেড়েছে সংকট।
চলতি মৌসুমে অভ্যন্তরীণ চাহিদার তুলনায় আলুর উৎপাদন প্রায় ৩৪ লাখ টন বেশি দেখিয়েছে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর। দেয়া হয়েছে রপ্তানি অনুমতিও। রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর তথ্য মতে, গেলো অর্থবছরে অন্তত ৩২ হাজার টন আলু পাঠানো হয়েছে দেশের বাইরে।
আর হিমাগার মালিকরা বলছেন, আলুর অভাবে খালি পড়ে ছিল হিমাগারের অন্তত ২০ শতাংশ জায়গা। এর প্রভাব পড়েছে এই কৃষিপণ্যের বাজারে। বর্তমানে যা খুচরায় বিক্রি হচ্ছে অন্তত ৬০ টাকায়।
অবশেষে টনক নড়লো সরকারের। দাম নিয়ন্ত্রণে এবার ঘোষণা এলো আলু আমদানির। এখন প্রশ্ন উঠছে, চাহিদার তুলনায় বেশি উৎপাদন সত্ত্বেও আমদানির কারণ কী? প্রশ্ন উঠেছে, পেঁয়াজ আমদানির সফলতা নিয়েও।
বাংলাদেশ কোল্ড স্টোরেজ অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মোস্তফা আজাদ চৌধুরী বাবু বলেন, আলু এমন কোনো পণ্য নয় যেটা না কিনলে মানুষ মারা যাবে। কিন্তু দেশে যে ডলার সংকট রয়েছে এবং আলু আমদানির বিষয়ে যদি এই ডলারকে ব্যয় করা হয় তাহলে ডলারের ওপর আরও চাপ সৃষ্টি হবে।
বাজার বিশ্লেষক ও ভোক্তা সংগঠক কাজী আবদুল হান্নান বলেন, আমদানির অনুমতিটা প্রহসনে পরিণত হয়। আমরা পেঁয়াজের ক্ষেত্রেও দেখেছি। আমি মনে করি আলুর ক্ষেত্রে এটা কোনো কার্যকর ফল বয়ে আনবে।
ভুল পরিসংখ্যানের মাধ্যমে বছরের পর বছর কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর মিথ্যা সাফল্য দেখাচ্ছে বলেও অভিযোগ উঠছে। সরকারও খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ হওয়ার বুলি দিলেও পরিস্থিতি সুখকর নয় বলে জানান এই সাবেক আমলা।
কৃষি মন্ত্রণালয়ের সাবেক সচিব আনোয়ার ফারুক বলেন, প্রতিটি মহাপরিচালক তার সময়ে প্রতিটি পণ্যের উৎপাদন বেড়েছে বলে দেখাতে চায়, বাস্তবতাটাকে সে মানে না। তার সময়ে প্রোডাকশনে কোনো পণ্য কম হয়েছে এটা সে বলতে নারাজ। এজন্য প্রতিবছরই দেখা যায় আমাদের প্রোডাকশন বাড়ছে বাড়ছে। আসলে কিন্তু বাস্তবটা এটাই। আমি মনে করি সঠিক নয়।
শেয়ার নিউজ
নিউজ কমেন্ট করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগইন করতে হবে লগইন করুন
-
সর্বশেষ
-
পপুলার