- প্রথম পাতা
- অপরাধ
- অর্থনীতি
- আইন আদালত
- আন্তর্জাতিক
- আবহাওয়া
- এক্সক্লুসিভ
- কৃষি
- খেলাধুলা
- জাতীয়
- জেলা সংবাদ
- ঈশ্বরদী
- কক্সবাজার
- কিশোরগঞ্জ
- কুড়িগ্রাম
- কুমিল্লা
- কুষ্টিয়া
- খাগড়াছড়ি
- খুলনা
- গাইবান্ধা
- গাজীপুর
- গোপালগঞ্জ
- চট্টগ্রাম
- চাঁদপুর
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ
- চুয়াডাঙ্গা
- জয়পুরহাট
- জামালপুর
- ঝালকাঠি
- ঝিনাইদহ
- টাঙ্গাইল
- ঠাকুরগাঁও
- ঢাকা
- দিনাজপুর
- নওগাঁ
- নড়াইল
- নরসিংদী
- নাটোর
- নারায়ণগঞ্জ
- নীলফামারী
- নেত্রকোনা
- নোয়াখালী
- পঞ্চগড়
- পটুয়াখালী
- পাবনা
- পিরোজপুর
- ফরিদপুর
- ফেনী
- বগুড়া
- বরগুনা
- বরিশাল
- বাগেরহাট
- বান্দরবান
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- ভোলা
- ময়মনসিংহ
- মাগুরা
- মাদারীপুর
- মানিকগঞ্জ
- মুন্সীগঞ্জ
- মেহেরপুর
- মৌলভীবাজার
- যশোর
- রংপুর
- রাঙ্গামাটি
- রাজবাড়ী
- রাজশাহী
- লক্ষ্মীপুর
- লালমনিরহাট
- শরীয়তপুর
- শেরপুর
- সাতক্ষীরা
- সাতক্ষীরা
- সিরাজগঞ্জ
- সিলেট
- সুনামগঞ্জ
- হবিগঞ্জ
- তথ্যপ্রযুক্তি
- ধর্ম
- নির্বাচন
- প্রবাস
- বাংলাদেশ
- বিনোদন
- ব্যবসা-বানিজ্য
- রাজনীতি
- শিক্ষা
- স্বাস্থ্য
কিশোরগঞ্জে অটোরিকশা ছিনতাই চক্রের পাঁচ সদস্য গ্রেফতার
- আপডেটেড: বুধবার ২০ Dec ২০২৩
- / পঠিত : ২০৬ বার
: চালককে অজ্ঞান করে অটোরিকশা ছিনতাই চক্রের পাঁচ সদস্যকে গ্রেফতার করেছে কিশোরগঞ্জ জেলা গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। মঙ্গলবার দুপুরে কিশোরগঞ্জে পুলিশ সুপারের কার্যালয়ের সভাকক্ষে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে পুলিশ সুপার মোহাম্মদ রাসেল শেখ এ তথ্য জানান।
গ্রেফতার ব্যক্তিরা হলেন-ময়মনসিংহের নান্দাইল উপজেলার বরুনাকান্দা গ্রামের মৃত আব্দুল ছাত্তারের ছেলে শিপন মিয়া (২৫), নান্দাইল মাইজহাটি গ্রামের আব্দুল মুসলিম উদ্দিনের ছেলে সিরাজুল ইসলাম (৪২), কিসমত রসুলপুর গ্রামের মৃত নূরুল ইসলামের ছেলে অংকুর মিয়া ওরফে রিপন (২৮), একই উপজেলার মোরাগালা গ্রামের মৃত ফিরোজ খানের ছেলে শাহীন খান (৩২) ও কিশোরগঞ্জের তাড়াইল উপজেলার বোরগাঁও গ্রামের রতন মিয়ার ছেলে জাহাঙ্গীর আলম (২৫)।
তাদের কাছ থেকে উদ্ধার করা হয়েছে ছিনতাইকৃত দুটি অটোরিকশা, একটি মোবাইল ফোনসেট, ছিনতাই কাজে ব্যবহৃত একটি মোটরসাইকেল ও চেতনানাশক দুটি ড্রপ।
