- প্রথম পাতা
- অপরাধ
- অর্থনীতি
- আইন আদালত
- আন্তর্জাতিক
- আবহাওয়া
- এক্সক্লুসিভ
- কৃষি
- খেলাধুলা
- জাতীয়
- জেলা সংবাদ
- ঈশ্বরদী
- কক্সবাজার
- কিশোরগঞ্জ
- কুড়িগ্রাম
- কুমিল্লা
- কুষ্টিয়া
- খাগড়াছড়ি
- খুলনা
- গাইবান্ধা
- গাজীপুর
- গোপালগঞ্জ
- চট্টগ্রাম
- চাঁদপুর
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ
- চুয়াডাঙ্গা
- জয়পুরহাট
- জামালপুর
- ঝালকাঠি
- ঝিনাইদহ
- টাঙ্গাইল
- ঠাকুরগাঁও
- ঢাকা
- দিনাজপুর
- নওগাঁ
- নড়াইল
- নরসিংদী
- নাটোর
- নারায়ণগঞ্জ
- নীলফামারী
- নেত্রকোনা
- নোয়াখালী
- পঞ্চগড়
- পটুয়াখালী
- পাবনা
- পিরোজপুর
- ফরিদপুর
- ফেনী
- বগুড়া
- বরগুনা
- বরিশাল
- বাগেরহাট
- বান্দরবান
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- ভোলা
- ময়মনসিংহ
- মাগুরা
- মাদারীপুর
- মানিকগঞ্জ
- মুন্সীগঞ্জ
- মেহেরপুর
- মৌলভীবাজার
- যশোর
- রংপুর
- রাঙ্গামাটি
- রাজবাড়ী
- রাজশাহী
- লক্ষ্মীপুর
- লালমনিরহাট
- শরীয়তপুর
- শেরপুর
- সাতক্ষীরা
- সাতক্ষীরা
- সিরাজগঞ্জ
- সিলেট
- সুনামগঞ্জ
- হবিগঞ্জ
- তথ্যপ্রযুক্তি
- ধর্ম
- নির্বাচন
- প্রবাস
- বাংলাদেশ
- বিনোদন
- ব্যবসা-বানিজ্য
- রাজনীতি
- শিক্ষা
- স্বাস্থ্য
নোয়াখালীতে ১১২৫ ঘরবাড়ি বিধ্বস্ত
- আপডেটেড: রবিবার ১৯ Nov ২০২৩
- / পঠিত : ২৭৮ বার
: ঘূর্ণিঝড় মিধিলির আঘাতে নোয়াখালীতে ১১২৫টি ঘরবাড়ি বিধ্বস্ত হয়েছে। শুক্রবার ভোর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত উপকূলীয় হাতিয়া, সূবর্ণচর, কোম্পানীগঞ্জ, কবিরহাট ও সদর উপজেলার ৩৪টি ইউনিয়নের দ্বীপ ও চরাঞ্চলে এ বিধ্বস্তের ঘটনা ঘটে।
শনিবার সকালে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জেলা প্রশাসক দেওয়ান মাহবুবুর রহমান ও জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা মো. জাহিদ হাসান খান।
জেলা প্রশাসক মাহবুবুর রহমান বলেন, ঘূর্ণিঝড় মিধিলির আঘাতে জেলায় মোট ১ হাজার ১২৫টি ঘরবাড়ি বিধ্বস্ত হয়েছে। এরমধ্যে ২১২টি ঘরবাড়ি সম্পূর্ণ বিধ্বস্ত হয়েছে আর আংশিক বিধ্বস্ত হয়েছে ৯১৩টি বাড়ি।
জানা যায়, মিধিলির প্রভাবে বৃহস্পতিবার রাত থেকে শুক্রবার সন্ধ্যা পর্যন্ত হালকা ও মাঝারি ধরনের বৃষ্টি হয়। তবে দুপুরের দিকে প্রচুর বাতাস দেখা দেয়। এতে চরাঞ্চলের বিভিন্ন স্থানে কাঁচা ঘরবাড়ি বিধ্বস্ত হয়। এছাড়া এক হাজারের বেশি গাছগাছালি ভেঙে পড়ে। দুই শতাধিক বিদ্যুতের খুঁটি ভেঙে যায়। অন্তত ১০ হাজার কিলোমিটার বিদ্যুতের লাইন এলাকার মানুষ বিদ্যুৎহীন হয়ে পড়ে।
পল্লী বিদ্যুৎ নোয়াখালী অঞ্চলের ব্যবস্থাপক জাকির হোসেন জানান, ১৬ হাজার কিলোমিটারের বিদ্যুৎ লাইনের মধ্যে অন্তত ১০ হাজার কিলোমিটার বিদ্যুৎ লাইন এলাকার মানুষ বিদ্যুৎহীন ছিল। এরমধ্যে উপজেলা সদর দফতরগুলোতে বিদ্যুৎ দেওয়া হয়েছে।
তিনি আরো বলেন, জেলায় ২২৮টি বিদ্যুতের খুঁটি ভেঙে গেছে। শনিবার সন্ধ্যার মধ্যে বিধ্বস্ত এলাকায় বিদ্যুৎ পুরোপুরি দেওয়া হবে।
সুবর্ণচর ও হাতিয়ার একাধিক কৃষক জানান, অতিরিক্ত বৃষ্টি ও বাতাসের কারণে পাকা ধানগুলো নুয়ে পড়ে। আবার যেসব কৃষক ধান কেটে জমিতে রেখেছে সেগুলো সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
শেয়ার নিউজ
নিউজ কমেন্ট করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগইন করতে হবে লগইন করুন
-
সর্বশেষ
-
পপুলার