- প্রথম পাতা
- অপরাধ
- অর্থনীতি
- আইন আদালত
- আন্তর্জাতিক
- আবহাওয়া
- এক্সক্লুসিভ
- কৃষি
- খেলাধুলা
- জাতীয়
- জেলা সংবাদ
- ঈশ্বরদী
- কক্সবাজার
- কিশোরগঞ্জ
- কুড়িগ্রাম
- কুমিল্লা
- কুষ্টিয়া
- খাগড়াছড়ি
- খুলনা
- গাইবান্ধা
- গাজীপুর
- গোপালগঞ্জ
- চট্টগ্রাম
- চাঁদপুর
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ
- চুয়াডাঙ্গা
- জয়পুরহাট
- জামালপুর
- ঝালকাঠি
- ঝিনাইদহ
- টাঙ্গাইল
- ঠাকুরগাঁও
- ঢাকা
- দিনাজপুর
- নওগাঁ
- নড়াইল
- নরসিংদী
- নাটোর
- নারায়ণগঞ্জ
- নীলফামারী
- নেত্রকোনা
- নোয়াখালী
- পঞ্চগড়
- পটুয়াখালী
- পাবনা
- পিরোজপুর
- ফরিদপুর
- ফেনী
- বগুড়া
- বরগুনা
- বরিশাল
- বাগেরহাট
- বান্দরবান
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- ভোলা
- ময়মনসিংহ
- মাগুরা
- মাদারীপুর
- মানিকগঞ্জ
- মুন্সীগঞ্জ
- মেহেরপুর
- মৌলভীবাজার
- যশোর
- রংপুর
- রাঙ্গামাটি
- রাজবাড়ী
- রাজশাহী
- লক্ষ্মীপুর
- লালমনিরহাট
- শরীয়তপুর
- শেরপুর
- সাতক্ষীরা
- সাতক্ষীরা
- সিরাজগঞ্জ
- সিলেট
- সুনামগঞ্জ
- হবিগঞ্জ
- তথ্যপ্রযুক্তি
- ধর্ম
- নির্বাচন
- প্রবাস
- বাংলাদেশ
- বিনোদন
- ব্যবসা-বানিজ্য
- রাজনীতি
- শিক্ষা
- স্বাস্থ্য
পাচার হবার ৩০ বছর পর দেশে ফিরলেন রেজিয়া
- আপডেটেড: শনিবার ২৫ Nov ২০২৩
- / পঠিত : ২২৬ বার
ডেস্ক: ভারতে পাচার হওয়ার ৩০ বছর পর বাড়ি ফিরেছেন মেহেরপুর সদর উপজেলার কুতুবপুর ইউনিয়নের সুবিদপুর গ্রামের গৃহবধূ রেজিয়া খাতুন (৫৫)।
এত বছর পরিবার ও গ্রামবাসী জানতো রেজিয়া মারা গেছেন। কিন্তু তার স্বামী আজগর আলী তাকে ভারতে বিক্রি করে দিয়েছিলেন। গত ১০ নভেম্বর মেহেরপুর সদর উপজেলার শোলমারি সীমান্ত দিয়ে তিনি দেশে ফিরেন।
রেজিয়া বেগম বলেন, স্বামী আজগর আলী ও তার বন্ধু জয়নাল আবেদীন ৩০ বছর আগে তাকে ভারতে নিয়ে পতিতালয়ে বিক্রি করে দেন। ভারতের জম্মু-কাশ্মিরে বন্দি ছিলাম। সম্প্রতি আমি পড়ে গিয়ে আঘাত পেলে আমার পা ভেঙে যায়। তখন কাশ্মিরের ওই পাচারকারী গোপনে চিকিৎসা দেওয়ার জন্য আমাকে নদীয়া জেলার পন্ডিতপুর গ্রামে পাঠান। চিকিৎসা নিতে এসে মেহেরপুরের আমিরুলের সথে পরিচয় হয়। তার মাধ্যমে নিজের বেঁচে থাকার কথা স্বজনদের জানাই। এরপর পরিবারের লোকজন বিভিন্ন মাধ্যমে গত তিন মাস ধরে ওই পাচারকারীর সঙ্গে যোগাযোগ করেন। এরপর ৮ লাখ টাকার বিনিময়ে তারা আমাকে মুক্তি করে নিয়ে আসেন। আমাকে পাচারের সঙ্গে জড়িত সবার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই।’
রেজিয়ার বড় ভাই আনারুল ইসলাম বলেন, ‘৩০ বছর আগে আজগর আলী আমার বোনকে ভারতে বিক্রি করে দিয়েছিল। এতদিন জানতাম মারা গেছে। তিন মাস আগে আমিরুলের মাধ্যমে জানতে পারি বোন বেঁচে আছে। তাকে বাড়িতে নিয়ে এসেছি। অসুস্থ থাকায় গত কয়েক দিন চিকিৎসা করিয়েছি। কিছুটা সুস্থ হওয়ার পর আদালতে মামলা করেছে রেজিয়া।’
রেজিয়ার মেয়ে সালেহা খাতুন বলেন, ‘দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই, যাতে কোনো সন্তান এভাবে মা হারা না হয়।’
শেয়ার নিউজ
নিউজ কমেন্ট করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগইন করতে হবে লগইন করুন
-
সর্বশেষ
-
পপুলার