- প্রথম পাতা
- অপরাধ
- অর্থনীতি
- আইন আদালত
- আন্তর্জাতিক
- আবহাওয়া
- এক্সক্লুসিভ
- কৃষি
- খেলাধুলা
- জাতীয়
- জেলা সংবাদ
- ঈশ্বরদী
- কক্সবাজার
- কিশোরগঞ্জ
- কুড়িগ্রাম
- কুমিল্লা
- কুষ্টিয়া
- খাগড়াছড়ি
- খুলনা
- গাইবান্ধা
- গাজীপুর
- গোপালগঞ্জ
- চট্টগ্রাম
- চাঁদপুর
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ
- চুয়াডাঙ্গা
- জয়পুরহাট
- জামালপুর
- ঝালকাঠি
- ঝিনাইদহ
- টাঙ্গাইল
- ঠাকুরগাঁও
- ঢাকা
- দিনাজপুর
- নওগাঁ
- নড়াইল
- নরসিংদী
- নাটোর
- নারায়ণগঞ্জ
- নীলফামারী
- নেত্রকোনা
- নোয়াখালী
- পঞ্চগড়
- পটুয়াখালী
- পাবনা
- পিরোজপুর
- ফরিদপুর
- ফেনী
- বগুড়া
- বরগুনা
- বরিশাল
- বাগেরহাট
- বান্দরবান
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- ভোলা
- ময়মনসিংহ
- মাগুরা
- মাদারীপুর
- মানিকগঞ্জ
- মুন্সীগঞ্জ
- মেহেরপুর
- মৌলভীবাজার
- যশোর
- রংপুর
- রাঙ্গামাটি
- রাজবাড়ী
- রাজশাহী
- লক্ষ্মীপুর
- লালমনিরহাট
- শরীয়তপুর
- শেরপুর
- সাতক্ষীরা
- সাতক্ষীরা
- সিরাজগঞ্জ
- সিলেট
- সুনামগঞ্জ
- হবিগঞ্জ
- তথ্যপ্রযুক্তি
- ধর্ম
- নির্বাচন
- প্রবাস
- বাংলাদেশ
- বিনোদন
- ব্যবসা-বানিজ্য
- রাজনীতি
- শিক্ষা
- স্বাস্থ্য
১৫৭ প্রকল্পের উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী
- আপডেটেড: বুধবার ১৫ Nov ২০২৩
- / পঠিত : ২০৪ বার
ডেস্ক : ‘শেখ হাসিনা সরণি’ (পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে) এবং চট্টগ্রামের প্রথম এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েসহ ১৫৭টি উন্নয়ন প্রকল্পের অধীনে ১০ ৪১টি কাঠামো ও বাড়ির উদ্বোধন ও ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
প্রকল্পের মধ্যে ৪ হাজার ৬৪৪টি বিভিন্ন উন্নয়ন অবকাঠামো এবং ২৪টি মন্ত্রণালয় ও বিভাগের অধীনে ১ লাখ কোটি টাকা ব্যয়ে ভূমিহীন ও গৃহহীনদের জন্য আশ্রয়ণ-২ প্রকল্পের আওতায় সারাদেশে ৫ হাজার ৩৯৭টি গৃহ নির্মাণ।
মঙ্গলবার গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে উন্নয়ন প্রকল্পগুলোর উদ্বোধন ও ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন প্রধানমন্ত্রী।
প্রকল্পগুলোর মধ্যে সম্প্রতি শেখ হাসিনা সরণি নামকরণ করা পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়েসহ ১৫টি প্রকল্প গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের অধীনে সম্পন্ন হয়েছে এবং নৌ পরিবহন মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন সংস্থা ১৫টি প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে।
প্রধানমন্ত্রী প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীনে চারটি প্রকল্পেরও উদ্বোধন করেন। চারটি প্রকল্পের মধ্যে একটির অধীনে কর্তৃপক্ষ সারাদেশে ২ হাজার ২৩টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের জন্য ভবন নির্মাণ করেছে। তিনি সারাদেশে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীনে বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের অন্তত ১ হাজার ২৫৯টি ভবনও উদ্বোধন করেন।