পুলিশ সুপার মোহাম্মদ রাসেল শেখ জানান, গত ১৪ ডিসেম্বর কিশোরগঞ্জ সদর উপজেলার চৌদ্দশত কাজিরগাঁও গ্রামের রিয়াজ উদ্দিনের ছেলে অটোচালক মামুন মিয়া (২২) প্রতিদিনের মতো অটোরিকশা নিয়ে বাড়ি থেকে বের হন। সন্ধ্যা ৭টার দিকে চৌদ্দশত বাজার থেকে শিপন মিয়া, জাহাঙ্গীর আলম ও অজ্ঞাত একজনসহ মোট তিনজন যাত্রীবেশে মামুনের অটোরিকশায় করে কিশোরগঞ্জ ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালের দিকে রওনা হয়। এ সময় মোটরসাইকেলযোগে অপর একজন অজ্ঞাত ব্যক্তি তাদের অনুসরণ করতে থাকে। পথিমধ্যে তারা অটোচালক মামুনকে চেতনানাশক স্প্রে প্রয়োগে অজ্ঞান করে। পরে কিশোরগঞ্জ সদরের লতিবাবাদ ইউনিয়নের মায়াকানন পার্ক সংলগ্ন জনতা বাজারগামী রাস্তার পাশে নিয়ে মামুনকে ফেলে রাখে। ছিনতাইকারীরা মামুনের অটোরিকশা, মোবাইল ফোন ও নগদ দেড় হাজার টাকা নিয়ে চলে যায়। ঘটনাটি পাশের একটি বাড়ির সিসিটিভিতে রেকর্ড হয়। ঘটনার পর সিসিটিভি ফুটেজ সংগ্রহ করে পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন।
ইতিমধ্যে জেলা গোয়েন্দা পুলিশের একটি দল ঘটনার তদন্ত শুরু করে। এ ঘটনায় ভিকটিম মামুনের বাবা বাদী হয়ে কিশোরগঞ্জ সদর মডেল থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ডিবির একটি দল ১৭ ডিসেম্বর শিপন মিয়াকে নান্দাইল উপজেলার বরুনাকান্দা এলাকা থেকে গ্রেফতার করে। তার কাছ থেকে ভিকটিমের ব্যবহৃত মোবাইল ফোনটি উদ্ধার করা হয়। পরে অপর চার আসামিকেও তাদের নিজ নিজ এলাকা থেকে গ্রেফতার করা হয়। ছিনতাইকৃত অটোরিকশাটি আসামি সিরাজুল ইসলামের কাছ থেকে, অন্য একটি অটোরিকশা আসামি অংকুর মিয়ার কাছ থেকে এবং আসামিদের ব্যবহৃত মোটরসাইকেলটিও উদ্ধার করা হয়। অটোরিকশা ছিনতাইচক্রের মালামাল ক্রয়-বিক্রয়ের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে গ্রেফতার করা হয় শাহীন খানকে।
পুলিশ সুপার আরও জানান, এই চক্রের সঙ্গে কমপক্ষে ১৫ জনের মতো জড়িত। গ্রেফতার পাঁচজন ছাড়াও চক্রের চারজনকে শনাক্ত করা হয়েছে। তাদের গ্রেফতারে অভিযান চালানো হচ্ছে। এ ধরনের অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা এড়াতে অটোচালকদের আরও সচেতন হওয়া দরকার বলে মনে করেন তিনি।
সংবাদ সম্মেলনে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অর্থ) মো. মোস্তাক সরকার, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ডিএসবি) মোহাম্মদ নূরে আলম ও অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম অ্যান্ড অপস) মো. আল আমিন হোসাইন উপস্থিত ছিলেন।
শেয়ার নিউজ
নিউজ কমেন্ট করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগইন করতে হবে লগইন করুন
-
সর্বশেষ
-
পপুলার