- প্রথম পাতা
- অপরাধ
- অর্থনীতি
- আইন আদালত
- আন্তর্জাতিক
- আবহাওয়া
- এক্সক্লুসিভ
- কৃষি
- খেলাধুলা
- জাতীয়
- জেলা সংবাদ
- ঈশ্বরদী
- কক্সবাজার
- কিশোরগঞ্জ
- কুড়িগ্রাম
- কুমিল্লা
- কুষ্টিয়া
- খাগড়াছড়ি
- খুলনা
- গাইবান্ধা
- গাজীপুর
- গোপালগঞ্জ
- চট্টগ্রাম
- চাঁদপুর
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ
- চুয়াডাঙ্গা
- জয়পুরহাট
- জামালপুর
- ঝালকাঠি
- ঝিনাইদহ
- টাঙ্গাইল
- ঠাকুরগাঁও
- ঢাকা
- দিনাজপুর
- নওগাঁ
- নড়াইল
- নরসিংদী
- নাটোর
- নারায়ণগঞ্জ
- নীলফামারী
- নেত্রকোনা
- নোয়াখালী
- পঞ্চগড়
- পটুয়াখালী
- পাবনা
- পিরোজপুর
- ফরিদপুর
- ফেনী
- বগুড়া
- বরগুনা
- বরিশাল
- বাগেরহাট
- বান্দরবান
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- ভোলা
- ময়মনসিংহ
- মাগুরা
- মাদারীপুর
- মানিকগঞ্জ
- মুন্সীগঞ্জ
- মেহেরপুর
- মৌলভীবাজার
- যশোর
- রংপুর
- রাঙ্গামাটি
- রাজবাড়ী
- রাজশাহী
- লক্ষ্মীপুর
- লালমনিরহাট
- শরীয়তপুর
- শেরপুর
- সাতক্ষীরা
- সাতক্ষীরা
- সিরাজগঞ্জ
- সিলেট
- সুনামগঞ্জ
- হবিগঞ্জ
- তথ্যপ্রযুক্তি
- ধর্ম
- নির্বাচন
- প্রবাস
- বাংলাদেশ
- বিনোদন
- ব্যবসা-বানিজ্য
- রাজনীতি
- শিক্ষা
- স্বাস্থ্য
পাঁচ জেলায় দাবদাহ, গরম আরও বাড়তে পারে
- আপডেটেড: বুধবার ০৫ এপ্রিল ২০২৩
- / পঠিত : ২২০ বার
মেঘ–বৃষ্টির লুকোচুরির দিন শেষ। সকাল থেকে খাঁ খাঁ রোদে যেন পুড়ছে শহর-জনপদ। চৈত্র তার রুদ্র মূর্তি নিয়ে হাজির হয়েছে। এরই মধ্যে দেশের পাঁচটি জেলায় দাবদাহ শুরু হয়েছে। তবে ঢাকায় এখনো দাবদাহ শুরু না হলেও গরমের তীব্রতা বেড়েছে। দেশের অন্য বড় শহরগুলোর অবস্থাও একই রকম।
আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, আগামীকাল বুধবারও দিনভর প্রখর রোদ থাকতে পারে। বাড়তে পারে রাত ও দিনের তাপমাত্রা। দাবদাহ দেশের আরও কয়েকটি জেলায় ছড়িয়ে পড়তে পারে। তবে ময়মনসিংহ, চট্টগ্রাম, সিলেট ও বরিশাল বিভাগের দুই একটি জায়গায় হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে কোথাও কোথাও দমকা হাওয়া বয়ে যেতে পারে।
এ ব্যাপারে আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ বজলুর রশীদ প্রথম আলোকে বলেন, আপাতত দেশের বেশির ভাগ এলাকা মেঘমুক্ত। আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে দেশে বৃষ্টির সম্ভাবনা কম। তবে হঠাৎ কোথাও কোথাও বৃষ্টি হলেও তা বেশি সময় স্থায়ী হবে না।
আবহাওয়াবিদেরা বলছেন, সাধারণত এপ্রিলে দেশের তাপমাত্রা বেশি থাকে। এ সময়ে সূর্যের আলো খাড়া পড়ে। মেঘ কম থাকে। বৃষ্টি হলেও তা দমকা হাওয়ার কারণে বেশিক্ষণ স্থায়ী হয় না। মে মাসে বৃষ্টি বেড়ে গিয়ে তাপমাত্রা আবার কমতে থাকে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের পর্যবেক্ষণে বলা হয়েছে, এরই মধ্যে রাজশাহী ও চুয়াডাঙ্গার তাপমাত্রা ছিল ৩৬ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ ছাড়া পাবনার ঈশ্বরদী ও যশোরে ৩৬ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং ফরিদপুরে ৩৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এর বাইরে দেশের আরও ১০টি জেলার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৬ ডিগ্রি সেলসিয়াসের কাছাকাছি ছিল। অর্থাৎ দাবদাহের কাছাকাছি তাপমাত্রা ছিল।
উল্লেখ্য, তাপমাত্রা ৩৬ থেকে ৩৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস হলে একে মৃদু দাবদাহ বলা হয়। আর ৩৮ থেকে ৩৯ ডিগ্রি হলে মাঝারি এবং ৪০ ডিগ্রি বা এর বেশি হলে তীব্র দাবদাহ বলা হয়।
এদিকে রাজধানীতে সকাল থেকে তীব্র রোদ ও গরমের অনুভূতি থাকলেও তাপমাত্রা আগের দিনের তুলনায় বাড়েনি, উল্টো কমেছে। গতকাল সোমবার ঢাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৩ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আর আজ মঙ্গলবার বেলা ৩টা পর্যন্ত ঢাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৩ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
শেয়ার নিউজ
নিউজ কমেন্ট করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগইন করতে হবে লগইন করুন
-
সর্বশেষ
-
পপুলার