প্রধানমন্ত্রী মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের একটি প্রকল্পের আওতায় বাস্তবায়িত চারটি ডে-কেয়ার সেন্টার ও উদ্বোধন করেন।
তিনি মানিকগঞ্জ ও নারায়ণগঞ্জে দুটি কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র খুলেছেন। যেগুলো প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের একটি প্রকল্পের আওতায় নির্মিত হয়েছে।
ঢাকায় দীর্ঘ প্রতীক্ষিত ১২.৫ কিলোমিটার পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে (ঢাকার কুড়িল ফ্লাইওভার পয়েন্ট থেকে নারায়ণগঞ্জের কাঞ্চন সেতু পর্যন্ত) যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নামে নামকরণ করা হয়েছে। এই এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণে ব্যয় হয়েছে ১৪ হাজার কোটি টাকা। এক্সপ্রেসওয়েতে কোনো স্টপওভার পয়েন্ট, ট্রাফিক সিগন্যাল বা অন্য কোনো বাধা নেই। তাই যানবাহনগুলো তার পুরো দৈর্ঘ্য ৬ বা ৭ মিনিটের মধ্যে চলতে পারে। এতে রাজধানী, চট্টগ্রাম ও সিলেটের মধ্যে সড়ক যোগাযোগ সহজ হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
প্রধানমন্ত্রী কুড়িল থেকে বালু নদী পর্যন্ত শেখ হাসিনা সরণির দুই পাশে ১০০ ফুট চওড়া ও ২৬ কিলোমিটার দীর্ঘ খালের উদ্বোধন করেন। ৬ দশমিক ২০ কিলোমিটার দীর্ঘ ৮ লেনের এক্সপ্রেসওয়ে, ৪ লেনের সার্ভিস রোড, নারায়ণগঞ্জের বালু নদী থেকে কাঞ্চন পর্যন্ত ৬ লেনের এক্সপ্রেসওয়ে এবং ৪ লেনের সার্ভিস রোডের নির্মাণ কাজ শেষ হয়েছে।
প্রকল্পের আওতায় ১৮৪ দশমিক ৭৯ একর জমি অধিগ্রহণ করা হয়েছে। প্রকল্পের আওতায় শেখ হাসিনা সরণির ওপর পাঁচটি ইন্টারসেকশন নির্মাণ, ১২টি সেতু, ছয়টি আন্ডারপাস, খালের ওপর আরো ১৩টি সেতু, ৩৬ দশমিক ৮ কিলোমিটার হাঁটা পথ, ১২ দশমিক ৫ কিলোমিটার সীমানা প্রাচীর, দু’টি স্লুইস গেট এবং ১১টি সাব স্টেশন নির্মাণের পাশাপাশি ১ হাজার ১৭০টি সড়ক বাতি স্থাপনের কাজ সম্পন্ন হয়েছে।
চট্টগ্রামে ৬ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (সিডিএ) তিনটি উন্নয়ন প্রকল্প এবং চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের (সিপিএ) একটি প্রকল্প উদ্বোধন করা হয়েছে। সিডিএ প্রকল্পগুলো হলো- ১৬ কিলোমিটার দীর্ঘ চট্টগ্রাম এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে, ফৌজদারহাট-বায়োজিদ লিংক রোড, বাকালিয়া এক্সপ্রেস রোড।
সাবেক সিটি মেয়র এবিএম মহিউদ্দিন চৌধুরী, জানে আলম দোভাষ এবং বঙ্গমাতা ফজিলাতুন্নেসা মুজিবের নামে সিডিএ প্রকল্পগুলোর নামকরণ করা হয়েছে।
চট্টগ্রামে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণে ব্যয় হয়েছে ৪ হাজার ২৯৮ কোটি ৯৫ লাখ টাকা। সিপিএ নিজস্ব অর্থায়নে ১২৩০ কোটি টাকা ব্যয়ে পতেঙ্গা কন্টেইনার টার্মিনাল নির্মাণ করে।
সারাদেশে মোট ১০১টি কেন্দ্র ভার্চুয়ালি এ অনুষ্ঠানের সঙ্গে যুক্ত ছিল। অনুষ্ঠানে সরকারের অধীনে বাংলাদেশের সার্বিক উন্নয়নের ওপর একটি ভিডিও প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শিত হয়।
শেয়ার নিউজ
নিউজ কমেন্ট করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগইন করতে হবে লগইন করুন
-
সর্বশেষ
-
পপুলার